Saturday, August 31, 2013

আর্টিকেল লিখে আয় করার অন্যতম সাইট হাবপেজ.কম

হাবপেজ বিভিন্ন ভাবে আলোচিত হয়েছে। তখন থেকে আমরা শুধু গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য বেশির ভাগ সময়ে  হাবপেজকে ব্যবহার করতাম। সে সময়ে হাবপেজ ৬৫% রেভনিউ শেয়ারিং শেয়ার করতো আর এখন হাবপেজ ০% রেভনিউ শেয়ার করছে। কারণ এটি আর আর্টিকেল রাইটারদের গুগল অ্যাডস শো করছে না।  গুগল অ্যাডস শো করছে না তাহলে কিভাবে হাব পেজ থেকে আয় করা যাবে? এধরনের প্রশ্ন করাই স্বাভাবিক। বর্তমানে হাবপেজ তাদের নিজস্ব অ্যাড প্রোগ্রাম চালু করেছে এবং হাবপেজ নিজেই পেমেন্ট দিচ্ছে। এছাড়া হাবপেজ থেকে eBay  এবং  Amazon অ্যাফলিয়েশন অপশন ব্যবহার করেও আয় করতে পারেন। হাবপেজে বর্তমানে আর্টিকেল ছাড়াও ইমেজ বা ছবি এবং ভিডিও পাবলিশ করা যায়। কনটেন্ট যে কোন ধরনেরই হোক না কেন তা হতে হবে ইউনিক।
এবার বলি কিভাবে হাবপেজ অ্যাড প্রোগ্রাম কাজ করে?
হাবপেজের অ্যাড প্রোগ্রাম লেখকের আর্টিকেলের ভিউ বা ভিজিটরের উপর নির্ভর করে। হাবপেজ প্রতি ১০০০ ইম্প্রেশন বা CPM (Cost per mile ) এর উপর ভিত্তি করে পেমেন্ট দেয়। এখান থেকে ইনকামের জন্য আপনার আর্টিকেলের ভিজিটরকে কোন অ্যাড বা অন্য কিছুতে ক্লিক করতে হবে না। Amazon অ্যাফলিয়েশনটি প্রোডাক্ট সেল হলে তার থেকে কমিশন পাবেন। আর eBay প্রোগ্রামটি CPC (Cost Per Click) এবং কমিশন বা প্রোডাক্ট সেল উভয়ই কাজ করে। তাহলে eBay প্রোগ্রামটিতে যদি আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংকে ক্লিক করে তাহলে আয় হবে। কি বিষয়টা বেশ মজার তাই না? eBay  এবং  Amazon অ্যাফলিয়েশন প্রোগ্রাম থেকে যা আয় হবে তার সবই হাবপেজ অ্যাকাউন্টে জমা হবে।
অ্যাড প্রোগ্রাম সম্পর্কে জানলাম এবং আয়ও করলাম কিন্তু পেমেন্ট পাব কিভাবে?
হাবপেজ থেকে পেমেন্ট নেওয়াটাই আমাদের দেশের জন্য একটি বিশাল ঝামেলার। কারণ হাবপেজ পেপালে পেমেন্ট দেয় আমদের দেশে পেপাল নেই। আপনার হাবপেজ আকাউন্টে ব্যালান্স $50 হলে মাসের শেষে আপনার পেপাল অ্যাকাউন্টে জমা করে দেবে। পেমেন্ট সিস্টেমটি
স্বয়ংক্রিয়ভাবে  হয়ে থাকে । তাই চিন্তার কোন কারণ নেই।
হাবপেজ থেকে আয় করার জন্য আমাকে কি কি করতে হবে?
হ্যাঁ আসল কথা। হাবপেজ থেকে আয়ের জন্য আপনাকে যা যা করতে হবে এগুলো হলো -
১. হাবপেজে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে ।
২. হাবপেজে সর্বনিম্ন ১ ইউনিক আর্টিকেল পোস্ট করতে হবে।
৩. পেমেন্ট নেবার জন্য একটি পেপাল অ্যাকাউন্ট লাগবে।
৪. হাবপেজ অ্যাড প্রোগামে সাইআপ করার জন্য একটি গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট।

হাবপেজে অ্যাকাউন্ট খোলা ঃ

হাবপেজে অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ভিজিট করুন http://www.hubpages.com । হোমপেজের ডান সাইডবারে Signup Now বাটনে ক্লিক করে হাবপেজে অ্যাকাউন্ট খুলুন। অ্যাকাউন্ট খোলার সময় একটি সঠিক ইমেইল ঠিকাণা ব্যবহার করুন। কারন ইমেইলটি ভেরিফাই করতে হবে।

হাবপেজে আর্টিকেল পোস্ট করাঃ

হাবপেজে আর্টিকেল পোস্ট করার জন্য লগইন করার পর পেজের উপরের দিকে থাকা Create a New Hub লিংকে ক্লিক করুন। এবার যে পেজটি আসবে এখানে আপনার হাব বা আর্টিকেলের শিরোনাম, বিভাগ, ট্যাগ সিলেক্ট করুন এবং Continue বাটনে ক্লিক করুন। যদি ক্যাপচা ভেরিফিকেশনের প্রয়োজন হয় তাহলে তা করুন এবং পরে যে পেজটি আসবে এখানে আপনার সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি লিখুন এবং পাবলিশ করুন।

হাবপেজ অ্যাড প্রোগামে সাইআপ করাঃ

হাবপেজের অ্যাড প্রোগ্রামে সাইন আপ করার জন্য আপনার একটি গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট প্রয়োজন। আপনার যদি পূর্বে কোন অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে তাহলে সেটি এখানে অ্যাড করতে পারবেন। আর না থাকলে হাবপেজের মাধ্যমে একটি অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন। অ্যাড প্রোগ্রাম অ্যাকটিভ করার জন্য হাবপেজের Earning Settings পেজে যান। এখানে অ্যাডসেনস, পেপাল, eBay ইত্যাদি সব গুলোর জন্য আলাদা আলাদা অপশন আছে। এছাড়া হাবপেজ অ্যাড প্রোগ্রাম অ্যাক্টিভ করার সময় সবগুলো অপশনই একে একে আপনার সামনে আসবে। অর্থাৎ ধাপে ধাপে সবগুলো অপশনই অ্যাকটিভ করতে হবে। তাহলে সবগুলো অপশন চালু করুন। বিষয়টি খুবই সহজ। আর্টিকেল পোস্ট না করলে কিন্তু অ্যাড প্রোগ্রাম অ্যাকটিভ করা যাবে না। তাই ভাল মানের ইউনিক আর্টিকেল পোস্ট করুন। অ্যাড প্রোগ্রাম সাথে সাথেই অ্যাকটিভ হয় আর eBay প্রোগ্রামটি অ্যাকটিভ হবার জন্য ৩ – ৭ দিন সময় লাগে।
আপনি যদি গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট না খুলতে পারেন তাহলে কম খরচে এবং কম সময়ে একটি হোস্টেড অ্যাডসেন্স খুলে নিতে পারেন। বিস্তারিত জানার জন্য ভিজিট করুন
ব্যস আমাদের কাজ শেষ এবার যত খুশি তত ইউনিক আটিকেল পোস্ট করুন, ভিজিটর বাড়ান আর আয় করুন।

আর্টিকেল Writing এর সব গোপন কথা ফাঁস, আর্টিকেল লিখে ইনকাম করুন সহজেই ।

অনলাইনএ ইনকাম করার সব থেকে সহজ উপায় আর্টিকেল রাইটিং । আর্টিকেল লিখার একটি সহজ সিস্টেম-
  • ১. Google অথবা যে কোন Article Directory থেকে আপনার যে subject এর উপর article লিখতে হবে সেই রকম একটা সুন্দর Article কপি করে নিন ।
  • ২. Microsoft Office থেকে MS Word Open করুন, সরাসরি Paste করবেন না, Paste এ যান আর Paste Special Select করুন, Paste Special থেকে Unformatted Text Select করুন, Ok button Press করুন ।
  • ৩. আর্টিকেল এ Sentence এর word নীচে লাল দাগ বা অন্য কোন দাগ থাকলে বুজবেন Sentence এ কোন ভুল আছে ।
  • ৪. Word এর নীচে যদি লাল দাগ থাকে তবে বুজবেন Word টি ভুল, এবার Word এর উপর Mouse এর Cursor নিয়ে Right Button Press করুন আর Word টি correct করুন ।

  • ৫. Sentence এর নীচে যদি এরকম কোন সবুজ দাগ থাকে তবে বুজবেন Sentence টি সম্পূর্ণ না । নিজে থেকে Sentence টি correct করুন অথবা ৪ নম্বর নিয়ম Follow করুন ।
  • ৬. Keyword গুলোর মাঝে কোন Space রাখবেন না, যেমন (Search engine optimization টাকে আমরা Searchengineoptimization করব)
  • ৭. এবার Grammatical ভুল গুলো ঠিক করবো, একটা সফটওয়্যার ডাউনলোড করে নিন এখান থেকে, আপনি ২ দিনের trial ব্যবহার করতে পারেন বা কিনতে পারেন । সফটওয়্যার টির দাম ৯0$ ।
  • ৮. সফটওয়্যার টি install করে MS Word Open করুন আর গ্রামার ঠিক করুন ।
  • ৯. গ্রামার ঠিক করা হলে এই আর্টিকেল টি কে এই খানে কপি করে পেস্ট করবো আর নীচের অপশন থেকে Best Spin Every Other Word সিলেক্ট করে দেব ।
  • ১০. এবার স্পিন করা আর্টিকেল টির আবার Grammatical ভুল ঠিক করবো ।
  • ১১. হয়ে গেল আপনার আর্টিকেল লেখা। তবে সফটওয়্যার দিয়ে আর্টিকেল লিখলে আর্টিকেল এর মানে ঠিক থাকে না । আর্টিকেল স্পিন করার পর আপনাকে এই ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে । আর এই ভাবে আপনি ১০০% UNIQUE আর্টিকেল লিখতে পারবেন বলে আশা করি ।
  • ১২. তবে আপনি যদি Killer Article লিখতে চান তবে আপনাকে আর এক্তু বেশী কষ্ট করতে হবে ।

অনলাইনে Article লিখে আয় করুন

অনলাইনে অনেক গুলো আয়ের পথের মধ্যে একটি হল লেখা লেখির কাজ। ভাল লেখার হাত ও পর্যাপ্ত তথ্য মাথায় থাকলে আপনিও হয়ে যেতে পারেন অনলানের জনপ্রিয় লেখক।
আজকে একটা সাইট নিয়ে বলব। সইটটার নাম Associated Content, মুলত এটা একটা publishing platform অথবা বলা যায় Directory। তবে অন্য যেকোন আটিকেল ডিরেক্টরি থেকে ভিন্ন। আমদের অনেকের কাছেই নতুন লাগতে পারে কিন্তু এটা আসলে আরো পুরাতন একটা সাইট । তো এখন বলি কিভাবে এখান থেকে কিছু টাকা আয় করা যায় ।
  • Associated Content এ গিয়ে রেজিষ্ট্রেশান করুন । এটা সম্পুর্ন ফ্রি.
  • ২ এর পর ভাল কোন টপিকের উপর মোটামুটি তথ্য সম্পর্কে একটা আর্টিকেল লিখুন।
  • ৩ আর্টিকেল সাবমিট করুন।
  • ৪ আপনার Profile সুন্দর করে লিখুন ।
আপনার কাজ শেষ । আপনার আর্টিকেলটা চেক করে দেখবে. Duplicate না হলে Publish করবে এবং প্রতি হাজার Impression এর জন্য আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে। নিদিষ্ট পরিমাণ টাকা হওয়ার পর আপনাকে পে করবে।

Easy মেথড :

যতবেশি আটিকেল জমা দেওয়া যায় তত বেশি আয় হবার সম্ভাবনা থাকে । কিন্তু আর্টিকেল লেখা বেশ সময় সাধ্য। আবার কোথা হতে কপি করে দিলে তা Unpublished হবার possibility বেশী । তো কি করা যায় ? উপায় একটা অবশ্যই আছে ।
  • ১ চলে যান Articlecity.com মত ফ্রি আর্টিকেল ডিরেক্টরিতে।
  • ২ কপি করুন পচন্দ মত কোন আর্টিকেল ।
  • ৩ এবার চলে যান Google Translate
  • ৪ আপনার কপি করা আর্টিকেল এভাবে বার বার ট্রান্সলেট করতে থাকুন । কমপক্ষে আটবার করুন ।
  • ৫ আপনার আর্টিকেল এখন Unique হয়ে গেছে ।
  • ৬ পাবলিশ করুন ।
তবে সততা ও পরিশ্রম না থাকলে কোন কাজেই সফলতা আসে না । তাই যারা থেকে আয় করতে চান তাদের ১ম পদ্বতি অনুসরণ করতে বলব।
Source: 5 Great Free Ways of Making Money Online 
Happy Earning........ :)

আপনি কি ব্লগিং করে আয় করার কথা ভাবছেন ? তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্যই।

আমি অনেক দিন পর আপনাদের জন্য একটি টিউন নিয়ে আসলাম। জানিনা আপনাদের কতটুকু ভাল লাগবে। তবে আশা করি পরম করুনাময়ের কৃপায় আপনাদের ভালো লাগবেই।
পরম করুণাময়ের নামে শুরু করছি। অনলাইনে আয়ের রয়েছে হাজার উপায়। কিন্তু তার মধ্যে একটি হল ব্লগিং করে আয়। ব্লগিং বলতে আমরা বুঝি কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি যা থেকে আয় করা যায়। আসলে ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন পদ্ধতিতে আয় করা সম্ভব। এর মধে র‍্যেছে গুগল এডসেন্স। গুগল কে তা তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না, আর এই গুগল এর একটি প্রোডাক্ট হচ্ছে গুগল এডসেন্স। তাছাড়াও ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে আপনি বিভিন্ন ভাবে আয় করতে পারেন। নিচে আপনি নতুন অবস্থায় যে যে উপায়ে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে পারেন তার বিবরণ দেয়া হল-
১. গুগল এডসেন্স থেকে ঃ গুগল এডসেন্স দিয়ে আয় করতে হলে আপনাদের অবশ্যই একটি ওয়েবসাইট থাকতে হবে। সিস্টেমটা হচ্ছে আপনাকে প্রথমে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ বানাতে হবে। তারপর এতে ভিজিটর  আনতে হবে। ভিজিটর আসা শুরু করলে আপনার সাইটে আপনি গুগল এর কাছে বিজ্ঞাপনের জন্য আবেদন করতে হবে। সাইট্টি যদি ভাল মানের হয় তাহলে গুগল আপনার সাইটে তাদের বিজ্ঞাপন দেয়ার অনুমতি দিবে। অনুমতি পেলেই আপনি আপনার সাইটে গুগল এডসেন্স থেকে বিজ্ঞাপন পেয়ে যাবেন যা আপনাকে আপানার সাইটে বসিয়ে দিতে হবে। পরে আপনার কোন ভিজিটর ঐ বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে গুগল আপনাকে টাকা দিবে। এই হল এডসেন্স এর পুরো সিস্টেম।
২. পণ্য বিক্রির মাধ্যমে ঃ আপনি আপনার ব্লগের মাধ্যমে আপনার বা আপনার কোম্পানির পণ্য বিক্রি করতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার আয় হবে আপনার সেলের উপর নির্ভরশীল। আপনার যত বেশি সেল হবে আপনি তত আয় করতে পারবেন। তবে ব্লগের একটি বিশেষ সুবিধা হল কোন পন্য সম্পর্কে আপনার বিভিন্ন জনের কাছে একই কথা বার বার বলতে হবে না। একবার সাইটে লিখে দিলেই যথেষ্ট। এইভাবে পণ্য বিক্রি করেও আপনি আয় করতে পারেন।
৩. এফিলিয়েট মার্কেটিং ঃ এটিও অনেকেটা পণ্য বিক্রির প্রসেস। এক্ষেত্রে আপনি অনলাইন থেকেই বিভিন্ন পণ্য পাবেন এবং সেই পন্যের বিজ্ঞাপন আপনার সাইটে দিতে হবে। কেউ যদি অনালাইনে অর্ডার করে সেই পণ্য কিনে তাহলে আপনি সেখান থেকে কিছু কমিশন পাবেন। কিছু কিছু কোম্পানি আছে যারা ৫০% কমিশন ও দিয়ে থাকে। কাজেই আপনি এই এফিলিয়েট মার্কেটিং করেও আয় করতে পারেন।
উপরে ব্লগিং করে বা ওয়েবসাইট দিয়ে আপনি কিভাবে আয় করতে পারেন তার কিছু ছোটখাট বর্ণনা দেয়া হয়েছে। তবে ওয়েবসাইট থেকে সবচেয়ে ভাল পরিমাণ আয় করা সম্ভব গুগল এডসেন্স দিয়ে। তার জন্য চাই ভাল মানের ওয়েবসাইট। আপনি চাইলে ফ্রী ব্লগ দিয়েও ট্রাই করে দেখতে পারেন। তবে বাংলাদেশ থেকে ফ্রী ব্লগে গুগল এডসেন্সের অনুমতি দেয় না। কাজেই আমার মতে ওয়েবসাইট তৈরি করাই ভাল। কারন জানেন ই তো, ফ্রী জিনিস আর কতই বা ভাল হবে? তবে গুগল এর ফ্রী ব্লগ কিন্তু অনেক ভাল বাট গুগল বাংলাদেশে ফ্রী ব্লগে অনুমতি প্রায় দেয় না বললেই চলে। কাজেই ওয়েবসাইট তৈরি করে এডসেন্স এর জন্য আবেদন করাই উত্তম।

PTC কাজে লাগান আপনার সাইট এর Visitor বাড়াতে!!

আজকে আমি PTC দিয়ে কিভাবে Visitor বাড়ানো যায় তা নিয়ে লিখব।আমাদের কম-বেশি সবারই ব্লগ/ওয়েবসাইট আছে। কিন্ত কতজনই বা আমরা SEO পারি? তাই আমাদের Visitor বাড়াতে অনেককষ্ট হয়। কিন্ত আমি আজকে আপনাদের এমন একটি PTC সাইট এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যার সাহায্যে আপনি প্রতিদিন 500-600 Visitor পাবেন।
মনে রাখবেন এটা Trafic Exchange Site সুতরাং এখান থেকে আপনার কোন ইনকাম হবে না।তবে এর জন্য আপনাকে IP Change  করে অ্যাকাউন্ট খুলা জানতে হবে। কারন আপনাকে আপনার Refer বাড়ানর জন্য অনেক অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে IP Change করে। যদি পারেন তাহলে নিচের Step গুলো Follow করেন।
১) এখানে ক্লিক করে PTC সাইট এ প্রবেশ করুন এবং  Register এ ক্লিক করে Register করুন।
২) Username ও Password দিয়ে আপনার অ্যাকাউন্ট এ প্রবেশ করুন।
৩) Promotional Tools এ ক্লিক করে আপনার Refer লিঙ্ক নিয়ে নিন।
৪) এখন আপনার বন্ধুদের Refer লিঙ্ক দিয়ে বলুন Register  করতে অথবা নিজেই IP Change করে অ্যাকাউন্ট খুলা Start করুন।
কারন প্রতি Direct Refer এ 2$ Bonus যা দিয়ে আপনার সাইট এর জন্য Advertise কিনতে হবে।
৫) Buy Advertisement এ ক্লিক করে PTC Advertising এর  Purchase বাটন এ ক্লিক করুন।
৬) প্রয়োজনিয় Information দিয়ে Submit Campaigne এ ক্লিক করুন।
৭) ব্যাস কাজ শেষ!! এখন এভাবে Campaigne বাড়াতে থাকুন। কারন যত বেশি  Campaigne তত বেশি Visitor ।
** এই সাইট এ Daily ১৩০-১৪৫ জন PTC Ads Clicker থাকে। তাই যত বেশি Campaigne  করবেন তত বেশি Visitor পাবেন।আপনি Ads ক্লিক না করলেও Problem নেই। আরেকটা কথা যা আমি আগেও বলছি এটা Trafic Exchange সাইট তাই এখান থেকে কোন $ Withdraw করতে পারবেন না।

Friday, August 30, 2013

ব্যানার এডস থেকে আয় এর উপায় কি ও কোথায় পাবেন? বিস্তারিত দেখুন

ব্যানার এডস থেকে আয় হল অনলাইনে আয়ের আর একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।  আপনার ওয়েবসাইটের ব্যানারের স্থানে কোন প্রতিস্ঠানের বিজ্ঞাপন থাকার মানেই ব্যানার এডস। আপনার যদি একটা ওয়েবসাইট বা ব্লগ থাকে আর তার পেজ র‌্যাংক ভাল মানের হয় এবং তাতে যদি প্রতিদিন ভাল মানের ভিজিটরের আগমন হয় তবে বিজ্ঞাপনদাতারা আপনার ব্লগে তাদের বিজ্ঞাপন দিতে দ্বিধাবোধ করবে না।এক্ষেত্রে সাইটের পেজ র‌্যাংক থেকে  ভিজিটরের পরিমান বেশি গুরুত্বপুর্ন। মোট কথা ব্যানার এডস থেকে আয় হল সরাসরি ইনকামের সুযোগ। তাই আপনার ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা ও আপনার সাইটের পাঠক সংখ্যা যত বেশি হবে আপনার আয় ততো বেশি হবে । উদাহরন সরূপ বলা যায় আমাদের দেশের অনলাইন নিউজ পেরার “প্রথম আলো” বা “বিডিনিউজ” বা “বার্তা ডট নেট” প্রতি মাসে বেশ কয়েক লক্ষ টাকা আয় করে ব্যানার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমেই । আছাড়া টেক্টিউন্সের নাম ও আমরা সবাই জানি , তারাও বেশ পরিমানের টাকা আয় করছে । ব্যানার এডস থেকে আয়তে এডে ক্লিক কোন ব্যাপার না মেইন ফ্যাক্টর হল (CPM) , প্রতিহাজার বারের বিজ্ঞাপন ইম্প্রেসে একটা নির্দিস্ট পরিমান টাকা ।
কোথায় পাবেনঃ
ইন্টারনেটে অনেক থার্ডপার্টি আছে যারা আপনাকে ব্যানার এডের জন্য পার্টি খুজে দিবে । কিন্তু সব থেকে বড় সমস্যা হল আপনাকে তারা খুব কম পরিমানের টাকা পে করবে । তাই সব থেকে বেটার হয় নিজের খুজে নেওয়া । এছাড়া আপনি আপনার সাইটের ব্যানারের নিচে বা ফুটারে ” advertise with us ” বা “বিজ্ঞাপন রেট” বা আপনার নিজের মত করে টাইটেল দিয়ে একটা পেজ তৈরি করে সেখানে বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা দিয়ে দিতে পারেন । এক্ষেত্রে কোথায় কোথায় বিজ্ঞাপন বসাবেন , প্রতিটা ব্লকের সাইজ কত হবে এবং বিজ্ঞাপনের মূল্য তালিকা দিতে পারেন । এছাড়া ভাল ভাল প্রতিস্ঠানে সরাসরি গিয়ে বিজ্ঞাপন নিয়ে আসতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাকে আপনার সাইটের ভিজিটর আসার প্রমান সরূপ Google analytics এর সাহায্য নিতে হতে পারে। যদি আপনার সাইট সেইরকমের পপুলার না (প্রতিদিন ২৫ হাজারের কম ভিজিটর) হয় তবে তার জন্য আপনাকে থার্ডপার্টিকেই বেছে নিতে হবে ।
আমাদের দেশের “গ্রীন-রেড” নামে একটা এডভার্টাইজিং সাইট আছে যারা বেশ কিছু দিন যাবৎ এই ধরনের বিজ্ঞাপন খুজে দিচ্ছে । তারা ব্রাক-ব্যাংক , এয়ারটেল থেকে শুরু করে ডুরেক্সের বিজ্ঞাপন ও প্রকাশ করে। আপনাকে তাদের সাইটে গিয়ে এপ্লাই করতে হবে । যদি তারা আপনাকে তাদের পার্টনার করে তবে আপনিও গ্রীন-রেড থেকে আয় করতে পারবেন । তারা প্রতি ১০০০ বারের বিজ্ঞাপন ইম্প্রেসের জন্য ১০ টাকা করে দিবে * । তার মানে আপনার সাইটে যদি প্রতি মাসে ৫লক্ষ বার এড ইম্প্রেস হয় তবে আপনি ৫ হাজার টাকা পাবেন । এর বেশি হলে বেশি আয় আর কম হলে কম আয় ।(এই রেটে আমি পাই তাই লিখলাম , রেট বেশি কম হতে পারে) এছাড়াও ট্রিবাল ফিউশন বা  ভ্যালু ক্লিক বা ভিব্রেন্ট মিডিয়া  সহ অনেক সাইট আছে । তাদের সাইটে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করার মাধ্যমে এপ্লাই করে আপনার সাইটের তথ্য জমা দিতে হবে । তাদের একজন এডমিন আপনার আবেদন  ভ্যারিফাই করবে । যদি আপনার সাইট তাদের স্কেলে পাশ করে যায় তবে আপনি তাদের দেওয়া বিজ্ঞাপন আপনার সাইটে প্রকাশ করতে পারবেন । তারাও প্রতি হাজার বারের বিজ্ঞাপন ইম্প্রেসের জন্য আপনাকে টাকা দিবে ।
এছাড়াও যদি আপনার একটা পপুলার ফেজবুক পেজ বা গ্রুপ থাকে আপনি সেখানেও পেজের কভারের স্থানে এড দিতে পারেন । এই বিজ্ঞাপন আপনার নিজের সাইটের হতে পারে ।

Monday, August 26, 2013

যেভাবে Facebook,Twitter এবং youtube থেকে আয় করবেন !!!

আজ আপনাদের আমি এমন একটি সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব, যেটার মাধ্যমে আপনি ফেসবুকের পেজের লাইক পাবেন সহজেই। এটা অনেকটা বিনিময়ের মত। মানে আপনি যতগুলো লাইক করবেন ততগুলো লাইক পাবেন। আপনি লাইক এর মাধ্যমে কয়েন অর্জন করবেন আবার সেই কয়েন এর বিনিময়ে আপনার পেজের লাইক পাবেন। সহজ হিসাব।এই সাইট এর মাধ্যমে আপনি facebook likes,facebook share,facebook page likes,facebook photo likes,youtube likes,youtube views,twitter follow ইত্যাদি খুব সহজেই বাড়াতে পারবেন এবং এর মাধ্যমে আপনি অনেক কয়েনও বাড়াতে পারবেন ।আবার আপনি চাইলে এই কয়েন সেল করে টাকা ও আয় করতে পারেন ।
আপনি payment পাবেন  bKash &  skrill  এর মাধ্যমে ।
আমার payment proof : all payments are recived by Bkash  .
trust
LAST 10 Payments:
shareyt 2013
Work Method:এখন আমি আপনাদের শিখাব facebook , Twitter কোথায় সেট করবেন এবং কিভাবে আয় করবেন । আমি আপনাদের এটা পিকচার এর মাধ্যমে বুঝিয়ে দিব ।তাহলে শুরু করা যাক । আপনি প্রথমে    রেজিস্ট্রেশন করতেCLICK HERE  http://shareyt.com/ এ লগিন করুন ।
তারপর আপনি Settings এ ক্লিক করুন । Settings এর ফাকা জায়গা গুলো পুরন করুন এবং শেষে আপনার password দিয়ে update এ ক্লিক করুন । ব্যাস , এতে আপানার facebook,twitter,youtube এবং অন্যান্য সব অ্যাকাউন্ট সেট করা হয়ে গেল । এখন Coin earn করার জন্য Earn Coin এ ক্লিক করেন । আপনি যদি Twitter follow করে Coin earn করতে চান তাহলে twitter.. Follow Users তে ক্লিক করেন । তারপর নতুন একটা পেজ আসবে । এখন আপনি Follow তে ক্লিক করবেন । প্রথমবার Follow করতে আপনার Twitter অ্যাকাউন্ট এর user name এবং password চাইবে । পরেরবার Follow করতে আর চাইবে না । শুধু Follow তে ক্লিক করলেই হবে । আপনার Follow করা হয়ে গেলে confirm এ ক্লিক করুন । তারপর red clour এর ওই লেখাটি আসলেই বুঝবেন আপনি সঠিক ভাবে Follow করতে পেরেছেন । এভাবেই আপনি facebook,twitter,youtube এবং অন্যান্য সব অ্যাকাউন্ট এর মাধ্যমে Coin earn করতে পারবেন । এখন আপনি আপনার সাইট এর ভিজিটর আনার জন্য Set Your Campaign – Start an Ad ক্লিক করুন ক্লিক করার পর একটা ফরম আসবে । ওই ফরম টায় আপনার ওয়েবসাইট এর সঠিক details দেন । সব খালি ঘরগুলো পুরন করা হলে Add Compaign এ ক্লিক করেন । তাহলেই আপনার সাইট এর বিজ্ঞাপন দেয়া হয়ে যাবে ।
রেজিস্ট্রেশন করতেCLICK HERE
ফেসবুক এ আমাদের পেজ থেকে ঘুরে আসুন সাথে একটা লাইক ফ্রি দিয়েন!

Saturday, August 24, 2013

ভিডিও আপলোডিং করে অর্থ উপার্জন

আসসালামুয়ালাইকুম, আশা করি সবাই ভালো আছেন। এটি আমার প্রথম টিউন। ভুলগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন৷ আপনি কি ইন্টারনেট থেকে অর্থ উপার্জন করতে চান? কিন্তু ভালো কাজ না জানার কারণে কাজ করতে পারছেন না? আর যদি তাই হয়, তাহলে আপনিও পারবেন এখন থেকে ইন্টারনেট থেকে অর্থ উপার্জন করতে। ভিডিও আপলোডিং এর নাম নিশ্চয়ই শুনেছেন? আর এটিই হতে পারে আপনার আয়ের উৎস। আমরা ঘরে বসে শুধুমাত্র ভিডিও আপলোড করেই টাকা আয় করতে পারি। কিন্তু কোথায় আপলোড করবেন আপনার ভিডিওটি? কীভাবে করবেন এই কাজ? ভয়ের কিছু নেই, নিচের বাকী অংশটুকু মনোযোগ সহকারে পড়লেই বুঝতে পারবেন। আমরা এখানে কিছু সাইট এর কথা বর্ণনা করব যেখানে আপনার ভিডিওটি আপলোড করবেন এবং অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
ইউটিউবঃ ভিডিও সার্চ জায়ান্ট ইউটিউব এর নামে কখনো শোনে নি অথচ ইন্টারনেট ব্যবহার করে এমন লোক হয়ত পাওয়া যাবে না। এটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং সাইট। সামজিক ও ভিডিও শেয়ারিং এর ক্ষেত্রে এটির অবস্থান সবার উপরে। এর গুগল পেজ র‍্যাঙ্ক হচ্ছে নয়। এখানে ভিডিও আপলোড করতে হলে যেটি আমরা আপলোড করব তা অবশ্যই আপনার নিজের হতে হবে। অন্য কারো ভিডিও নকল করে আপলোড করলে চলবে না। এখানে প্রতিটি ভিডিও এর ক্ষেত্রে সকলের মতামত দেবার অধিকার আছে। তারপর এডসেন্স একাউন্ট এর জন্য আবেদন করুন এবং অনুমোদন পেয়ে গেলে এডসেন্স কোড আপনার ভিডিও এর সাথে শেয়ার করুন। আর, মতামত শেয়ারিং যত বৃদ্ধি পেতে থাকবে আপনার আয়ও আস্তে আস্তে বাড়তে থাকবে। কিন্তু, দুশ্চিন্তার কথা এই যে, বর্তমানে বাংলাদেশে এই সাইটটি অননুমোদিত। তবু, আমরা চাইলে এই লিঙ্কে গিয়ে আরও বিস্তারিত জানতে পারি।

ব্লিপ টিভিঃ এটিতেও আমরা ভিডিও আপলোড করে অর্থ উপার্জন করতে পারি। এর পেজ র‍্যাঙ্ক ইউটিউব থেকে একটু কম। এর পেজ র‍্যাঙ্ক হচ্ছে আট। কিন্তু তাই বলে আপনার আয়ে কোন সমস্যা হবে না। এখানে ভিডিও শেয়ার করার নিয়ম একটু ভিন্ন। ইউটিউব এ অল্প সময়ের ভিডিও শেয়ার করে আয় করার ব্যবস্থা থাকলেও এখানে আপনাকে প্রায় আধঘন্টার ভিডিও চিত্র আপলোড করতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন থেকেই যায়, কত টাকা হলে তা আমরা তুলতে পারবো? মাত্র ২৫ ডলার থেকে ৫৯৯ ডলার এর মধ্যে যে কোন পরিমাণ আমরা তুলতে পারবো। কিন্তু কিভাবে? তার জন্য আপনাকে পেপ্যাল এ একটা একাউন্ট তৈরী করতে হবে। তাহলে এর দেরী কেন এখনি রেজিষ্ট্রেশন করে ফেলুন। বিস্তারিত জানতে এখানে আপনাকে যেতে হবে।

মাল্টিপ্লাই ডট কমঃ এটি ফেসবুক, টুইটার এর মত অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সামাজিক যোগাযোগ এর মাধ্যম। আমরা এখানে সাইন আপ করার পর মার্কেটপ্লেস নামক একটি অপশন পাব। এখানে আমরা যদি কোন প্রোডাক্ট বিক্রয় করতে চান তাহলে তার ছবি, মূল্য ও বর্ণনা সহকারে জানাতে পারি। তাছাড়া, আমরা এখানে রিভিউ অপশনে গিয়ে কোন পন্য সম্পর্কে রিভিউ লিখে আমাদের এফিলিয়েট লিঙ্ক দিতে পারি। কেউ যদি আপনার রিভিউ পড়ে ওই পণ্য ক্রয় করে তাহলে আমরা টাকা পাবো। মাত্র ১০ ডলার হলেই আমরা পেপ্যাল এর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করতে পারবো। বিস্তারিত এখানে

ইহাউ ডট কমঃ ইহাউ হচ্ছে একটি আর্টিকেল ডিরেক্টরি সাইট। আমরা এখানে আর্টিকেল লিখে অর্থ উপার্জন করতে পারব। এখানে আর্টিকেল লিখে ১-১৫ ডলার পর্যন্ত উপার্জন করা যায়। এরা সপ্তাহ দুইবার পেপ্যাল এর মাধ্যমে পেমেন্ট করে থাকে। কিন্তু এত সহজেই আমরা কাজ পাচ্ছি না। এখানে কাজ করতে হলে প্রথমে আমাদেরকে এই লিঙ্কে গিয়ে সাইন আপ করতে হবে। এদের পর্যবেক্ষক দল যদি অনুমোদন দেয় তবেই আমরা আয় করতে পারব। কিন্তু আমাদের আর্টিকেল “কিভাবে” সংক্রান্ত হতে হবে। প্রথম ৩ টি আর্টিকেল লিখে আমরা এখানে লিখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাই খুব ভালো করে রিসার্চ করে আর্টিকেল লিখতে হবে। বিস্তারিত এখানে

ব্রিক ডট কমঃ এটিও অন্যতম ভিডিও শেয়ারিং জায়ান্ট। এটি টাকা প্রদান করে তাদের যারা এখানে ভিডিও সাবমিট করে এবং এটিকে তাদের ব্রাউজার এর হোমপেজ হিসেবে সেট করে। এরা আসল ভিডিও এর জন্য ৪০০ ডলার পর্যন্ত এবং শর্টফিল্ম এর জন্য ২০০০ ডলার পর্যন্ত দেয়। দুঃখের বিষয় এই যে, এখানে গার্লস অফ দি ডে নামক অপশন আছে যার জন্য মেয়েরা ৫০ ডলার বেশী পেতে পারে। কিন্তু ছেলেদের জন্য এমন কোন ব্যবস্থা নেই। পেপ্যাল এর মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করা যাবে। বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

ওপেনফিল্ম ডট কমঃ এখানে যে কেউই ছোট ছোট ভিডিও আপলোড করে টাকা উপার্জন করতে পারব। এখানে আপনার ভিডিও এর সাথে এদের বিভিন্ন এড শেয়ার করা থাকবে। এড থেকে যত আয় হবে তার ৫০/৫০ পার্টনারশিপে আমরাও পাব। তাই ভিডিও খুবই মানসম্মত হওয়া প্রয়োজন। এখানে মাস শেষে সেরা ভিডিও আপলোডার নির্বাচন করা হয়। এভাবে আপনি পেতে পারেন অতিরিক্ত অর্থ। এদের পেমেন্ট ব্যবস্থা পেপ্যাল। টাকা উত্তোলন এর অল্প সময়ের মধ্যেই টাকা পেয়ে যাবেন। আরো বিস্তারিত জানতে এখানে একবার ঘুরে আসুন।

Thursday, August 22, 2013

ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার(idm)6.17 WITH crack

আজকে idm নিয়ে পোস্ট করব।
সারা টেকটিউন এ idm খুজে পেলাম না। ধুর............
যে idm দিলাম তার জন্য আপনার পিসিতে idm 6.17 ইন্সটল থাকতে হবে। নিচের
ফাইল ডাউনলোড করে unrar করবেন। আরেকটা rar ফাইল পাবেন। সেটাও unrar করুন। পাসওয়ার্ড চাইলে নিচে থেকে দিন।
এরপর idm নামে একটা সফট পাবেন। এটা C:\Program Files\Internet Download Manager এ কপি করবেন। ফাইলটি রিপ্লেস করতে বললে রিপ্লেস করবেন।
ডাউনলোড লিঙ্কঃ http://www.full-version.allursolve.com/2013/06/idm-6.17--free-download-incl-crack-serial-key.html
পাসওয়ার্ডঃ http://www.full-version.allursolve.com
অথবা, full-version.allursolve.com
যদি সিরিয়াল লাগে তাহলে,
First Name : YaKub
Last Name : Meman
Email : yakub@arab.pk
Serial Number : XDNDR-KKW40-B111L-V120W
টেকটিউনসে এটা আমার প্রথম পোস্ট। আপনাদের মতামত জানাবেন।

কিভাবে এস ই ও উপযোগী ব্লগ পোষ্ট লিখতে হয় ?

আমি একজন ব্লগার, সেই ২০১০ সাল থেকে ব্লগিং করে আসছি, টাকা উপার্জন করা কতটা কঠিন সেটা যে করে সেই জানে । ব্লগিং মানে সবাই জানে পোষ্ট লেখা, ব্লগে পাবলিশ করা, এস ই ও করা আর অ্যাডসেন্স থেকে আয় করা, কত সহজ ! কিন্তু একবার একটা পোষ্ট লিখতে কতটা কষ্ট করতে হয় সেটা যে লেখে সেই জানে । আজ শেয়ার করবো এস ই ও উপযোগী কনটেন্ট লেখা ।
কয়েক দিন আগে র্যাএন্ডি ফিস্কিনের একটা লেখা পড়ে জানতে পারলাম এস ই ও উপযোগী করে কনটেন্ট লিখতে পারলে ৮০% এস ই ও করা হয়ে যায় । তার মানে কী ওয়ার্ড একটু বেশী বেশী করে রাখতে হয় ।
শুরু করলাম স্ট্যাডি, প্রশ্ন বেরিয়ে আসলো মাথার খিলু থেকে...কোথাও বলা নেই কত পারছেন্ট কী ওয়ার্ড রাখতে হবে । তাহলে আমি কি ইচ্ছামতো কী ওয়ার্ড ব্যবহার করবো? না একটু গুগল ঘেঁটে নিলাম, আমার চোখ কপালে উঠে গেল, আমি কী ওয়ার্ড ব্যবহার করি ২%, আর কেউ কেউ বলল ২০%, ১০%, ৫% করে ব্যবহার করতে । যাহোক অনেক পড়ে শেষে নিজে বের করলাম সারমর্ম, চলুন লিখি ব্লগের জন্য এস ই ও উপযোগী আর্টিকেল বা কনটেন্ট ...
১. আমরা কী ওয়ার্ড ব্যবহার করবো ৩-৪% মানে ১০০ শব্দের মধ্য ৩ থেকে ৪ টা ।
২. কী ওয়ার্ড গুলো বোল্ড এবং ইতালিক করে দেব তবে সব গুলো নয়, এক থেকে ২ টি ।
৩. প্রথম ১৬০ শব্দের মধ্য কী ওয়ার্ড রাখবো ৩টি এবং প্রথম কী ওয়ার্ড অ্যাংকর টেক্সট করে দেবো ব্লগের অন্য পোষ্টের সাথে । এবং ৩য় কী ওয়ার্ড বোল্ড ও ইতালিক করে দেবো ।
৪. আর্টিকেলের বডিতে কী ওয়ার্ড গুলো ভেঙ্গে ভেঙ্গে ব্যবহার করবো । যেমন ধরুন, আমার নতুন ব্লগের কী ওয়ার্ড “make money” আমি এই কী ওয়ার্ড কে “make money online”,”online money”,”money online”,”earn money” ইত্যাদি রিলেটেড কী ওয়ার্ড এ ভেঙ্গে ভেঙ্গে ব্যবহার করবো ।
৫. যদি পোষ্টে ছবি ব্যবহার করি তবে তা অপ্তিমাইজ করে নেব ।

হার্ডডিস্ককে ব্যবহার করুন র‌্যম হিসেবে কোন software ছাড়া

 
এটা হয়ত অনেকেই জানেন। hard-disk কে কিভাবে র‌্যম হিসেবে ব্যবহার করতে হয়।
  •   ডেস্কটপ থেকে My Computer এর উপর রাইট বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন।
  •   এবার “Advanced” এ ক্লিক করে Performance অংশের “Settings” এর ক্লিক করুন।
  •   এবার “Advanced” এ ক্লিক করে Virtual memory অংশের “Change” বাটনে ক্লিক করুন।
  •   এবার যে ড্রাইভটির ফ্রি স্পেস ব্যবহার করতে চান র‍্যাম হিসেবে, সেই ড্রাইভ সিলেক্ট করুন।
  •   এবার Custom size সিলেক্ট করে Initial ও Maximum size দিন আপনার ইচ্ছা মতো।
  •   এবার “Set” বাটনে ক্লিক করে OK বাটনে ক্লিক করুন।

Tuesday, August 20, 2013

অর্থ উপার্জন করুন ওয়েবসাইট ক্রয় করে

আসসালামু আলাইকুম। আলোচনা করছি কিভাবে ওয়েবসাইট ক্রয় করে আয় করা যায়। Flippa.com থেকে একটি ওয়েবসাইট কিনে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।


আপনি যদি ফ্লিপা.কম ভিজিট করেন দেখতে পাবেন একটা কত দামে কেনাবেচা হয় এবং এখানে ডোমেইন কত জনপ্রিয়। এখানে একটা ডোমেইন এর দাম একহাজার ডলার থেকে শুরু করে একলক্ষ ডলার এর বেশী হয়ে থাকে। এটা সত্যিই একটা বড় মাকের্ট এবং দিন দিন এই মার্কেট আরো বাড়ছে। উন্নত দেশে অনেকেই তাদের ইনাকাম এর জন্য ফ্লিপা থেকে ডোমেইন কিনেন এবং এটা একটা ওয়েবসইট কেনা বেচার ভাল ব্যবাসা। আপনি ফ্লিপার থেকে যদি না বুজে ডোমেইন কিনেন তাহলে আপনার লস হবার সম্ভাবনা থাকে। তাই ডোমেইন কিনার আগে নিচের বিষয় গুলো খেয়ার করবেন।
১. ডোমেইন নাম: আপনাকে প্রথমেই দেখতে হবে ডোমেইন সার্চ ইঞ্জিন ব্লক করছে কিনা। আপনার সাইট ইনডেক ঠিক আছে কিনা।অনেক সময় স্পামিং এর জন্য গুগুল ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিন থেকে ব্লক করে দেয়। আপনার সাইট ব্লক হলে আপনি যতই এস ই করেন না কেন আপনার সাইট রেংকিং পাবে না।
২. পেইজ রেংক: আপনার সাইট কিনার আগে পেইজ রেংক অব্যশই দেখে নিবেন। আপনার ওয়েবসাইটের পেইজরেংক যত বেশী হবে আপনার সাইট ইনডেক্র হবে তত দ্রুত। পেইজরেংক মাধ্যমে আপনার সাইট অথরিটি কতটুকু তাও বুজতে পারবেন।
৩. কিওয়াড রেংক: আপনার সাইটে গুগুল কতটি কিওয়াড আছে তা রেংক দেখতে ভুলবেন না্ এবং আপনার যে কিওয়াড রেংক আছে তার ভিজিটর কত সেটা দেখবেন।
৪. কনটেন্ট: এই ই ও জন্য কনটেন্ট হল রাজা। আপনার কনটেন্ট কি ধরনের তা অব্যশই খেয়ার করতে হবে। অর্থ্যাৎ আপনার ব্লগ রিলেটেড কনটেন্ট হতে হবে। আপনার সাইটে যে কন্টেন্ট আছে তা কি কপি পেষ্ট নাকি ইউনিক সেটা খেয়াল করবেন। লেখা ইউনিক চেক করার জন্য কপি স্কেপ ডট কম চেক করতে পারেন। আপনি যে উদ্দশ্য ব্লগ করছেন তা রিলেটেড লেখা হতে হবে। ধরুন আপনি টেকনোলজি বিষয় লেখালিখছেন এখন এখান্য অপ্রষঙ্গিক লেখা না লেখাই ভাল।
৫. ভিজিটর: আপনার সাইট কিনার আগে অব্যশই বিগত তিন মাসের ভিজিটর দেখবেন। এক্ষেএ্রে ব্লগ ওনারকে বলবেন আপনার গুগুল এনালাইটিক রিপোর্ট অব্যশই মেইল করে পাঠাতে।
৬. শ্রোতৃমণ্ডলী: আপনার সাইটে আগে যে ব্লগিং করত উনি মহিলা হলে উনার ভিজিটর কি শুধুমাত্র মহিলা নাকি পুরুষ সেটা খেয়াল করতে হবে।
৭. টাকা আয়: এটাই সবচেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ন। আপনি যার থেকে সাইট কিনছেন। সে কিভাবে ইনকাম করত। যে সকল পদ্ধতি ব্যবহার করতে তা আপনার জন্য সুবিধাজনক কিনা এবং যে পেমেন্ট গেটওয়ে ব্যবহার করতে তা আমাদের দেশে সুবিধাজনক কিনা সেটা দেখতে ভুববেন না।
আশাকরি সবার ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।

অ্যাড সেন্স এর অ্যাডে ক্লিক কম কেন জেনে নিন

খুব ছোট্ট একটা টিপস শেয়ার করবো আপনাদের সাথে তবে এই টিপসটা আপনাদের জন্য খুবই কাজের । অ্যাডসেন্স এর অ্যাডে ক্লিক না পড়ার অন্য আর একটা কারন হচ্ছে ব্লগে কন্টেন্ট রিলেটেড অ্যাড না থাকার কারন । কন্টেন্ট রিলেটেড অ্যাড না থাকার কারণ, ব্লগের জন্য যে কী ওয়ার্ড সিলেক্ট করা হয়েছে সেই কী ওয়ার্ড এর উপর অ্যাড না থাকা এবং অ্যাড এর পরিমান খুবই কম থাকা । অন্য আর একটি কারণ হল, কী ওয়ার্ড এর ঘনত্ব কম এবং অ্যাড কোড ঠিকমতো না বসানো। ত আমি যে ব্যাপারটি শেয়ার করবো সেটি হল, কিভাবে বুঝবেন যে আপনার কী ওয়ার্ড এ পর্যাপ্ত পরিমান অ্যাড আছে । ব্যাপারটি খুবই সহজ...


http://www.gazitech.com/



গুগলে গিয়ে আপনার কী ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দেন, সার্চ রেজাল্টে  অনেকগুলো ওয়েবসাইট আসবে, কিন্তু প্রথমে থাকবে অ্যাড, যদি ডান পাশে ও অনেকগুলো অ্যাড দেখতে পান তবে বুঝবেন আপনার কী ওয়ার্ড এ অনেক অ্যাড আছে আর আপনি যদি আপনার ব্লগে ঠিকমতো কী ওয়ার্ড ডেনসিটি থাকে তবে ওই সব গুলো অ্যাড আপনার ব্লগে আপনি দেখতে পাবেন । আর এই অ্যাড গুলোতে ভিসিটরা ক্লিক করে ও বেশী ।

এখন বিদায়, নতুন পোষ্ট নিয়ে দেখা হবে আবার ।