Monday, January 28, 2013

বেশি ভিজিটর পাওয়ার ও Google সার্চে ১ম পেজে থাকার জটিল কৌশল।

Google সার্চে ১ম পেজে থাকা মানে বেশি ভিজিটর পাওয়ার।কিন্তু ভুল বাছাইয়ের কারনে আমরা সাচে ১ম পেজে থাকতে পারিনা।একটু বুদ্ধি খাটিয়েই আপনি ও Google সার্চে ১ম পেজে থাকাতে পারবেন।
প্রথমে আপনাকে যেতে হবে এই লিংকে।Google AdWords Keyword Tool নামের এই Keyword Tool সকল SEO Optimizer দের কাছর খুবই জনপ্রিয়।
এখানে গিয়ে আপনি যে ধরনের Keyword দিয়ে সাইট বানাতে চান সেই Keyword টি Enter one keyword or phrase per line তে গিয়ে টাইপ করুন।এরপর Get keyword Ideas এ Click করলে পাবেন আপনার keyword এর সকল তথ্য।যেমন keyword টিতে Advertiser Competition কেমন,গত মাসের কতবার সারচ করা হয়েছে,Global Monthly Search Volume কত এসব।আপনি এখান থেকে যে সকল keyword এ কম Advertiser Competition আছে কিন্তু Local Search Volume বেশি সে সকল keyword গুলো আপনি বেছে নিন।
যেমন মনে করুন আপনি গান ডাউনলোড (song Download) নিয়ে একটি সাইট বানাবেন।কিন্তু song Download keyword টিতে খুব বেশি Advertiser Competition রয়েছে।

নেট থেকে মোবাইলে মেসেজ পাঠান: সম্পূর্ণ ফ্রি এবং ঝামেলাহীন

বেশ কিছুদিন আগে মোবাইল কোম্পানীগুলো ফ্রি মেসেজ দিতো। এখন মোটামুটি দেয় না বললেই চলে। আমি আবার কথা বলার চেয়ে টেক্সট মেসেজ পাঠাতেই পছন্দ করি। ছোট ছোট বিষয়গুলো বলার জন্য টেক্সট মেসেজ ভয়ংকর রকম পারফেক্ট। আর বন্ধু-বান্ধব এবং আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে বেশির ভাগই নেট ব্যবহার করে না। তাই আমাকে টেক্সট মেসেজ পাঠাতেই হয়। এত টাকা নেট বিল দেওয়ার পরও কারও সাথে যদি মোবাইলের টাকা খরচ করে মেসেজ পাঠাতে হয়; এটা আমার জন্য বড়ই কষ্টের বিষয়। মোটামুটি চামড়া জ্বলে বলতে পারেন।  তাই একটা ফ্রি টেক্সট মেসেজ পাঠানোর সাইট খুঁজছিলাম। যেখানে থেকে আমি খুব সহজে নেট টু মোবাইলে টেক্সট মেসেজ পাঠাতে পারবো।
খুঁজতে যখন শুরু করলাম তখন দেখলাম, সবগুলোর মধ্যে ঝামেলা। অর্থাৎ কোনটা নির্দিষ্ট অঞ্চলের জন্য, কোনোটার মধ্যে মাষ্টার কার্ড দিয়ে ভেরিফিকেশন। আবার কোনোটায় সবকিছু ঠিকঠাক কিন্তু মেসেজ সেন্ড হয় না। তাই অনেকটা বিরক্ত বোধ করলাম। কারণ আমার দরকার স্রেফ ফ্রি এবং ভেজালহীন একটা সাইট। বাঙ্গালী নাকি মাগনা দিলে আলকাতরাও খায়। কিন্তু আমি মাগনা দিলেই আলকাতরা খাই না। আলকাতরাটা যদি খেতে সহজ এবং ঝামেলাহীন হয়, তবেই আমি খাই। নইলে ফ্রি আলকাতরাও আমি জলে ফেলে দিই।
যাক কাজের কথায় আসি। প্রথমেই সাইটটি ভিজিট করে দেখে আসুন, এখান থেকে

যারা একটু চালু আমাকে আর কিছুই বলতে হবে না। এখন নিজেরাই পারবেন। পড়া বন্ধ করে কাজে লেগে যান।

কিন্তু যাদের সবকাজেই গাইডলাইনের প্রয়োজন হয়, তারা আমার সাথে থাকুন। আমি আপনাদের একটি পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন দিবো। কিভাবে মেসেজ পাঠাতে হয়? সবই স্ক্রিনশটসহ আপনাদেরকে ব্যাখ্যা করবো। কিন্তু তার আগে নিজেরা একবার ঘেটেঘুটে দেখে আসুন।

কোনো প্রকার রেজিষ্ট্রেশন ছাড়াই এখান থেকে মেসেজ পাঠাতে পারবেন। আবার ইচ্ছা করলে আপনি এখানে রেজিষ্ট্রেশন করেও পাঠাতে পারেন। তবে রেজিষ্ট্রেশন করলে আপনি সুবিধা বেশি পাবেন। ব্যবহার করতে করতেই আপনি সেটা টের পেয়ে যাবেন।

প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন না করে কিভাবে মেসেজ পাঠাবেন সেটাই বলি। খুবই সহজ। সাইটিতে ঢুকুন। তারপর মেনুবার থেকে Send FREE SMS বাটনে ক্লিক করুন।



এখন স্ক্রুল করে হোক আর ক্রল করে হোক একটু নীচের দিকে যান। দেখুন সার্ভর ষ্ট্যাটাস Ok আছে কি না। Ok আছে মানে আপনি মেসেজ সেন্ড করতে পারবেন। নতুবা পারবেন না। বৃথাই কষ্ট করে লাভ নেই। কিছুক্ষণ ফেসবুকে আড্ডা মেরে ফেরত আসুন দেখবেন এই ফাঁকে সার্ভার Ok হয়ে গেছে।
স্ক্রীনশট – 2


এখন আবার স্ক্রুল করে আরেকটু নীচে নামুন। দেখুন এমন একটি বক্স দেখা যাচ্ছে।


এখানেই আপনাকে মেসেজ এবং মেসেজ রিসিভার (যার কাছে মেসেজ পাঠাবেন) এর মোবাইল নম্বর লিখতে হবে। এবং যার কাছে মেসেজ পাঠাবেন সে আপনাকে কি নামে দেখবে, সেটাও এখানে লিখে দিতে হবে।
যদিও আপনারা পারেন তবুও আমি শুধু দেখিয়ে দিচ্ছি কিভাবে মোবাইল নম্বরটি বসাতে হবে।
মনে করুন, যার কাছে আপনি মেসেজ পাঠাবেন তার মোবাইল নম্বর হলো- 01915177447
তাহলে আপনাকে  Select a Country এর ঘরে Bangladesh সিলেক্ট করতে হবে। তখন অটোমেটিক +880 চলে আসবে। পরের ছোট ঘরটিতে বসান [191] তারপরের বড় ঘরটিতে বসান [5177447]।

তারপর Sender Name ঘরটিতে কোনো স্পেস এবং ক্যাপিটাল লেটার ছাড়া নিজের নাম লিখুন।
পরবর্তী বড় ঘরটিতে আপনার বক্তব্য অর্থাৎ মেসেজটুকু লিখুন।
এবার নীচের ক্যাপচাটি লিখুন এবং এন্টার চাপুন।
একবার দেখে নিন:


এন্টার চাপার পর একটু অপেক্ষা করুন। দেখুন নীচের ছবিটির মতো ৫০ থেকে Countdown হচ্ছে। এই ৫০ সেকেন্ড শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। অবশ্য Countdown শুরু হওয়া মাত্রই আপনার বন্ধু আপনার মেসেজটি পেয়ে যাবে। তবুও Countdown শেষ হতে দিন। কারণ Countdown শেষ না হওয়া পর্যন্ত আপনি আরেকটি মেসেজ পাঠাতে পারবেন না। ধান্দাবাজি আরকি, বুজঝেন ই তো!



ব্যাস! আমার কাজ শেষ। এখন আপনি ধুমছে মেসেজ পাঠাতে থাকেন। একের পর এক। আনলিমিটেড মেসেজ পাঠাতে পারবেন।

আর যদি রেজিষ্ট্রেশন করতে চান। তাও করতে পারবেন। ইমেইল এড্রেস এবং মোবাইল ভেরিফিকেশন এর মাধ্যমে রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন হয়। বেশিক্ষণ সময়ের ব্যপার নয়। জাষ্ট ৫ মিনিটের ব্যাপার। আমার মনে হয় না, এটা আমাকে বলে দিতে হবে। খুবই সহজ কাজ। আপনি নিজে চেষ্টা ছাড়াই পারবেন। আমার বকর-বকর বরং আপনার বিরক্তি বাড়াবে।

খুব সহজেই আপনার সাইটের ভিজিটর বাড়ান। (পরীক্ষিত)

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ একটি অন্য রকম টিউন করলাম। আমাদের অনেকেরই ব্যাক্তিগত বা বিজনেস ওয়েব সাইট আছে। কিন্তু ভিজিটর কিভাবে বড়াতে হবে সে জন্য অনেকে অনেক কিছু করেছি। আজ আমি যে কয়টি লিংক দিলাম তার সব কয়টিই উপকারী। এটা আমি নিজে পরিক্ষা করে দেখেছি। আশা করি একটু হলেও উপকার পাবেন। আমি একটা লিংকের উদাহরন দিলাম। প্রত্যেকটা সাইটেই ক্যাটাগরী দেওয়া আছে। সে অনুযায়ী চেষ্টা করবেন। আশা করি ফল পাবেন।
http://www.freeadposting.com
http://www.classifiedsforfree.com
http://www.lookforad.com
http://www.adpost.com
http://www.webcosmo.com
http://www.freeadlists.com
http://www.adparadise.com
http://www.inetgiant.com
অথবা ফ্রি এ্যাড পোষ্টিং লিখে গুগোলে সার্চ দিন।
আসলে এই খানে এ্যাড-পোষ্টটিং করা খুবই সোজা
আসুন দেখি কিভাবে এই সহজ কাজটি করা যায়।
মনে করুন http://www.freeadposting.com এই সাইটে আপনার এ্যাড দিবেন তাহলে এই সাইটে প্রবেশ করুন । প্রত্যেকটা ওয়েব সাইটেই ক্যাটেগরী দেওয়া আছে আপনি এই খান থেকে Software , Personals Miscellaneous , Miscellaneous , Business ,opportunities ইত্যাদি।
আমি এইখানে Personals Miscellaneous এ্যাড দিব তাহলে উপরের মেনু থেকে Post Ad ক্লিক করুন এখানে বিভিন্ন ক্যাটেগরী থেকে আমি Personals Miscellaneous বেছে নিলাম ,এখন এখানে বিস্তারিত লিখতে হবে। যেরকম

প্রয়োজনীয় তথ্য লিখে সাবমিটে ক্লিক করুন। [ বিঃদ্রঃ আপনি এখানে ইমেজ যোগ করতে পারেন ]
এখন সাকসেস ম্যাসেজ দিবে ,এবং এর সাথে এ্যাড এর একটি আইডি দিবে আপনি এটিকে সংরক্ষন করে রাখবেন যাতে পরবর্তীতে এটিকে ইডিট বা ডিলেট দিতে পারবেন এটি করতে উপরের মেনু থেকে Edit Ad ক্লিক করুন এবং এ্যাড এর আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করুন প্রয়োজন অনুযায়ী সম্পাদন করুন। ব্যাস হয়ে গেল এই ভাবে অন্য সাইটেও এ্যাড দিতে পারবেন
পারলে মন্তব্য করুন না পারলেও আমাকে মন্তব্য করুন

Craigslist এর কাজ করার জন্য important কিছু টিপস

প্রথমে আমি সবাই কে ধন্যবাদ জানাই । আজ যে বিষয়টি আপনাদের সামনে তুলে ধরছি তা হল  Craigslist। এটা সম্পকে আমাদের প্রায় অনেকের কমবেশি কৌতুহল আছে । Craigslist এর কাজ করতে কি কি লাগে তা তুলে দরলাম ।
আমদের কাজের জন্য যা যা দরকার
প্রথমে আপনার  কম্পিউটার এ একাদিক ব্রাউজার থাকতে হবে । আইপি   change করার জন্য একটি   software লাগবে । তারপর  USA এর আইপি এবং ফোন নাম্বার লাগবে ।
আপনি আপনার Computer এর আইপি পরিবরতন করার জন্য  socks নামক একটি  Software  Google থেকে Dowmload  করে নিতে পারবেন । Download করার পর জিপ ফাইলটিকে আনজিপ করে     করে নিতে হবে । তারপর আপনার ক্রয়কৃত আইপির আইডি এবং পাসওয়ারড দিয়া লগিন করতে হবে । লগিন করার পর World অনেক  Country নামসমূহ আসবে । তারপর আপনি  USA এর উপর ক্লিক করুন । এবার আপনার সামনে  USA  এর বিভিন্ন State এর আইপি  আসবে । তারপর আপনি যে   State তে কাজ করতে চান তার উপর ক্লিক করুন । তারপর ঐ  State এর আইপি গুলো দেক্তেঁ পারবেন । এবার আপনি ভাল মানের আইপি সিলেক্ট করে তার অপর Right বাটনে ক্লিক করে   Obtair to> Dafault এ ক্লিক করতে হবে । এবার  আমরা   এর নিচের দিকে সবুজ আলো দেকতে পারব ।এখন বুজতে পারব কাজ করার জন্য উপজুগি হইছে। আর আইপি check করার জন্য আপনি   গিয়ে লিখুন   what is my ip?  আর তখন আপনার আইপি দেকতে পারবেন। আর আইপির Uptime 03:00:00 থেকে 10;00:00 কিনা দেকে নিতে হবে। কারণ এগুলো ভাল মানের আইপি।
পোস্ট লাইভ করা বা লাইভ হল কিনা তা বোজার উপাই
এখন আমরা দেখব কিভাবে পোস্ট দিতে হবে এবং পোস্ট লাইভ হল কিনা। আপনি আপনার বায়ারের কাছ হতে পোস্ট দিবার জন্য যে লিঙ্ক গুলো পেয়েছেন তা একটি এক্সেল সীট এ রাখুন। তারপর আপনি যে সেকশনে কাজ করতে চান সেই সেকশন সিলেক্ট করলে একটি ফর্ম আসবে। ঐ ফর্ম এ আপনার পোস্ট এর Title ,লোকেশন, ইমেইল, পোস্ট এর বরননা দিয়ে এভাবে পুরন করতে হবে। তারপর নিচের দিকে   Continue বাটনে ক্লিক  করুন। তারপর আপনার মেইল এ   Confermation মেইল আসবে তারপর  confirmation link এ ক্লিক করে তারপর এগ্রি বাটন এ ক্লিক করুন। তারপর একটি পেজ আসবে সেখানে আপ্নে দেকতে পারবেন আপনার পোস্ট টি লাইভ হয়েছে কিনা। লাইভ হলে মোবাইল নাম্বার চাবেনা। আর পোস্ট লাইভ না হলে মোবাইল নাম্বার চাবে। আর যে সব  state তে জনগন কম সেয় সব  City তে মূলট পোস্ট লাইভ হয়। আর ভাল কোন  City তে পোস্ট লাইভ করতে আপনাকে Phone নাম্বার  Use করতে হবে। তবে নাম্বার যত কম   Useকরতে পারবেন তত বেসি লাভ হবে। আর আপনাকে  Must be দরজ সহকারে পোস্ট দিতে হবে যে পর্যন্ত পোস্ট লাইভ না হয়। আপনাকে Craiglist এর কাজ পাওয়ার জন্য বিভিন্ন  Freelancingমার্কেট এ কাজ পাওয়ার জন্য বিট করতে পারেন। এছাড়া আমাদের দেশে অনেক বর ভাই আছে  তাদের কাজ থেকেও কাজ নিয়ে করতে পারেন যদি আপনি কাজ পারেন। এছাড়া আপনি তাদের কাজ থেকে কাজ সেকার পর ও করতে পারেন। আশা করি আপ্নারা এভাবে কাজ করতে পারবেন। সবাই কে ধন্যবাদ দিয়ে শেষ করসি।
আর কোন সাহায্য ও জিজ্ঞাসা থাকলে
Add me Skype: hadilaws
More details  log in

আর নয় প্রতারনা!! নিজেই চেক করুন Fake website

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভাল আছেন। আজ এমন একটা বিষয় নিয়ে টিউন করলাম । যা কম বেশী সবার উপকার আসবে।

টাকাই সব! আর তাই আমি অনলাই আয়ের চেষ্টা করেছি। একটি বিস্বস্ত আর ভাল সাইট পেতে আমি প্রথমত বেশ কিছু বাঙলাদেশি সাইট ভিজিট করি। কিন্তু নতুনদের জন্য কোন বাংলা সাইট পেলাম না যেখান থেকে শুরু করতে পারি।বেশির ভাগই রেফারাল দিয়ে রেখেছে ফেক সাইটের। গত দুই মাস ধরে আমি খুজছি যে আমার সাধ্যের মধ্যে কাজ পাওয়া যায় এমন সাইটের যেখানে পরিশ্রম করে আমি আয় করতে পারব। আপনারা জেনে থাকলে আমাকে মন্তব্য দিয়ে জানান।

হ্যাঁ আপনারা MICROWORKERS.COM এর কথা বলতে পারেন কিন্তু সেখানে পর্যাপ্ত কাজ নেই।গত দুই মাসে আমি মাত্র ৩ ডলার আয় করতে পেরেছি। আমি আমার সাধ্য মত চেষ্টা করেছি কিন্তু সেখানে কাজ করার মত পর্যাপ্ত কাজ নেই। আমি এখনও সার্চ করেই যাচ্ছি একটা ভাল আয় করার সাইটের জন্য। যেখানে আমি সবসময় কাজ করতে আর আয় করতে পারব।

কিন্তু আমি জানি অংসখ্য আর অসংখ্য সাইট আছে কাজ করার কিন্তু এগুলো Trusted নয়। তাই আমার নিশ্চিত হওয়া প্রয়োজন যে সাইটি Trusted. তাই আমি নিচের সার্ভিসটি ব্যবহার করি সাইট সম্পর্কে জানার জন্য, সাইটের owner, suspicious কিনা, কোথায় সার্ভার ইত্যাদি। যার মাধ্যমে আমি বুঝতে পারি সাইটি Trusted কিনা। আপনিও ট্রাই করে দেখুন কাজে লাগবে।

http://www.scamadviser.com/

এছাড়া সার্চ বক্সে আপনি যে সাইটে কাজ করছেন তার নাম লিখে সার্চ দেন, দেখবেন যে বিভিন্নজনের লেখা রিভিউ আপনার সামনে ভেসে উঠবে।এসব রিভিউ পড়ে আপনি বুজতে পারবেন যে সাইটটি scam কিনা। প্রতারক সাইটগুলোর বিরুব্ধে কাজ করে যাচ্ছে এমন সাইটগুলো: http://www.gptboycott.com/ http://www.reviewstream.com http://www.nairaland.com http://www.scam.com/

এইসব সাইটে গেলে হাজার হাজার ফ্রড সাইটের লিষ্ট পাবেন,সেই সাথে প্রতারিত ইউজারের রিভিউ সহ। এছাড়া ভাল ও বিশ্বাসযোগ্য টাকা আয়ের ওয়েবসাইট গুলার লিংক রিভিউ সহ পাবেন এই ওয়েবসাইট গুলোতে। আর মন্তব্যে দিবেন অবশ্যই। ধন্যবাদ সবাইকে।

আপনার ডেক্সটপকে রুপান্তর করুন 3D Aquarium এ এবং উপভোগ করুন এনিমেটেড দুনিয়ার সর্বাধুনিক প্রযুক্তির Aquatic world

একটি 3D Aquarium যা কিনা ডেক্সটপ একটিভ এবং স্কিনসেভার দুটি কাজই করে আর এতে ব্যবহার করা হয়েছে advanced technologies in 3DVR and Bio mechanics.
AR-3d
ডেক্সটপ একটিভ ওয়ালপেপার চালু অবস্হায় যে কোন কাজ করতে পারবেন ।
dskp01
আপনি এ্যকুরিয়ামের মাছ গুলোকে টাচ করতে পারবেন :
touch
তাদেরকে খাবার দিতে পারবেন :
food
আসুন এখান থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করি । এবং নাম্বারটি মনে রাখবেন  ARE1-0FS3D0AJ-CE1J-0000 এর পর আবার এখান থেকে আপডেট ফাইলটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করি । ইনস্টলের পরে ডেক্সটপে ২ট শর্টকাট দেখতে পাবেন ১টি স্ক্রীনসেভার অপরটি একটিভ ওয়ালপেপার । এর সেটিং পরিবর্তন করে মাছের সংখ্যা বাড়াতে কমাতে পারবেন, Background color সিলেক্ট করে দিতে পারেন , বুদবুদ এবং শব্দ বাড়াতে কমাতে পারবেন, বুদবুদের স্হান র্নিধারন করতে পারবেন, ব্যাঙ এর ডাক শুনতে চাইলে র্নিধারন করতে পারবেন,আবার সকল শব্দ বন্ধ করে দিতে পারবেন ,গান সেটিং করে দিতে চাইলে সেটা ও পারবেন । আরও জানতে হলে দেখুন
settings

২০০ টি মেগা সফটওয়্যারের বিশাল ভাণ্ডার নিয়ে হাজির হলাম, যার যেটা খুশি সে সেটা ডাউনলোড করে নিন!!!

আমারা যেসকল সফটওয়্যারের ব্যবহার করি তার বেশীরভাগই পাইরাসি বা ফ্রিওয়্যার। এখানে কিছু ফ্রিওয়্যার সফটওয়্যারের তালিকা ও ডাউনলোড লিঙ্ক দেয়া হলো আশা করি অনেকের ভালো লাগবে ।
অফিস
OpenOffice – office suite
PC Suite 602 – office suite
AbiWord – text editor
Atlantis Nova – text editor
Microsoft PowerPoint Viewer – power point files viewer
Adobe Reader – pdf reader
Foxit PDF Reader – pdf reader
PDFCreator – create pdf documents
Doc Convertor – document convertor
Convert – unit convertor
Converber – unit convertor
Sunbird – calendar/organizer
EssentialPIM Free – calendar/organizer
PhraseExpress – speed up your writing
ATnotes – create notes on the desktop
আর্কাইভ ম্যানেজার
 7-Zip – compression program
IZArc – compression program
TugZIP – compression program
CabPack – compression program
Universal Extractor – extract files from any type of archive
ইন্টারনেট
Firefox – web browser
Internet Explorer- web browser
Maxthon – web browser
Opera – web browser
Avant Browser – web browser
Thunderbird – email client
PopTray – check for emails
Free Download Manager – download manager
FlashGet – download manager
WellGet – download manager
Download Master – download manager
WGET – commandline download manager
HTTrack – offline browser
WebReaper – offline browser
Yeah Reader – RSS reader
GreatNews – RSS reader
RSSOwl – RSS reader
পেয়ার২পেয়ার
µTorrent – torrent client
Azureus – torrent client
BitComet – torrent client
ABC – torrent client
BitTornado – torrent client
eMule – p2p client
SoulSeek – p2p client
Shareaza – p2p client
DC++ – Direct Connect network client
PeerGuardian – IP blocker
চ্যাট
Miranda – chat client
MSN Messenger – chat client
Yahoo Messenger – chat client
QIP – chat client
Gaim – chat client
JAJC – chat client
HydraIRC – IRC client
Talkative IRC – IRC client
IceChat – IRC client
Skype – VOIP client
Google Talk – VOIP client
VoipStunt – VOIP client
Gizmo – VOIP client
Wengo – VOIP client
নিরাপত্তা
AVG Free – antivirus
Avast Home Free – antivirus
AntiVir PersonalEdition – antivirus
BitDefender Free – antivirus
ClamWin – antivirus
CyberDifender – Internet Security Suite
Ad-aware – anti-spyware
Spybot: Search & Destroy – anti-spyware
Windows Defender – anti-spyware
SpywareBlaster – anti-spyware
Spyware Terminator – anti-spyware
Tootkit Reveaker – rootkit detection utility
Winpooch – system protection
HiJack Free – system protection
HighJackThis – hijackers detector and remover
Kerio Personal Firewall – firewall
Sygate Personal Firewall – firewall
ZoneAlarm – firewall
AxCrypt – file encryption
Simple File Shredder – securely delete files
PuTTy – SSH client
KeePass – password manager
LockNote – password manager
nPassword – password manager
Microsoft Baseline Security Analyzer – identify security misconfigurations
নেটওয়ার্ক
Hamachi – VPN client
RealVNC – remote control
UltraVNC – remote control
Ethereal – local area network administration
The Dude – network administration
Wireshark – network administration
Angry IP Scanner – IP scanner
IP-Tools – IP scanner
Free Port Scanner – IP scanner
NetMeter – network bandwidth monitoring

Friday, January 25, 2013

ইংরেজিতে দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য BBC জানালার চমত্কার কিছু ইংরেজি কোর্স

ইংরেজিতে আপনার দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য আমরা শুরু করছি চমত্কার কিছু ইংরেজি কোর্স। ইন্টারনেটে বিনামূল্যে রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই এই কোর্সগুলোতে অংশ নিতে পারবেন এবং কোর্স শেষে আপনার কোর্স রিপোর্ট বা কোর্স সমাপনী পত্র প্রিন্ট করতে পারবেন।

কোর্সগুলোর বিস্তারিত জেনে নিন


ইংরেজি কোর্সগুলোতে থাকছেঃ
  • সহজ ধাপে ও বিনামূল্যে ইংরেজি শেখার সুযোগ
  • প্রতিদিন ইংরেজি চর্চার জন্য সাহায্যকারী লেসন
  • আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে ইংরেজিতে যোগাযোগের কৌশল
মুলত নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য কোর্স-এক-এর লেসনগুলো তৈরি করা হয়েছে।
অন্যান্য কোর্সগুলো পর্যায়ক্রমে শুরু হবে।

কোর্স-এক-এর বিস্তারিত

  • এই কোর্সে থাকছে ছয়টি বিষয়। প্রতিটি বিষয়ে থাকছে চারটি করে চ্যাপ্টার ও চারটি কুইজ।
  • কুইজের ফলাফল ভালো করার জন্য থাকছে একাধিক সুযোগ।
  • আপনার চর্চার জন্য থাকছে মজার গেম, অনুশীলনী এবং আরও অনেক কিছু ডাউনলোডের সুযোগ।
  • প্রতিটি বিষয় সম্পন্ন করার পর পাবেন একটি টপিক রিপোর্ট বা বিষয় সমাপনী পত্র।
  • ছয়টি বিষয় সম্পন্ন করার পর আপনি প্রিন্ট করতে পারবেন আপনার কোর্স রিপোর্ট বা কোর্স সমাপনী পত্র।

কোর্সটি যেভাবে করবেন

প্রতি সপ্তাহে একটি করে চ্যাপ্টার সম্পন্ন করতে পারলে পুরো কোর্সটি সম্পন্ন করতে আপনার ছয় মাস সময় লাগবে।

আপনি যদি সাইন আপ করেন

  • এই কোর্সে আপনার অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে পারবেন
  • সরাসরি পরবর্তি লেসনে যেতে পারবেন
  • ইংরেজি চর্চার জন্য একাধিক সুযোগ পাবেন

আপনি যদি সাইন আপ না করেন

সাইন আপ না করেও আপনি এই কোর্সে অংশ নিতে পারবেন। কিন্তু সেক্ষেত্রে আপনি আপনার অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে পারবেন না এবং কোনো টপিক রিপোর্ট ও কোর্স রিপোর্ট প্রিন্ট করতে পারবেন না।

এই কোর্সে আপনার ফলাফল যাচাই করুন

সহজেই পারবেন!
১. সাইন আপ করুন
২. সরাসরি পরবর্তি লেসনে যান
৩. কুইজের ফলাফল যাচাই করুন
৪. কোর্স সম্পন্ন করুন এবং আপনার কোর্স রিপোর্ট প্রিন্ট করুন
এখনই সাইন আপ করুন

বিবিসি জানালা এবং ইংলিশ ইন অ্যাকশন

যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার একটি প্রকল্প ইংলিশ ইন অ্যাকশন-এর সহায়তায় বিবিসি মিডিয়া অ্যাকশন ‘বিবিসি জানালা’ কার্যক্রমটি বাস্তবায়ন করছে।
এই ওয়েবসাইটটি একটি বহুমুখী প্রকল্পের অংশ যার লক্ষ্য ইংরেজি ভাষায় বাংলাদেশের আড়াই কোটি মানুষের দক্ষতা বৃদ্ধি করা।

নেটওয়ার্কের সকল কম্পিউটার মনিটরিং এবং নিয়ন্ত্রণ করা

কম্পিউটার ল্যাব, সাইবার ক্যাফে বা অফিসের কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা কে কি করছে তা মনিটর এবং নিয়ন্ত্রণ করা দারুন এক সফটওয়্যার হচ্ছে ক্লাসরুম স্পাই। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত কম্পিউটারে এই সফটওয়্যারটি নেটওয়ার্ক এ্যাডমিনিস্ট্রেটরদের দারুন কাজে দেবে। লোকাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সংযুক্ত আছে এমন অফিসে কর্মকর্তারা, সাইবার ক্যাফের ব্যবহারকারীরা, কম্পিউটার ল্যাবের ছাত্ররা তাদের কম্পিউটারে বসে কে কি করছে তা মনিটর করা বা রিমোটলি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে ক্লাসরুম স্পাই সফটওয়্যার দ্বারা। মাইক্রোসফটের রিমোট ডেক্সটপ দ্বারা লোকাল নেটওয়ার্কের থাকা রিমোট কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করা যায় কিন্তু ক্লাসরুম স্পাই এর মত এতো ভালভাবে মনিটর করা যায় না।
monitor_all_network_computer
মাত্র ১১ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি www.eduiq.com বা www.classroomspy.com সাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
[B]সফটওয়্যার ইনস্টল করা: [/B]সফটওয়্যারটির দুটি অংশের একটি হচ্ছে Console আর একটি হচ্ছে Agent| এই Console মুডটা হচ্ছে নেটওয়ার্ক এ্যাডমিনিস্ট্রেটরের জন্য আর Agent মুডটা হচ্ছে যাদের মনিটর করা সেই কম্পিউটারের জন্য।
সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার সময় Click here to install ″Classroom Spy Professional Console″ এবং Click here to install ″Classroom Spy Agent″ নামের দুটি বাটন আসবে। এখন Stealth Agent Install চেকবক্স চেক করে Click here to install ″Classroom Spy Agent″ বাটনে ক্লিক করে ইনস্টল করুন এবং পাসওয়ার্ড সেট করুন যা পরবর্তীতে এই কম্পিউটারটিকে রিমোট করার সময় প্রয়োজন হবে। শেষে Start Agent বাটনে ক্লিক করে সার্ভিস চালু করুন এবং ইনস্টল সমাপ্ত করুন।
computer-networking-tips
নেটওয়ার্ক এ্যাডমিনিস্ট্রেটরের কম্পিউটারে Classroom Spy Professional Console মুড ইনস্টল করে চালু করুন তাহলে প্রথমবার পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে যা পরবর্তীতে Classroom Spy Professional Console চালু করতে লাগবে।
[B]রিমোট কম্পিউটার যোগ করা:[/B] প্রথমে Classroom Spy Professional চালু করে বাম পাশের প্যানেল থেকে Add Computer বাটনে ক্লিক করুন। এবার Remote computer (host or IP) এ রিমোট কম্পিউটারের নাম বা আইপি এড্রেস লিখুন, Nikename এ কম্পিউটারটির নাম দিন (বোঝার সুবিধার্থে) এবং Agent’s password এ উক্ত রিমোট কম্পিউটারের সেট করা পাসওয়ার্ড দিন। Advanced Options ট্যাবে গিয়ে Color Level কালার 16M নির্বাচন করে Basic Options ট্যাবে এসে Remote Assistant Configure / Installation বাটনে ক্লিক করুন এবং উক্ত কম্পিউটারের এ্যাডমিনিস্ট্রেটর ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে Connect বাটনে করে Classroom Spy Configuration এ পুনরায় রিমোট কম্পিউটারের Agent’s password দিয়ে Ok করুন এবং সবশেষে Add Computer ডায়ালগ বক্সে Ok করুন। তাহলে Classroom Spy Professional এর Remote Screens ট্যাবে কম্পিউটারটির বর্তমান অবস্থান দেখা যাবে। এভাবে আরো রিমোট কম্পিউটার যোগ করা যাবে।
online_business_networking1
[B]রিমোট কম্পিউটার মনিটর করা:[/B] রিমোট কম্পিউটার মনিটর করতে চাইলে Remote Screens ট্যাবে প্রদর্শিত থাকা কম্পিউটারের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Zoom Remote Screen এ ক্লিক করলে বড় পর্দায় উক্ত কম্পিউটারের ডেক্সটপ দেখা যাবে। উক্ত কম্পিউটারটি কোন কাজ করতে চাইলে Enable Control চেক বক্স চেক করলে মাউস বা কীবোর্ড দ্বারা উক্ত কম্পিউটারে কাজ করা যাবে। আর প্রদর্শিত থাকা কম্পিউটারের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Remote Control এ ক্লিক করলে Enable Control সক্রিয় হয়ে বড় আকারে দেখা যাবে। উক্ত ডেক্সটপটি পূর্ণ পর্দায় দেখতে Full Screen বাটনে ক্লিক করতে হবে।
[B]রিমোট কম্পিউটারে ম্যাসেজ পাঠানো: [/B]রিমোট কম্পিউটারের সবগুলোকে বা নির্দিষ্ট কোন কম্পিউটারে ম্যাসেজ পাঠাতে Classroom Spy Professional এর Show Massage/Block Computer ট্যাবে গিয়ে ডানপাশের প্যানেল থেকে কম্পিউটারগুলো নির্বাচন করে Mesage text এ ম্যাসেজ লিখে নিচের Show Message / Block Computer বাটনে ক্লিক করুন তাহলে নির্বাচিত কম্পিউটারগুলোতে ম্যাসেজ প্রদর্শিত হবে। ম্যাসেজ উইন্ডো রিমোট কম্পিউটারের ব্যবহারকারীরা বন্ধ করতে পারবে আর নেটওয়ার্ক এ্যাডমিনিস্ট্রেটর সকল কম্পিউটারে পাঠানো ম্যাসেজ বন্ধ করতে Hide Message / Block Computer বাটনে ক্লিক করলেই হবে।
[B]নিজের ডেক্সটপ শেয়ার করা: [/B]নেটওয়ার্ক এ্যাডমিনিস্ট্রেটরের নিজের ডেক্সটপটি শেয়ার দিতে চাইলে Classroom Spy Professional এর Share Desktop ট্যাবে গিয়ে ডানপাশের প্যানেল থেকে যে যে রিমোট কম্পিউটারে ডেক্সটপ শেয়ার দিতে চান সেগুলো নির্বাচন করে Start Sharing Desktop বাটনে ক্লিক করুন। রিমোট কম্পিউটারের ডেক্সটপকে নিস্ক্রিয় করে শুধুমাত্র আপনার ডেক্সটপকে দেখাতে বাধ্য করতে চাইলে নিচের Full Screen এবং Lock Computers চেক করুন শেয়ার দিতে পারেন। এছাড়াও Color Level থেকে কালারের মান পরিবর্তন করতে পারবেন। শেয়ার বন্ধ করতে Stop Sharing Desktop বাটনে ক্লিক করলেই হবে।
feamstercourseimage
[B]ডেক্সটপ রেকর্ড করা:[/B] রিমোট কম্পিউটারের ডেক্সটপ রেকর্ড করতে Desktop Recorder ট্যাবে গিয়ে Record বাটনে ক্লিক করুন এবং যে যে রিমোট কম্পিউটারের ডেক্সটপ রেকর্ড করতে চান সেগুলো নির্বাচন করে Ok করুন। তাহলে ডেক্সটপ মনিটর শুরু করলে উক্ত রিমোট কম্পিউটারে সেভ হবে। রেকর্ড করা ভিডিও দেখতে চাইলে Open Network Share বাটনে ক্লিক করলে সেভ হওয়া ফোল্ডার খুলবে।
[B]কম্পিউটার বন্ধ করা রির্স্টাট করা:[/B] রিমোট কম্পিউটার বন্ধ, রিস্টার্ট, হাইবারনেট, স্ট্যান্ডবাই, লগঅফ, স্ক্রিনসেভার চালু, স্ক্রিনসেভার বন্ধ বা লক করতে চাইলে Tools ট্যাবে যান এবং নির্দিষ্ট বাটনে ক্লিক করে রিমোট কম্পিউটারগুলো নির্বাচন করে Ok করলেই হবে। এখান থেকে রিমোট কম্পিউটারের কমান্ড প্রম্পট, রান বা ওয়েবসাইট চালু করা যাবে।
[B]প্রোসেস থাকা প্রোগ্রাম বন্ধ করা:[/B] রিমোট কম্পিউটারগুলো থেকে প্রোসেস চলতে থাকা নির্দিষ্ট কোন প্রোগ্রাম বন্ধ করতে Processes ট্যাবে গিয়ে যে প্রোসেসটি বন্ধ করতে চান সেটি নির্বাচন করে Kill all with the same name বাটনে ক্লিক করে রিমোট কম্পিউটার নির্বাচন করে Ok করলেই হবে।
[B]পোর্ট বন্ধ করা: [/B]রিমোট কম্পিউটারের কোন পোর্ট বন্ধ করতে চাইলে Internet Control ট্যাবে গিয়ে বন্ধ করতে পারেন। এছাড়াও Classroom Spy Professional Console এর Add Group of LAN Computers বাটনে ক্লিক করে নেটওয়ার্কে থাকা সকল (নির্বাচন করে) কম্পিউটারগুলোতে Classroom Spy Professional Agent ইনস্টল করা যাবে।

কম্পিউটারে অন্যের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে পিসির নিরাপত্তা দিন

কম্পিউটারে অন্যের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে আমরা উইন্ডোজে পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকি। উইন্ডোজের এই ইউজার পাসওয়ার্ড সহজেই হ্যাক করা যায়। আবার সিস্টেম (বায়োস) পাসওয়ার্ড দিলেও ভাঙ্গা যায় সহজে। কিন্তু উইন্ডোজে যদি ইউজার পাসওয়ার্ড ছাড়াও  আরেকটি পাসওয়ার্ড দ্বারা সুরক্ষিত করা যায় তাহলে কেমন হয়! উইন্ডোজর চালু হবার পরে লগইন স্ক্রিন আসার আগেই একটি পাসওয়ার্ড সেট করা যায়। এটাকে স্টার্টাআপ পাসওয়ার্ড বলে।
windows_security_200_200
স্টার্টাআপ পাসওয়ার্ড সেট করতে
>স্টার্ট
> রানে (Windows+R চেপে) গিয়ে syskey লিখে এন্টার করুন, তাহলে Security the Windows Account Database ডায়ালগ বক্স আসবে।
>এখানে Encryption Enabled চেক রেখে Update বাটনে ক্লিক করুন তাহলে Startup Key ডায়ালগ বক্স আসবে।
>এবার Password Startup চেক করে স্টার্টআপ পাসওয়ার্ড দিয়ে Ok করুন।
>তাহলে পাসওয়ার্ড সেট হবে এবং নিশ্চিতকরন বার্তা আসবে।
>এখন থেকে কম্পিউটার চালু করলে লগইন স্ক্রিন আসার আগেই স্টার্টআপ পাসওয়ার্ড ডায়ালগ বক্স আসবে।
>এখানে পাসওয়ার্ড না দিলে লগইন স্ক্রিন আসবে না। আর বিকল্প পথে উইন্ডোজে প্রবেশ করা যাবে না।
পাসওয়ার্ড মুছে ফেলতে হলে
>Security the Windows Account Database ডায়ালগ বক্স থেকে Update বাটনে ক্লিক করে কেনা পাসওয়ার্ড না লিখে Ok করুন।
>এবার পূর্বের পাসওয়ার্ড লিখে Ok করলেই হবে।

একদম ফ্রীতে নিয়ে নেন প্রিমিয়াম ভিপিএন ।

CyberGhost-VPN
সবাই কেমন আছেন আশাকরি ভালো আছেন । ভালো থাকেন এখন আর ভালো থাকবেন ।
আজকে আপনাদের দিবো প্রিমিয়াম ভিপিন সফটওয়্যার যাদিয়ে আপনি মাষে ১০০০জিবি ডাউনলোড করতে পারবেন।
তাতে আপনার নেট খরচ কমবে যখন নেট চালাবেন তখন অবশ্যই কোন নেট প্যাকেজ করবেন না ।
CyberGhost VPN একটি ব্যক্তিগত VPN ক্লায়েন্ট এবং অনলাইন পরিষেবা যা আপনাকে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের একটি আপনার পিসি এবং আপনার আইএসপি মধ্যে ফায়ারওয়াল এবং সার্ভার হিসাবে অভিনয় দ্বারা ব্রাউজ করবেন, এটা আপনাকে সাধারণত ওয়েব সার্ফ করার সময় আপনার সিস্টেমের IP ঠিকানা গোপন এবং একটি চরম ঠিকানা প্রদর্শন করে ,এটি ফ্রি এবং প্রিমিয়াম সংস্করণের মধ্যে উপলব্ধ বিনামূল্যে সংস্করণ ।এটি শুধুমাত্র এক পিসিতে ইনস্টল এবং ব্যবহার করা যাবে কেবলমাত্র একটি অ্যাকাউন্ট প্রতিটি কম্পিউটারে সক্রিয় করা যাবে, যেহেতু প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্ট আরও বিকল্প এবং বৈশিষ্ট্য উপলব্ধ করা হয়.
CyberGhost ইনস্টল এবং সেটআপ করা খুব সহজ । আপনি ক্লিক করে VPN সংযোগ করুন। এবং একটি পপআপ উইন্ডো আসবে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেন ।
একাই কানেক্ট হবে ।
এবার আপনার আইপি চেক করে দেখেন যে আপনার আইপি চেঞ্জ হয়েগেছে।
তাহলে আর দেরি কেন এখনি ডাউনলোড করে নেন

এখান থেকে ডাউনলোড করুন

আপনি যদি ব্যবসায়ী হন তাহলে এটা আপনার ব্যবসার হিসাব রাখতে সাহায্য করবে।

আপনি যদি ব্যবসায়ী হন তাহলে আপনার নিশ্চয়ই পণ্য কিনতে হয়, স্টক করে রাখতে হয়, পণ্য বিক্রি করতে হয়, বাকী দিতে হয়, আবার তাগাদা দিয়ে বাকী আদায়ও করতে হয়? তাহলে আপনি নিশ্চয়ই এই বিশাল হিসাব নিকাশ নিয়ে বিপদে আছেন?
কারন আপনাকে এজন্য অনেকগুলো খাতা মেইনটেইন করতে হয়। আর এসকল সমস্যার সমাধান যদি একটি মাত্র সফটওয়্যার দিয়ে আপনি পান তাহলে কোন কথা আছে নিশ্চয়ই নেই!
আজকে আমি যে সফটওয়্যারটির সাথে পরিচয় করিয়ে দেবো তার নাম
“Express Invoice সফটওয়্যার ।
main_sample_s2main_sample_s2
main_sample_s2
আপনার কোটেশনের হিসাব রাখার জন্য
আপনার অর্ডারের সর্বশেষ অবস্থা জানার জন্য
আপনার পেমেন্টের সর্বশেষ অবস্থা জানার জন্য
আপনার আইটেমের সর্বশেষ অবস্থা জানার জন্য
আপনার কাষ্টমারের বিস্তারিত হিসাবের জন্য
customer
ডিউ পেমেন্টের সর্বশেষ হিসাবের জন্য .
report
তাহলে আর দেরি কেন এখনি ডাউনলোড করে নিন ।

সফটওয়্যার ডাউনলোড

এখন থেকে খুব সহজেই পেনড্রাইভেও পার্টিশন করুন।

কম্পিউটার ড্রাইভকে যেভাবে পার্টিশন করা যায় তেমনি পেনড্রাইভকেও পার্টিশন করা গেলে মন্দ হয় না। ইচ্ছে করলে সহজেই কাজটি করা যায়। পেনড্রাইভের পার্টিশন করা অংশ শুধু নিজস্ব কম্পিউটারেই দেখা যায়। পেনড্রাইভ পার্টিশন করলে ভাইরাস দ্বারা আক্রমণের ভয় থাকে না। এতে করে মূল ড্রাইভটি বন্ধু বা পরিবারের সবার সামনে থাকলেও গোপন পার্টিশন করা ড্রাইভটি ব্যবহার করা যায় ইচ্ছে মতো। পেনড্রাইভকে পার্টিশন করতে হলে প্রয়োজন হবে ইউনিভার্সাল ইউএসবি ইনস্টলার নামক ছোট একটি সফটওয়্যার। এখন www.softpedia.com/get/System/OS-Enhancements/Universal-USB-Installer.shtml ঠিকানা থেকে ১.১ মেগাবাইট আকারের সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে হবে। ডাউনলোড শেষে ফাইলটি এক্সট্রাক্ট করে কম্পিউটারে ইনস্টল করতে হবে।
images7
প্রথমে ইউএসবি ফ্লাশ ড্রাইভ কিংবা পেনড্রাইভটিকে ইউএসবি পোর্ট দ্বারা কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। এখন My Computer আইকনের ওপর রাইট বাটন ক্লিক করে Manage-এ যেতে হবে। কম্পিউটার ম্যানেজমেন্ট উইন্ডো ওপেন হবে। সেখানে বামপাশে থাকা Device Manager-এ ক্লিক করতে হবে। এখন কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত সব হার্ডওয়্যার ডিভাইস দেখা যাবে। এবার ডানপাশের উরংশ উৎরাবং এর নিচের দিকে পেনড্রাইভটি দেখা যাবে। পেনড্রাইভটির ওপর রাইট বাটন ক্লিক করে সেখান থেকে Properties-এ যেতে হবে।
এরপর Properties উইন্ডো আসার পর ওপরে থাকা ট্যাবগুলো থেকে Details ট্যাবে ক্লিক করতে হবে। সেখানে Property উইন্ডো থেকে Device Instance Path অপশন সিলেক্ট করতে হবে। পরে Value উইন্ডোর নিচে থাকা লেখার ওপর রাইট বাটন ক্লিক করে তা Copy করতে হবে। এখন কোনো কিছু সেভ না করেই সব উইন্ডো ক্লোজ করে বের হয়ে আসতে হবে।
এ পর্যায়ে ডাউনলোড করা সফটওয়্যারটির ফোল্ডার ওপেন করতে হবে। এখান থেকে cfadisk.inf নামের ফাইলটি খুঁজে বের করতে হবে। এবার Notepad কিংবা অন্য কোন টেক্সট এডিটর দ্বারা এটি ওপেন করতে হবে।
সবশেষে ওপেন পেজের ২৬তম লাইন থেকে device_instance_id_goes_here লেখাটিকে মার্ক করতে হবে। এবার মার্ক করা লেখার ওপর শুধু কপি করা অংশটুকু প্রতিস্থাপন করে দিলেই হবে। ফাইলটি সেভ করে বের হয়ে এলে পেনড্রাইভটিতে একটি গোপন পার্টিশন তৈরি হয়ে যাবে।

রাউটার ছাড়াই সফটওয়্যারের মাধ্যামে কম্পিউটারে রাউটারের সুবিধা ভোগ করুন Virtual Router বানিয়ে

আসা করি সবাই ভালো আছেন। আজকে চমৎকার একটি বিষয় নিয়ে লিখা হচ্ছে। আসা করি অনেকেই এর প্রতি আগ্রহ পোষণ করিবেন। সহজভাবে বলতে গেলে বলা যায়, ফিজিক্যাল রাউটার ছাড়াই সফটওয়্যারের মাধ্যামে রাউটারে সুবিধা ভোগ করাটাই হলো Virtual Router । ধরে নেওয়া হচ্ছে আপনাদের কমপক্ষে বেসিক নেটওয়ার্কি এবং মাক্রোসফট উইন্ডোজ সম্পর্কে ধারণা আছে।
virtual_router
[B]যে সকল জিনিস প্রয়োজন হবে তার তালিকাঃ[/B]
১। ইন্টারনেট কানেশন
২। ওয়্যারলেস ল্যান যুক্ত কম্পিউটার
৩। win xp, vista বা win7 OS
[B]সুবিধাসমূহঃ[/B]
১। ফিজিক্যাল রাউটারের বা একসেস পয়েন্ট ক্রয় করতে হবে না।
২। একটি নেট কানেশন দিয়ে একাধিক ডিভাইস এ নেট শেয়ারিং।
৩। তার বা ওয়্যারের প্রয়োজন নেই।
গুনগান তো অনেক করা হলো এবার আসনু কাজে নেমে পড়ি।
√ প্রথমেই আপনার ওয়্যারলেস ল্যান কার্ডটি সেটআপ করে নিন।
√ যদি আপনি বিল্টইন ওয়্যারলেস ল্যাড কার্ড ব্যবহার করেন (ল্যাপটপে বিল্ট ইন থাকে) তাহলে অতিরিক্ত ওয়্যারলেস ল্যান কার্ড এর প্রয়োজন নেই।
হাল আমলের নতুন ও . এস . windows 7 এ যেভাবে কনফিগার করতে হয়ঃ
→ Start এ ক্লিক করে cmd টাইপ করুন এবং cmd.exe এর উপর ডান বাটনে ক্লিক করে Rus as administrator মুডে তা চালূ করুন।
→ এবার নিচের কমান্ড লাইনটি টাইপ করুন।
→ netsh wlan set hostednetwork mode=allow ssid=microqatar key=qazwsx123 টাইপ করে এন্টার দিন।
→ এবার নিচের মত করে কমান্ড টাইপ করে এন্টার দিন netsh wlan start hostednetwork
এবার Control Panel > Network and Internet > Network and Sharing Centre > Change Adapter Settings, এ ডান বাটন এ ক্লিক করে internet connection and select Properties. এর Sharing tab, হতে “Allow other network users to connect…” চেক বক্স এ ক্লিক এবং choose your virtual Wi-Fi adaptor এর সেটিং গুলো ঠিক করে নিন।
[B]Vista তে কনফিগার করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুনঃ[/B]
# নেটওয়ার্ক কানেশন আইকনে ডান বাটনে ক্লিক করে Connect to a network এ কি্লক করুন।
# এবার setup a connection or network এ ক্লিক করুন।
# Set up an ad hoc connection এ ক্লিক করুন।
# এবার আপনার ইচ্ছানুযায়ী নেটওর্য়াক এর জন্য একটি নাম টাউপ করুন। যেমনঃ microqatar, এবং যদি পার্সওয়ার্ড ব্যবহার করতে চান তাহলে তা নিধারন করে পার্সওয়াড দিন।
# এবার Next বাটনে ক্লিক করে Ok বাটনে ক্লিক করুন।
[B]Win XP তে কনফিগার করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুনঃ[/B]
# Control panel হতে network and internet connection এ ক্লিক করে Network connections এ ক্লিক করুন বা সরা সরি টাস্কবারে অবস্হিত নেটওর্য়াক কানেশন আইকনে ডান বাটনে ক্লিক করে open network কানেশন এ ক্লিক করুন।
# আপনার ওয়্যারলেস নেট কানেশন আইকনে ডান বাটনে ক্লিক করে সেটির properties অপেন করুন এবং wireless network tab এর add বাটনে ক্লিক করুন।
# এবার association tab এর network name (SSID) তে আপনি একটি নাম টাইপ করুন। যেমনঃ microqatar এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে চাইলে network Authentication , Data encryption, network key ব্যবহার করুন। কাজ শেষে Ok বাটনে ক্লিক করুন।
এখন ওয়্যারলেসযুক্ত ডিভাইস ( কম্পিউটার, মোবাইল, গেইসম ইত্যাদি) এ ওয়াই ফাই সার্চ দিন, কানেক্ট করুন এবং পাওয়ার্ড দিয়ে ব্যবহার শুরু করুন Virtual Router

ব্লগিংকে নিন আপনার পেশা হিসেবে।

শুরুতেই আপনাদের জানাচ্ছি ব্লগিং জগতের শুভেচ্ছা এবং টিউনারপেজকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ।
আমার ব্লগিং জীবনের সুত্রপাত এই টিউনারপেজ থেকেই। আমি ব্লগিং সম্পরকে কিছুই জানতাম না, কিন্তু আজ আমি সফল। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ব্লগিং এর সুন্দর ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে। এটা অনস্বীকার্য যে, প্রত্যেকটা ফ্রিলেঞ্ছার এর জীবন শুরু হয় ব্লগিং দিয়েই। তাই আজ আপনাদের ব্লগিং সম্পরকে কিছু বলব।

ব্লগিং কি?

ব্লগিং হল এমন একটি বিষয় যা ভাল লেখা-লেখি করতে পারলেই আয়ত্ত করা সম্ভব। আর ব্লগিং জগতে রয়েছে আয়ের এক বিশাল সুযোগ। আপনি আপনার জীবন পরিবর্তন করতে পারবেন মাত্র একটি ব্লগ দিয়েই। ব্লগ অনলাইন ইনকামের তুলনামুলুক ভাবে সবচেয়ে সহজ উপায়।

                                                  blog-icon

ব্লগ থেকে আয়ঃ

ব্লগ থেকে আয়ের রয়েছে এক বিশার সুযোগ। যেমন ধরি সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট গুগলের এডসেন্স। বর্তমানে ব্লগারদের সবচেয়ে প্রিয় মাধ্যম এটি। এর মাধ্যমে আপনি পেতে পারেন হাজার হাজার $ । । বাংলাদেশের এমন ব্লগার আছেন যারা মাসে ২ থেকে ৩ হাজার $ আয় করে থাকেন।

আপনি কেন পিছিয়ে পরবেন?

সবাই যখন আয় করছে আপনি কেন পিছিয়ে পরবেন? ব্লগিং এমন একটি পেশা, যেখানে আপনার অনেক বেশি জ্ঞানের প্রয়োজন নেই। আপনি যদি একটু লেখা-লেখি করতে পারেন তাহলেই আপনি সাফল্য পেতে পারেন।

যেভাবে শুরু করবেনঃ

ব্লগিং এর জন্য প্রথমেই কোন ইনভেস্ট এর প্রয়োজন নেই। আপনি Blogger.com থেকেই বিনামূল্যে আপনার ব্লগিং জীবন শুরু করতে পারবেন।

কি জানতে হবে?

ব্লগিং এর জন্য আহামরি কিছু জানার প্রয়োজন নেই। ইন্টারনেটে ব্লগিং সম্পরকে প্রচুর তথ্য আছে। সেখান থেকে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। আর আপনাকে জানতে হবে আপনি কি বিষয়ে ভাল জানেন। আপনি যেটা ভাল জানেন সেটা নিয়েই ব্লগিং শুরু করুন। একদিন নিশ্চয়ই সাফল্য পাবেন।

ব্লগারদের করনিয়ঃ

আপনি কি একজন সফল ব্লগার?
আপনি কি চান না যে আপনার জন্য একটি পরিবারে সচ্ছলতা আসুক। তাই যদি চান, আপনি যা জানেন তা সবার কাছে বিলিয়ে দিন। আপনার আয় কিন্তু কেউ কোনোদিন কেড়ে নিতে পারবে না। তাই ব্লগারদের অনুরধ করব, নিজেকে স্বার্থপর হিসেবে না দেখে নিজেকে শিক্ষক হিসেবে দেখুন।

আমি নতুন ব্লগারদের কথা চিন্তা করে একটি টেকনোলজি সাইট খুলেছি। ওয়েভ সাইটটিতে যদি ঘুরে আসতে চান তাহলে web trick 24 এ ক্লিক করুন।

                                           Web Trick 24

আশা করি সাইটটির সাথে আপনারা থাকবেন এবং সাইট এর ভাল মন্দ সম্পর্কে আমাকে জানাবেন।

ফ্রী ডাউনলোড করে নিন ফেস ডিটেক্ট সফটওয়্যার

LuxandBlinkProScreenshot1
সবাই কেমন আছেন আশাকরি সবাই ভালো আছেন । আমি আবার অনেক দিন পর টিউন করলাম । আমি আপনাদের আজকে একটি নতুন সফটওয়্যার উপহার দেব যা আমরা অনেকেই জানিনা । অসাধারন একটি সফটওয়্যার । ব
সফটওয়্যার টির নাম হল …Face Reconagation Login…
প্রথমে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন । তারপর ইন্সটল করেন ইন্সটল করার সময় আপনার পিসিতে যদি ওয়েব কেম লাগানো থাকে তাহলে আপনার ছবি উঠবে । তার পর আপনি ছবি করেন ।এখন পিসিটা অফ করে অনকরেন এখন আপনার ছবির সাথে আপনার ফেস মিলাবে যদি না মিলে পিসি ওপেন হবেনা ।
এটি ব্যবহারে আপনার পিসি নিরাপদে থাকবে আপনার পিসি অন্য কেউ ওপেন করতে পারবেনা । এটি লগিন সিস্টেম ব্যাবহার করে দেখেন কেমন লাগে ।
এখনি ডাউনলোড করেনিন ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন ……………………………
আর যদি কোন সমস্যা হয় জানাবেন ।
ভালো লাগলে মন্তব করবেন ।

আপনার ব্লগে যুক্ত করুন নতুন Facebook comment box ।

আপনারা কেমন আছেন।আমি ভাল আছি । আমি আগে tunerpage এ  আপনার যে কোন ব্লগে facebook এর মত comment box যুক্ত করুন। এরূপ ১টি পোষ্ট করেছিাম । এখন লিখছি আর উন্নতমানের Facebook comment box কিভাবে আপনার ব্লগে যুক্ত করতে পারবেন। এর প্রধান সভিধা হল সকলেই কমেন্ট করার সুজুগ পায় এবং রিপলে দেয়ার ও লাইক দেয়ার সুভিদা।
প্রথমেই ডেমো দেখেনিতে পারেন

নিচের নিয়ম অনুসরন করুন।
প্রথম আার ব্লগ লগইন করুন
ashboard >>> Template >>> Edit HTML এবং এই নিয়মে যান
নিচের কোডটি  search করে বের করুন ( ctrl ও f বাটন একসাথে চাপলেই ছাচ box আসবে )
<b:includable id=’comment-form’ var=’post’>
আর উপরেরটি না পলে নিচের কোডট খুজুন।
<data:pos.body/>

এখন উপরের যেকোন ১টি কোড খুজেপেলে তার ঠিক পরে নাচের কোডটি বসান।
<p align=’left’>
<a alt=’FB comment box to your blog’ href=’http://imomniscient.blogspot.com/2012/12/how-to-add-facebook-comment-box-for.html’ target=’new’>
<img alt=” class=’icon-action’ src=’ http://1.bp.blogspot.com/–EqzHZfvcG0/UPrWFRL9OcI/AAAAAAAADFY/s_WnDlX_XEo/s1600/CommentsFB.png’/>
</a></p>
<div id=’fb-root’/>
<b:if cond=’data:blog.pageType == “item”‘>
<div style=’padding:0px 0px 0px 0px; margin:0px 0px 0px 0px;’>
<script src=’http://connect.facebook.net/en_US/all.js#xfbml=1′/>
<div>
<fb:comments colorscheme=’light’ expr:href=’data:post.url’ expr:title=’data:post.title’ expr:xid=’data:post.id’ width=’520′/>
</div>
<div style=’color:#fff; background-color:#3B5998;border: solid 1px #ddd; font-size:10px; padding:3px; width:510px;’>
Facebook Blogger Plugin: Bloggerized by <b>
<a alt=’FB comment box to your blog’ href=’http://imomniscient.blogspot.com/2013/01/how-to-add-new-facebook-comment-box-to.html’ style=’text-decoration:underline; color:#fff;’ target=’_blank’ title=’blogger templates’>imomniscient.blogspot.com</a>
</b> Enhanced by <b><a alt=’blogger widgets’ href=’http://imomniscient.blogspot.com/search/label/Blog’ style=’text-decoration:underline; color:#fff;’ target=’_blank’ title=’Blogger Widgets’>imomniscient.blogspot.com</a>
</b></div>
</div>
</b:if>
এখন আপনার সেভ করুন। দেখুন আপনার ব্লগে  Facebook comment box ট দোচ্ছে।

উইন্ডোজ কম্পিউটারের বেস্ট ১৭টি সফটওয়্যার ফ্রী ডাউনলোড

সালাম সবাইকে কেমন আছেন সবাই, আসা করি ভালো আছেন আজকে আমি কিছু সফটওয়্যার নিয়ে এসেছি কম্পিউটার ব্যবহার করতে এই ১৭টি সফটওয়্যার অবশ্যই আপনার প্রয়োজন হবেই এবং এই বেস্ট ১৭টি সফটওয়্যার হচ্ছে ফ্রীওয়্যার। একদিকে আমরা যেমন পাইরেসি মুক্ত অনলাইন গরতে পারছি অন্যদিকে আমরা নিজেদের টেকি জগতের প্রয়োজনীয়তা মিটাতে সক্ষম হচ্ছি। তাহলে আর দেরি কেনো করবেন এখুনি ডাউনলোড করে নিন উইন্ডোজ কম্পিউটার এর বেস্ট ১৭টি সফটওয়্যার। এন্টি ভাইরাস, মিডিয়া প্লেয়ার, ফটো এডিটিং, ডিজে, টরেন্ট ডাউনলোড, চ্যাটিং, কনভার্টার, সহ যাবতীয় কম্পিউটার এর প্রয়োজন মিটাবে এই ১৭টি বেস্ট সফটওয়্যার।
Best-Free-Software-windows-e1328536754334

1)  VLC Media Player



2)  AVG Anti-Virus Free Edition 2012



3)  YouTube Downloader



4)  Malwarebytes Anti-Malware



5)  Advanced SystemCare Free



6)  TeamViewer



7)  Remote Computer Manager 4.5.2



8)  WinRAR (32-bit)



9)  MyVideoConverter



10)  Camfrog Video Chat



11)  PhotoScape



12)  uTorrent



13)  Skype



14)  PrimoPDF



15)  Avast Free Antivirus



16)  Virtual DJ



17)  Picasa


সাদা জাদু-৪: ভালোবাসার মানুষটিকে ভুলতে পারছেন না। কোন কাজে মন বসছে না। এই নিন সমাধান। না দেখলে ১০১% মিস

welcome_catwelome
-:-:-:যারা আগের পোস্ট টি মিস করেছেন :-:-:-
1. সাদা জাদু-১: ভালোবাসার মানুষটি এখন আপনার পিছনে ঘুরবে, আপনি নন। না দেখলে চরম মিস।(১৮+)
2. সাদা জাদু-২: যে কারো গোপন কথা জানুন খুব সহজে। না দেখলে ১০০% মিস।(১৮+)
3. সাদা জাদু-৩: এবার আপনিও বলবেন, “ভুত কই আছিস পারলে এদিকে আয়।” শরীর+বাড়ি বন্ধ+জিনে আছর করা রোগীর চিকিৎসা।(special)

আসসালামুয়ালাইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। আজ সাদা জাদু নিয়ে মেগা সিরিজের ৪র্থ পোস্ট শুরু করছি।
প্রেম/ভালবাসার সঠিক সংজ্ঞা আমার জানা নেই। পৃথিবীর ভিন্ন ভিন্ন মানুষের মতে ভালোবাসার সংজ্ঞা ও ভিন্ন ভিন্ন। আমার কাছে মনে হয় প্রেম আসলে একটা নেশা, আবার পাগলামি ও বলা জেতে পারে। প্রেমে কেউ না পরলে প্রেমের আসল অর্থ কিমবা অনুভুতি কেউ বুঝতে পারবে না। অনেকেই বলে কেউ ভালোবাসার মানুষের জন্য মরতে পারে না। প্রথম প্রথম আমিও এটাই বলতাম। কিন্তু এখন আর বলি না। কারন এখন আমি জানি সত্তিকার ভালোবাসার জন্য মানুষ তার জীবন বিসর্জন দিতে পারে। আত্মহত্যা মহাপাপ কিন্তু তখন আবেগের ভরে ভালো মন্দ বিচারের ক্ষমতা হারিয়ে যায়। তখন শুধু চারপাশে সেই মানুষটির মুখচ্ছবি ভাসতে থাকে। কোন কাজে মন বসা তো দুরের কথা, কাজ করতেই ইচ্ছা করে না। “লাভ অ্যাট ফার্স্ট সাইট” এর ক্ষেত্রে এটা চরম আকার ধারন করে। যারা প্রেমে পরেছেন কিমবা প্রেম কারো উপর পরেছে তাঁরা আমার কথার সাথে একমত হবেন। আর যারা এরকম পরিস্থিতির মুখোমুখি হন নি তাঁরা আমার কথা গুলোকে পাগলের প্রলাপ মনে করছেন। যাই হোক যা সত্য তাই বলছি।
agcshowingsomelove9
কিন্তু বড় সমস্যা হয় তখন যখন ভালোবাসার মানুষটি আপনার প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে অথবা ছ্যাকা দিয়ে চলে যায়। আমার ভাষায় যেটা “বাঁশ খাওয়া প্রেম”। প্রায় ৯০ ভাগ প্রেমই হয় বাঁশ খাওয়া প্রেম। আর মাত্র ১০ ভাগ প্রেম সফল হয় মানে বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়। কিন্তু বাঁশ খাওয়া প্রেমের ক্ষেত্রে সেই ভালোবাসার মানুষটির কথা সবসময় মনে হয়, এতটা মিস করে যে বলার মত নয়। আবার অনেক ক্ষেত্রেই দুজন দুজনকে ভালবাসলেও নিষ্ঠুর নিয়তির কাছে পরাজিত হতে হয়। আপনি জানেন যে তাকে আপনি পাবেন না তবুও সেই সব ক্ষেত্রে সেই মানুষটিকে ভুলে যাওয়া কঠিন হয়ে পরে।  অনেকেই পাগল পর্যন্ত হয়ে যায়। তখন পড়াশোনা, নামায ইত্যাদি ইত্যাদি কোন কিছুই ভালো মত হয় না। কিন্তু পড়াশোনা আর নামায জিবনের জন্য অতীব জরুরি। কিন্তু ইচ্ছা সত্ত্বেও মনোযোগ বসে না। আমার জিবনেও এরকম একটা কালো অধ্যায় আছে। মেয়েটি প্রথম আমাকে প্রথম প্রপোজ করে, আমিও তার প্রতি দুর্বল ছিলাম। কিন্তু মেয়েটি আমাকে ভালবাসলেও আমার সাথে প্রেম করতে রাজি নয়। তার প্রচণ্ড ফ্যামিলি গত সমস্যা রয়েছে। তার বাবা মা হয়ত মেনে নিবে না বা তাকে আর কোন দিন মেয়ে বলে পরিচয় দিবে না ইত্যাদি ইত্যাদি। আমিও তাকে প্রচণ্ড ভালোবাসি, সে আমাকে অনেক ভালবাসে। আগে শুনতাম ছেলেরা মেয়েদের জন্য দাড়িয়ে থাকে কিন্তু আমার ক্ষেত্রে ঐ মেয়েটিই আমার জন্য প্রতিদিন দাড়িয়ে থাকে। জানি অনেকেই বিশ্বাস করছেন না, কিন্তু সত্য। আমি সত্যিই এরকম ভালোবাসা জিবনেও দেখি নি। কিন্তু সে আমার সাথে কোন সম্পর্কে জড়াবে না। ফলে আমি কয়টা দিন অনেকটা পাগলের মত হয়ে গিয়েছিলাম, পড়াশোনা তো দুরের কথা, নামাজটাও ঠিক মত পরতে পারি নি। প্রাইভেট স্যারের কাছে পরীক্ষা দিতে গিয়ে একটা অঙ্ক করেছি, কিন্তু পরের দিন স্যার যখন খাতা দিলেন তখন বললেন আমি কি অঙ্ক দিয়েছি আর তুমি কি অঙ্ক করেছ। আমি বললাম কি বলেন স্যার, আমি ১০০% নিশ্চিত যে ঐ অঙ্কই আমাকে করতে দিয়েছেন। পরে স্যার যখন প্রশ্ন দেখালেন তখন আমি রীতিমত টাসকি খেয়ে গেলাম। পরে বুঝতে পারলাম ওর চিন্তায় আসলে সবকিছু ওলটপালট হয়ে গেছে। পরে আমি কিছু আমলের মাদ্ধমে এই অনাখাঙ্খিত পরিস্থিতির হাত থেকে মুক্তি পাই। আর সেটা নিয়েই আজকের পোস্ট।
মনের কু-ভাব দূর করার উপায়ঃ
কার্যপদ্ধতিঃ  সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে অজু করে নিচের আয়াত টি পাঠ করে শরীরে (বুকে) ফু দিলে ইনশাল্লাহ মনের কু-ভাব দূর হবে, মনের ভিতর কোন বাজে চিন্তা আসবে না। সকালে ফজর নামায পরে তারপর আয়াত টি পরে ফু দিলে খুব দ্রুত ফল পাওয়া যায়। আমার ক্ষেত্রে ১ দিনেই কাজটা সফল হয়েছিল। কারো যদি ১ দিনে সম্পূর্ণ কাজ না হয় তবে এভাবে কয়েকদিন করতে থাকুন। ইনশাল্লাহ ঠিক হয়ে যাবে।  আর যতটা সম্ভব সেই মানুষটির স্মৃতি দূরে রাখার চেষ্টা করবেন, যেমন, ফোন নাম্বার, ছবি, কোন গিফট ইত্যাদি।
বিঃদ্রঃ অনেকেই আমাকে ফেসবুকে অনুরোধ করেছেন যেন আমি এটা পাবলিক্যালি এটা প্রকাশ না করি। কারন এতে অনেকেই এটার ভুল প্রয়োগ করবে। বিশেষ করে যারা প্রেম করছেন তাদের ভয় টা আরও বেশি, যদি তাদের ভালোবাসার মানুষটি এটা নিজের উপর প্রয়োগ করে। আমি কোন ভাই/বোনের মন ভাঙতে চাই না। চাই না কেউ তার ভালোবাসার মানুষটিকে হারিয়ে ফেলুক। তাই এই আয়াত টি টিউনার পেজ ব্লগ থেকে হিডেন রাখা হয়েছে। যাদের প্রয়োজন তাঁরা দয়া করে ফেসবুকের এই পেজে লাইক দিয়ে মেসেজ পাঠান। তাহলে আমি ইনশাল্লাহ আপনাকে আয়াতটি মেসেজ করে পাঠাবো।

আপনি কি জানেন আপনি অনলাইনে আয় করতে পারবেন কি না?

আসলে অনলাইনে আয় করার জন্য কিছু যোগ্যতা অবশ্যই থাকতে হবে। কি কি যোগ্যতা থাকতে হবে তা নিম্নে দেওয়া হল।
আপনাকে অনেক ভাল ইংলিশ জানতে হবে।
কম্পিউটার সম্পকে অনেক ভাল ভাবে জানতে হবে।
আপনাকে ওয়েব ল্যাগুয়েজ সম্পর্কে জানতে হবে যেমনঃ পিএইচপি ,  এইচটিএমএল , মাইএসকিউএল , সিএসএস , ফ্লাশ , জাভা স্ক্রিপ্ট দক্ষ হতে হবে। তাছাড়া গ্রাফিক ডিজাইন, এসইও , ওয়ার্ডপ্রেস ,,ফটোশপ , ফ্লাশ ,  আর্টিকেল লেখা , ডেটা এন্ট্রি , ইন্টারনেট মার্কেটিং সম্পর্কে ভাল ধারনা থাকতে হবে।
প্রচুর পরিমানে ধর্য্য থাকতে হবে, কারন এই সব কাজে সফলতা পেতে মাঝে মাঝে অনেক সময় লেগে যায়।
সাম্প্রতিক সময় ঘটে যাওয়া ঘটনা গুলো সম্পর্কে ভাল ধারনা থাকতে হবে।
তবে আমি যেসব কথা বললাম তা বাংলাদেশের জন্য প্রযোজ্য অন্য দেশ এর থেকে আর বড় ধনের যোগ্যতার প্রয়োজন হতে পারে।
সেরা ৩টি উপায়:
সেরা তিনটি উপায় হল গুগল এডসেন্স, নিবন্ধ লিখে আয়, ফ্রিল্যান্সিং পেশা ।
গুগল এডসেন্স:
গুগল এডসেন্স অনলাইনে টাকায় আয় অনেক বড় ও বিশ্বাস একটা পথ। এথেকে অনেকে অনেক পরিমানে টাকা আয় করতেছে। গুগল এডসেন্স কিভাবে কাজ করে তা জানা দরকার তাই না , আপনারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ওয়েব সাইট এ ভিজিট করেন , সে সময় দেখবেন বিভিন্ন পিকচার এ্যাড বা টেক্সলিঙ্ক এ্যাড থাকে এবং তার নিচে লেখা থাকে এ্যাড বাই গুগল । আপনি বা অন্য কোন ভিজিটর ঐ  পিকচার এ্যাড বা টেক্সলিঙ্ক এ্যাড ক্লিক করলে সাইট এর মালিক তার গুগল এডসেন্স একাউন্টে নিদির্ষ্ট পরিমান আয় জমা হয়ে যায় । আপনার একাউন্ট এ এক এডসেন্স $১০০ জমা হলে আপনি টাকা আনতে পারবেন । আর এটা চেক আর মাধ্যমে আনতে পারবে এবং যে কোন ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে পারবেন। এডসেন্স প্রোগ্রাম গুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভাল মাধ্যম হচ্ছে গুগল এডসেন্স । এদের পেমেন্ট ব্যবস্থাও অনেক ভাল এদের নামে এখন পযন্ত কোন খারাপ রিপোর্ট বেড় হয় নি । আসলে এটা সবচেয়ে বড় সার্চ ইঞ্জিন গুগল এর একটি প্রোগ্রাম । তাই খারাপ হয়ার কোন সুযোগ নেই ।
গুগল এডসেন্স আয় করতে হলে আপনা থাকতে হবে নিজের একটা ওয়েব সাইট/ব্লগ বা ব্লগ । এবং শুধু ওয়েব সাইট বা ব্লগ থাকলে যে সব হয়ে হয়ে গেল তা না , আপনার ওয়েব সাইট প্রচুর ভিজিটর থাকতে হবে । মিনিমাম প্রতিদিন ৭০০- ৮০০ ভিজিটর থেকে এর উপরে , তাছাড়া ভাল আয় করা সম্ভব না । এখন আপনার ওয়েব সাইট / ব্লগ যাই থাক আপনাকে প্রতিদিন মিনিমাম প্রতিদিন ৭০০- ৮০০ ভিজিটর রাখতে হবে । ওয়েব সাইট বা ব্লগ থাকুক না কে আপনাকে অনেক ভাল ইংলিশ ভাল হতে হবে , কারন বিডভারটাইজার ও গুগল এডসেন্স বাংলা সাইট এ সাপোর্ট করে না তাই আপনার ব্লগ বা ওয়েব সাইট হবে সম্পুর্ন ইংলিশে । আপনাকে ওয়েব প্রোগ্রামিং [সিএসএস , পিএইচপি , এইচটিএমএল] সম্পর্কে ভাল ধারনা থাকতে হবে যাতে আপনি আপনার সাইট বা ব্লগ কে ভাল ভাবে নিয়ন্ত্রন করতে পারেন । ব্লগে লেখার হাত ভাল হতে হবে । আপনার লেখার হাত যদি ভাল না হয় তবে আপনি অনলাইনে থেকে আয় করা সম্ভব হবে । ভাল মানের লেখা লিখতে হবে , এবং লেখা অবশ্যই ইউনিক হতে হবে , কোন জায়গা থেকে কপি পেস্ট করে কিছু করতে পারবেন না ।
নিবন্ধ লিখে আয়:
কিছু ব্লগ বা সাইট আছে যাতে আপনি পোস্ট দিয়ে আয় করতে পারেন। আসলে এটা এমন যে আপনি যখন আপনি যখন কোন পোস্ট দিবেন ঐ সাইটে তখন এই সাইটের যা আয় হবে তার নিদিস্ট একটা অংশ আপনাকে দিবে। এর মধ্যে সব জনপ্রিয় ২টি সাইট হল https://payperpost.com ও http://www.loudlaunch.com। এদের পেমেন্ট সিস্টেম অনেক ভাল । তবে এগুলোতে পোস্ট দিতে হলে আপনাকে অনেক ভাল ইংলিশ জানতে হবে । পোস্ট কোয়ালিটি অনেক হাই হতে হবে। পোস্ট অবশ্যই ইউনিক হতে হবে। আর ভাল ভাবে জানতে সাইট দুটি ভাল ভাবে ঘাটেন। আর আমি পরে এগুলো নিয়ে আর আলোচনা করবো।
ফ্রিল্যান্সিং পেশা:
আমাদের দেশে অনলাইন ভুবনের তরুণদের কাছে বহুল আলোচিত বিষয়ের একটি হচ্ছে অনলাইন আউটসোর্সিং ফ্রিল্যান্সিং । ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্যকে পুরোপুরি বদলে দিতে সক্ষম হয়েছেন অনেকেই ৷পড়ালেখার পাশাপাশি বা পড়ালেখা শেষে ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং করে যে কেউ গড়ে নিতে পারেন আপনার নিজের ভবিষ্যত্ ক্যারিয়ার ।
যদিও আমাদের দেশে এখনও এ বিষয়টি অনেক এগিয়ে । এরই মধ্যে অনেকে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্যকে সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তন করতে সক্ষম হয়েছেন। পড়ালেখা শেষে বা পড়ালেখার সাথে সাথে ফ্রিল্যান্সিং করে গড়ে নিতে পারেন আপনার ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার। উন্নত দেশগুলো কাজের মূল্য কমানোর জন্য আউটসোর্সিং করে থাকে এবং তারা ভারত , পাকিস্থান এবং বাংলাদেশ কে বেশি কাজ দিতে চায় কারন তারা কম মুল্য কাজ় গূলো করিয়ে নিতে পারে। তবে আমাদের চেয়ে ভারত এবং পাকিস্তান সেই সুযোগ টিকে খুবই ভালভাবে কাজে লাগিয়েছে।

Monday, January 21, 2013

অটো ব্লগিং করে মাত্র ১ মাসের মধ্যেই আয় করুন ১০০-৩০০ ডলার বা তার চাইতেও বেশী।

 যারা বর্তমানে বেকার আছেন, ওডেস্ক বা ফ্রিলেন্সারে হাজার বিড করেও কাজ পাচ্ছেন না মুলত তাদের জন্যই আমার আজকের এই পোস্ট। ইদানিং দেখা যাচ্ছে অনলাইনে ইনকাম করার জন্য সবাই উঠে পড়ে লেগেছেন কিন্তু সফল হচ্ছেন না। কিন্তু এর কারন কি তা কি একবারও ভেবে দেখেছেন? আমার মনে হয় না। সবাই যদি এক রাস্তায় চলেন তাহলে তো রাস্তায় ভিড় হবেই আর নিজের লক্ষে পৌছাতে সময় লাগবেই তাই না? ইদানিং দেখা যায় সবার আগ্রহ গুটি কয়েক পন্থা ধরেই। ওডেস্ক আর এডসেন্সই বর্তমানে সবার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে। এতে কি হচ্ছে? এতে কম্পিটিশন বাড়ছে কিন্তু আয়ের কোন চান্সই দেখা যাচ্ছে না। আমি বলব অনলাইনে আয়ের অনেক উপায় আছে এবং সেই রাস্তা দিয়ে অনেক আয়ও করা যায় যদি আপনি নিজের চোখ কান একটু খলা রাখেন, একটু কষ্ট করেন আর একটু বিকল্প চিন্তা করেন। তো প্রায় ২ মাস যাবত আমি একটা বিকল্প নিয়ে কাজ করেছি আর আমি বলব আমি মোটামুটি সফল এখন পর্যন্ত আর এও বলব খুব ভালো ১টা রাস্তা এইটা। তো আসেন দেখি কিভাবে কি করবেন।
অটো ব্লগিং এর নাম অনেকেই হয়ত শুনেছেন আবার হয়ত  অনেকেই শুনেন নাই। যারা শুনেন নাই তাদের বলছি, অটো ব্লগিং এর মাধ্যমে আপনি আপনি ১-১০০০ ব্লগ পরিচালনা করতে পারবেন, পোস্টিং এর জন্য আপনাকে আর্টিকেল লিখতে হবেনা আর সারাদিন বসে বসে পোস্টিং ও করতে হবেনা। যেমন নাম তেমন কাজ। বেশ কিছু ভালো ফিচার পাবেন অটো ব্লগিং সফটওয়্যার এর মাধ্যমে। যেমনঃ আপনি ১০০০ ব্লগ ১টি সফটওয়্যার এর মাধ্যমে পরিচালনা করতে পারবেন। আপনাকে জাস্ট ম্যানুয়ালি ব্লগ গুলকে তৈরি করে সেটিং করে নিতে হবে। অটো ব্লগিং সফটওয়্যার প্রতিদিন আপনার ব্লগে পোস্ট করে যাবে। তো কোন জায়গা থেকে অটো ব্লগিং সফটওয়্যার পোস্টিং করবে এইটা ১টা প্রশ্ন। উত্তর হল অটো ব্লগিং বিভিন্ন ব্লগের RSS FEED থেকে সম্পূর্ণ আর্টিকেল GRAB করতে পারে আর তারপর আপনার ব্লগে সেই আর্টিকেল পোস্ট করবে। এমনকি ১টা আর্টিকেলের সম্পূর্ণ কন্টেন্ট ছবি থেকে শুরু করে সব কিছুই GRAB করবে আর তারপর পোস্ট করবে। এখানে কথা থেকে যায় যে বর্তমানে গুগোল এলগরিদম অনুযায়ী গুগোল কপি পেস্ট পোস্ট পছন্দ করেনা। সমাধান হলঃ অটো ব্লগিং সফটওয়্যারে আপনি পাবেন ট্রান্সলেট করার ব্যবস্থা। যেকোনো আর্টিকেলকে যে কোন ভাষায় রুপান্তর করে তারপর আবার ইংলিশে রুপান্তর করবে। পুরো ব্যাপারটা ক্লিয়ার করিঃ ধরেন ১টা ইংরেজি আর্টিকেল, এইটাকে যদি প্রথমে ফিনিশ ভাষায় ট্রান্সলেট করি আর তারপর আবার ইংরেজিতে ট্রান্সলেট করি তাহলে কিন্তু পুরো আর্টিকেলটাই ইউনিক হয়ে যায় যদিও আর্টিকেলের মান ভালো হবেনা। আর আমাদের এই আরনিং ক্যাম্পেইনে খুব ভালো মানের আর্টিকেল এর প্রয়োজন নাই। তাহলে দেখা গেল অটো ব্লগিং সফটওয়্যার দ্বারা ইউনিক আর্টিকেল দেয়া সম্ভব।
তো আপনি যদি প্রথমে ২০টা ব্লগ তৈরি করেন আর তারপর সবগুলো ব্লগকে অটো ব্লগিং সফটওয়্যার দ্বারা সেটিং করে নেন তাহলে অটো ব্লগিং প্রতিদিন আপনার সাইটে পোস্ট করবে। আর ১ মাসের মধ্যে আপনার সাইটে আপনি মিনিমাম ৫০০ ভিজিটর পাবেন। অবশ্য আপনাকে কিছু SEO এর কাজও করে নিতে হবে। আর কিভাবে SEO করবেন সেইটা আমি নিচে আলোচনা করেছি। এখানে আগে থেকেই বলে রাখা ভালো যে ব্লগ তৈরি করার আগে কিছু কি ওয়ার্ড রিসার্চ করে নিতে হবে। Google Adwords টুলস দিয়ে আপনি কিছু লো কম্পিটেটিভ কি ওয়ার্ড সিলেক্ট করবেন আর কি ওয়ার্ডের EXACT LOCAL MONTH সার্চ ভলিউম যাতে মিনিমাম ১০০০ হয়। এবার ফ্রি ব্লগিং সাইট ব্লগার বা ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে ব্লগ খুলবেন আর আপনার কি ওয়ার্ড ডোমেইন নেম হিসাবে ব্যাবহার করবেন। এতে আপনার সাইট সার্চ ইঞ্জিন রেঙ্কিং এ তারাতারি এসে পরবে। তো আমি ধরে নিলাম আপনি ২০ টা কি ওয়ার্ড সিলেক্ট করে ২০টা ব্লগ খুলেও ফেলেছেন। এবার খুব সুন্দর ভাবে আপনার ব্লগকে একটু সাজিয়ে নিন আর অনপেজ ফ্যাক্টর গুলকে ঠিক ঠাক করে ফেলুন। অর্থাৎ সাইট টাইটেল, মেটা ডিসক্রিপশন, ইত্যাদি ইত্যাদি।
তো আসেন দেখে নেই কিভাবে আপনি অটো ব্লগিং দিয়ে কাজ করবেন। আমি এইখানে যে অটো ব্লগিং সফটওয়্যার দিব সেইটার নাম হল "AUTO BLOG SAMURAI" এর মার্কেট প্রাইস হল ------। কিন্তু আমি আপনাকে এইটার Crack ভার্সন দিব। যদি এতো টাকা দিয়ে আমাদের সফটওয়্যার কিনেই কাজ করতে হয় তাহলে এই পোস্টের কোন মূল্যই থাকবেনা। নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিবেন।
DOWNLOAD LINK
ইন্সটল করে crack ফাইলটা ইন্সটল ডাইরেক্টরিতে কপি করে নিবেন তাহলে ফুল ভার্সন হয়ে যাবে।
এবার সফটওয়্যার টা চালু করুন। উপরে বাম কোনা থেকে NEW সিলেক্ট করুন আর তারপর BLOG সিলেক্ট করুন।

একটা নতুন উইন্ডো আসবে সেইখানে আপনার ব্লগিং প্লাটফর্ম সিলেক্ট করুন। ব্লগার হলে ব্লগার আর ওয়ার্ড প্রেস হলে ওয়ার্ড প্রেস সিলেক্ট করুন। আমি এখানে ব্লগার এর সেটিং দেখাব যদিও ওয়ার্ড প্রেসের সেটিং ও প্রায় একি ধরনের। আপনার ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড দিবেন( Blogger Username & Password)। Connect And Get Blogs এ ক্লিক করুন। কয়েক সেকেন্ড পর আপনার সব ব্লগের লিস্ট দেখতে পারবেন।

এবার আপনার ব্লগ সিলেক্ট করুন। তারপর নিচে থেকে Add Blog এ ক্লিক করুন। আপনার ব্লগ সাকসেসফুলি এড হয়েছে দেখানো হবে। আপনি FEED যুক্ত করবেন কিনা জানতে চাওয়া হবে আপনি YES এ ক্লিক করুন। এবার আপনার ব্লগের আর্টিকেলের জন্য ফিড খুজার পালা।
এইটা খুব একটা কঠিন কাজ না। আপনার ব্লগের যে কি ওয়ার্ড সিলেক্ট করেছেন সেই কি ওয়ার্ড দিয়ে গুগোলে সার্চ দিন আর প্রথম ১০ টা সাইটের RSS FEED URL কপি করে নিন। তারপর  ENTER FEED DETAILS ১টা লিংক দিন, how to identify ঘরে যেকোনো ১টা নাম দিন। তারপর আপনার কোন ব্লগে এই ফিড থেকে আর্টিকেল পাবলিশ হবে তা সিলেক্ট করতে নিচে ADD To Blog এ ক্লিক করুন আর আপনার ব্লগ সিলেক্ট করুন।  এবার নিচে থেকে More Settings এ যান Article translet এর জন্য yes করুন আর সেটিং টা এইভাবে করুনঃ

Auto Detect Language ---------- Germany----------------------English
Finish করে বের হয়ে আসুন। এইভাবে আপনার সবগুল ব্লগকে ADD করে নিন। এবার আপনার ব্লগে আর্টিকেল পাবলিশ করার সময়। মেইন উইন্ডো থেকে উপরে UPDATE এ ক্লিক করুন দেখবেন সকল ফিড গুলো ১টা ১টা করে আপডেট হচ্ছে। আপনার ব্লগে কোন আর্টিকেল পাবলিশ করবেন তা সিলেক্ট করুন আর তারপর পাবলিশ করুন। আপনি schedule দিয়ে রাখতে পারেন আর আপনার দেয়া সময় অনুযায়ী আপনার ব্লগে আর্টিকেল পোস্ট হবে।
ব্লগ তো বানানো হল কিন্তু ভিজিটর ছাড়া ব্লগের মূল্য ১ পয়শাও নাই। আর ভিজিটর আনতে হলে আপনাকে অবশ্যই SEO করতে হবে। এখন কথা হল এই ২০ তা ব্লগের জন্য seo করতে গেলে তো জান বাহির হইয়া যাইব তাই না? ভাবতে পারেন ২০টা ব্লগের লিংক বিল্ডিং কতটুকু কঠিন কাজ হইতে পারে? এইজন্য আমি কাজটাকে সহজ করার জন্য ব্ল্যাকহাট টুলস ইউজ করছি। আমরা অটো ব্লগিং এর পাশাপাশি অটো লিংক বিল্ডিং ও করবো। আর এইজন্য আমরা ইউজ করবো SENUKE XCR টুলস। SEO এর সাথে জড়িত কিন্তু এই টুলসের নাম শুনেন নাই এমন ১টা লোকও আপনি দেখাতে পারবেন না। লিংক বিল্ডিং এর বস এই সফটওয়্যার। খুব দ্রুত লিংক বিল্ডিং করতে পারে। এই টুলস ইউজ করার জন্য আপনাকে প্রতি মাসে ১০০ ডলার এর উপর গুনতে হবে কিন্তু আমি আমি আগেই বলেছি ইনকাম করার আগে ১ পয়শাও খরচ করবো না। আর তাই এইটারও Crack ভার্সন আপনাদের দিলাম। নিচে ডাউনলোড লিংক দেয়া আছে।
Download Link
Senuke XCR দিয়ে আপনি সোশ্যাল বুকমার্ক, ওয়েব ২.০, ফোরাম প্রোফাইল, আর্টিকেল সাবমিশন সহ বহু ধরনের লিংক বিল্ডিং করা যায় আর টা হয় খুব দ্রুত। আসুন দেখি কিভাবে এই টুল ইউজ করে আপনি আপনার সাইটগুলোর জন্য লিংক বিল্ডিং করবেন।
এইখান থেকে আগে সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করুন। এইটা পোর্টেবল ভার্সন তাই ইন্সটল করার দরকার নাই। ফোল্ডার খুলে Senuk চালু করুন। Verify ক্লিক করুন। যত পোপআপ মেনু আসবে সব no সিলেক্ট করুন। এবার NEW তে যাবেন আর তারপর ACCOUNT CREATION সিলেক্ট করবেন। ডান পাশের ঘর থেকে RANDOM PROFILE লেক্ট করে ইমেইল একাউন্ট তৈরি করেন।

ইমেইল একাউন্ট তৈরি হয়ে গেলে এবার সাইটে একাউন্ট ক্রিয়েট করতে হবে। যদি আপনি সোশ্যাল বুকমার্ক করতে  চান তাহলে সোশ্যাল বুকমার্ক মারক করে উপর থেকে স্টার্ট বাটন ক্লিক করুন। তার আগে উপরে SELECT PROFILE ঘর থেকে আপনার প্রফাইল সিলেক্ট করে দিবেন।

দেখবেন আপনার সোশ্যাল বুকমার্ক সাইতগুলোতে একাউন্ট তৈরি করার কাজ শুরু হয়ে গেছে। আপনার কাছে ক্যাপচা চাইবে আপনি ম্যানুয়ালি ক্যাপচা লিখে দিবেন। আপনি চাইলে ২ ডলার খরচ করে ১ হাজার ক্যাপচা কিন্তেও পারবেন। তাহলে আপনাকে কষ্ট করে ক্যপচা পুরন করতে হবেনা। কিন্তু আমি আগেই বলেছিঃ ইনকাম করার আগে ১৳ খরচ করবনা।

ধরে নিলাম আপনার একাউন্ট ক্রিয়েট করা হয়ে গেছে তো এবার ইমেইল ভেরিফিকেশনের পালা। সেটাও আপনাকে করতে হবেনা SENUKE নিজে থেকেই ইমেইল ভেরিফিকেশন করে নিবে।
তো এবার আমাদেরকে সোশ্যাল বুকমার্ক করতে হবে। বর্তমান গুগোল এলগরিদমে সোশ্যাল বুকমার্ক খুবই পাওয়ারফুল আর খুব সহজেই এর দ্বারা লিংক বিল্ডিং করা যায়। তাই প্রতিটা পোস্টই পাবলিশ হবার পর সোশ্যাল বুকমার্ক করে নেয়া ভালো। এতে পোস্ট খুব দ্রুত গুগোল ইনডেক্স করে নেয়। আর খুব ভাল ট্রাফিকও পাওয়া যায়।
তো আবার মেইন মেনুতে চলে যান তারপর NEW সিলেক্ট করুন আর এইবার SOCIAL BOOKMARKING সিলেক্ট করুন। নতুন উইন্ডো আসবে সেইখানে উপর থেকে আপনার প্রোফাইল সিলেক্ট করুন। OUTPUT URL LIST এর ঘরে যেকোনো ১টি নাম দিন (এই লিস্ট থেকেই আপনার ব্যাকলিঙ্ক গুলো পাবেন।) ।এখন RSS LIST এর ঘরে যেকোনো ১টা নাম দিন।
এবার WEBSITE এর ঘরে যে সাইটের জন্য বুকমার্ক করতে চান সেই সাইট গুলোর লিংক দিন, আপনি চাইলে অনেকগুল লিংক দিতে পারেন। Title এর ঘরে পোস্ট এর টাইটেল দিন। TAGS এর ঘরে ট্যাগস দিবেন।
DISCRIPTION এর ঘরে ডিসক্রিপশন দিন । এগুল সবই স্পিন করে নেয়া হবে তাই ভয়ের কিছুই নাই। এবার ডান পাশের ঘরে SELECT/DESELECT SITE WITH ACCOUNT  মার্ক করুন। এতে যে সকল সাইটে আপনার একাউন্ট করা আছে সেই সাইট গুলোতেই শুধু বুকমার্ক করা হবে।

উপরে বাম পাশের কোনা থেকে START করুন। বুক্মারকিং করা শুরু হবে। ক্যাপচা চাইলে ক্যাপচা দিবেন।
এইভাবে আপনি খুব দ্রুত সকল সাইটের জন্য লিংক বিল্ড করতে পারবেন। আর যত লিংক বিল্ড করবেন ততই ভিজিটর আপনার সাইটে আসবে।
এবার আসি ইনকামের প্রসঙ্গে। ব্লগ তৈরি করা শেষ, SEO করা শেষ এবার তাহলে ইনকামের পালা। ইনকামের জন্য আমরা কয়েকটা সাইট ইউজ করবো সেইগুল হল এড লিফ, এড ফোক (অবাক হইয়া গেলাম ইংরেজি তে লিখলে পোস্ট ই পাবলিশ হয় না!!!) infolinks, clicksor. এই ৪টা সাইটে একাউন্ট করে নিন। এই ২ সাইটে ১৪০০ ক্লিক পরলে ১ ডলার আয় করা যায়। এইটা মিনিমাম। আমি সব মিনিমাম হিসাব করেই করেছি।
এডলিফ আর এডফোক সাইট থেকে URL SHORTEND করে আপনার সাইটে শেয়ার করবেন। পারলে entry script ও ব্যাবহার করতে পারেন। তো ধরা যাক ১ মাস পর আপনার প্রতিটা সাইটে ৫০০ জন করে ভিজিটর আসছে। তাহলে পেজভিউ হবে মিনিমাম ৯০০। আর এডলিফ সাইটে ক্লিক পরবে প্রতিদিন ২০০ করে। আপনার আছে ২০ টা সাইট তাহলে ২০ সাইটের জন্য ২০ গুন ২০০ = ৪০০০ ক্লিক। তাহলে দেখা যাচ্ছে প্রতিদিন ২০ টা সাইট থেকে আসছে ৩ ডলার। আর মাসে ৯০ ডলার।
এবার আসি Infolinks & Clicksor এর দিকে। প্রতিদিন যদি ৯০০ পেজ ভিউ হয় তাহলে ইম্প্রেশন আসবে ৫০০ থেকে ৬০০। আর যদি eCPM রেট ০.20 হয় তাহলে প্রতি সাইটের ডেইলি ইনকাম ১০০ সেন্ট। অর্থাৎ ২০ সাইটে ২ ডলার মাসে ৬০ ডলার। একি হিসাব আসবে clicksor এড থেকেও আর প্রতি মাসে এইখান থেকেও আয় হবে ৬০ ডলার। তাহলে সর্বমোট কত দাঁড়ালো?
৯০+.৬০+৬০=২১০ ডলার।
খুব কি অলৌকিক কিছু মনে হচ্ছে? আমার মনে হয় না। সম্ভব এবং খুবই সম্ভব। এইটা করার জন্য খুব খর আর কাঠ পুরাতে হবে না। চেষ্টা করেই দেখেন। সব ম্যাটেরিয়াল তো ফ্রিতেই পাচ্ছেন তাই না? অনেক কষ্ট হয়েছে সম্পূর্ণ পোস্ট লিখতে। যদি একজনও মনে করেন এইটা একটা উপকারী পোস্ট তাহলেই আমার এই কষ্ট সার্থক হবে। আমি সবসমই চেয়েছি ভালো কিছু শেয়ার করতে। আমি চাই আপনারাও সফল হন এগিয়ে নিয়ে যান আমাদের এই ছোট্ট দেশটাকে। পরবর্তীতে নতুন পোস্ট পাবেন কিভাবে Reddit আর Stumbleupon সাইট থেকে আপনার সাইটের জন্য প্রতিদিন ২ হাজার ভিজিটর নিয়ে আসবেন। পোস্টে সমস্যা পেলে বা কোথাও বুঝতে অসুবিধা হলে কমেন্ট করুন