Tuesday, June 9, 2015

এবার পিসি চালান harddisk ছারা !!! Portable Windows !!!! (Mega post )

আমরা অনেকেই আছি যাদের হার্ড ডিস্ক এ প্রব্লেম এর কারনে পিসি বন্ধ
অনেকে ফেলে রেখে দিয়েছি হয়ত বা পার্টস গুল যদি বিক্রি করা জায়
কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না যে হার্ড ডিস্ক ছারাও পিসি চালানো জাবে আমি সবসময় গুগল এ এমন সব জিনিস খুজি
জা এক কথায় পাগলামি
জা হোক পোর্টেবল সফটওয়্যার মোটামুটি সবাই কম বেসি চালাই
তো মাথায় একটা প্রস্ন উদয় হল আচ্ছা উইন্ডোজ কি পোর্টেবল করে চালানো যাবে
এবং শেষ মেস খুজে পেলাম .........।আসলে ঠিক কয়েকদিন দিন আগে আমি এই একই প্রব্লেম এ পরেছিলাম
আমার পিসি টা দুনিয়ার সবচেয়ে বাজে পিসি এর একটা এমন দিন নেই যে দু এক বার সেট আপ দি না...
তো হটাত করে আর সেট আপ নিচ্ছে না...পরে বুজতে পারলাম যে হার্ড ডিস্ক শেষ... তো কি আর করার হটাত করে সেই পোর্টেবল উইন্ডোজ টার কথা
মনে পরে গেল
যেই কথা সেই কাজ সাথে সাথে ভাবলাম সুধু নেট ইউস করতে পারা জাই কিনা দেখি এই সিস্টেমে
এবং শেষ মেস আমার পিসি আবার ওপেন হল । ফ্রেন্ড রে দেখে অবাক হার্ড ডিস্ক টেবিল এর উপর অথছ
পিসি চলছে............
তো আর গল্প না বারিয়ে কি করতে হবে সেটা বলছি প্রথমে উইন্ডোজ ৭ অথবা উইন্ডোজ ৮ বা ৮.১ এর ISO file টা নেট
থেকে বা কারো কাছ থেকে সংগ্রহ করুন নেট এ থেকে যদি ডাউনলোড করেন তবে windows 7 32 bit ultimate অথবা professional টা ডাউনলোড করুন
এই লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করতে পারেন
Click Here
এরপর নিচ থেকে wintousb এই সফটওয়্যার টা ডাউনলোড করুন
Click Here
ফাইল টি winrar দিয়ে খুলে নিন
password : bubtuniversity
আর যা লাগবে সেটি হচ্ছে 15 GB ওথবা 32 GB এর একটা pendrive
যেহেতু আপনার পিসি নষ্ট তাই এই কাজ গুল অন্য একটি ভাল পিসি তে করতে হবে
তো প্রথমে wintousb software টি পিসি তে ইন্সটল করুন এবং pendrive টি পিসি তে প্রবেশ করান
সফটওয়্যার টি ওপেন হলে পিকচার ১ এর মত দেখবেন
এখান থেকে প্রথমে
 ছবিতে যে ভাবে দেয়া আছে এরকম ক্লিক করে আপনার iso ফাইল টা যেখানে রেখছেন ওইখানে গিএ ওপেন করুন
এরপর পরের ছবির মত দেখুন next ক্লিক করার পর
নিচের ছবির মত আসবে এখন আপনাকে pendrive সিলেক্ট করতে হবে
এবং এরপর
pic 2
পরের ছবি টা দেখুন
pic 3
এই খানে নিল রঙের যে ২ টি বক্স আছে উভয় কেই ক্লিক করতে হবে
এবং next ক্লিক করতে হবে
এরপর পরের ছবির মত আসবে

এরপর এরকম হবে 100 % full হতে প্রায় ১ থেকে ১.৩০ ঘণ্টা এর মত লাগতে পারে তবে এটা নির্ভর করে আপনার pendrive
এর quality এর উপর
১০০ % হলে home এ ক্লিক করুন এবং pebdrive টি আপনার হার্ড ডিস্ক বিহিন computer এ প্রবেশ করুন
এরপর স্বাভাবিক ভাবে আপনা আপনি সেট আপ নিবে
এই পদ্ধতিতে উইন্ডোজ চালানর সবচেয়ে বড় সুবিধা গুল হল
১ যেকোনো পিসি তে আপনার এই উইন্ডোজ চালাতে পারবেন যখন ওই পিসি এর password জানা না থাকে
২ হটাত পিসি crash খেলে তাৎক্ষনিক ভাবে আপনি এই উইন্ডোজ চালাতে পারবেন
৩  যেকোনো জাইগায় আপনার এই উইন্ডোজ নিএ ঘুরতে পারবেন যেকোনো প্রয়োজনে
................. FINISH....................
জানিনা কতোটুকু আপনাদের বুঝাতে পেরেছি ।কিন্তু আমি আমার সর্বস্ব চেষ্টা করেছি
যদি পোস্ট টি ভাল লাগে আমার ফেসবুক পেজ এ একবার ঘুরে আসবেন
https://www.facebook.com/tunebdonline

Sunday, June 7, 2015

ওয়েব সাইট কিংবা ব্লগ থেকে খুব সহজে আয় করতে পারেন

আপনার ওয়েব সাইট কিংবা ব্লগ থেকে খুব সহজে আয় করতে পারেন। এজন্য আপনাকে কোন এড কোড বা ব্যানার সেট করতে হবে না। শুধু আপনার ওয়েব সাইটে একটি জাভা স্ক্রিপ্ট সংযুক্ত করতে হবে Widgets এর মাধ্যমে অথবা আপনার থিমে। এতে ব্যাকেন্ডে পপ উইন্ডো খুলবে। আর আপনি প্রতি ৫০০ থেকে ৮০০ ভিউতে পাবেন প্রায় ১ ডলার। ১০ ডলার জমা হলে আপনি ক্যাশ আউট করতে পারবেন। পেপ্যাল, পেজা, পেক্সাম এর মাধ্যমে তারা পেমেন্ট করে থাকে।
দেখে আসুন এখানে পছন্দ হলে শুরু করুন।
 http://popcash.net/register/18698
যাদের পেপ্যাল নেই তারা পেজা দিয়ে করতে পারেন। Payza দিয়ে বাংলাদেশের যে কোন অনলাইন ব্যাংকে টাকা স্থানাস্তর করা যায়।
Payza কিভাবে একটি Payza একাউন্ট খুলে ভেরিফিকেশন করবেন দেখতে এখানে ক্লিক করুন

আপনার অনলাইন এর কাজগুলো অটোমেটিক করে ফেলুন আর আপনার অনলাইন লাইফকে করে ফেলুন আরও সহজ ও দ্রুততম

বর্তমান যুগটাই হল অটোমেশনের যুগ। আমাদের প্রাত্যাহিক কাজকর্ম থেকে শুরু করে সবকিছূ এমনকী মহাকাশ গবেষণা পর্যন্ত আমরা অটোমেটিক মেশিনের মাধ্যমে করে থাকি। এই অটোমেশন যেন মানুষের কষ্টকে পরপর দূর করেই চলেছে। বিভিন্ন সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আমরা আমাদের পিসির বিভিন্ন কাজ অটোমেটিক করে থাকি, আমাদের প্রাত্যাহিক জীবনের যেকোন কাজ যেমন রান্না করা থেকে শুরু করে কোন স্থানে ভ্রমণ পর্যন্ত এখন মেশিনারি হয়ে গেছে।

তো, এত সব কিছুই যখন অমরা অটোমেশনের মাধ্যমে করে থাকি তাহলে আমাদের অনলাইনের কাজগুলো কেন করব না ? অবশ্যই করব। আর এটা খবই সম্ভব ও সহজ।
আপনারা If This Then That (IFTTT) এর নামটা কেউ কেউ শুনে থাকবেন। অবশ্য বেশীরভাগ মানুষেরই না শোনার কথা।
যাই হোক, ব্যাপার সেটা না, ব্যাপার হলো এটা এমন একটা সার্ভিস যেটার মাধ্যমে আপনি আপনার অনলাইনের বিভিন্ন কাজ সিডিউল করে রাখতে পারবেন। এর নামের মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে যে এটা একটা রোবটের মত কাজ করে। আপনি যেমন if else প্রোগ্রামিং করতেন, এই ব্যাপারটাও সেই রকম। যেমন, যদি আপনার অনলাইনে এই কাজটা ঘটে থাকে তাহলে ওই কাজটা কর। এই টাইপের একটা অটোমেশন সফটওয়্যার এটা।

উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, যদি কেউ আপনাকে ফেসবুকে কোন ফটো ট্যাগ করে আপনি সেগুলো আপনার ড্রপবক্সে জমা করে রাখতে চান। জাস্ট এখানে সাইন আপ করে এই কমান্ডটি দিয়ে আসুন। আর সব ওকে। আপনার কাজ হয়ে যাবে। এই রকম বহু কাজ রয়েছে যেগুলো এই অটোমেশন পদ্ধতির মাধ্যমে করা সম্ভব। অবশ্য, আপনি এJb ভাবছেন যে কীভাবে কী করবেন ?? কীভাবে এই কমান্ডগুলো দিবেন, চিন্তার কোন কারণ নেই। এই টিউনে এর সব প্রসিডিউর গুলো বর্ণণা করা হবে। আর এটা একটা সম্পূর্ণ ফ্রী টুলস। এর জন্য কোন টাকা পয়সা লাগবে না।

আজ আমি আপনাদের এই প্রক্রিয়ার একদম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুবই সুন্দরভাবে বর্ণণা করব।

প্রথমে সাইন আপ

এই সার্ভিসটি ইউজ করতে হলে প্রথমে এখানে গিয়ে সাইন আপ করুন। সাইন আপের সময় নীচের মত একটা ওয়েবপেজ পাবেন। এখানে সাইন আপ এ ক্লিক করে প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন দিয়ে একটা একাউন্ট তৈরী করুন। তারপর আপনার এই কাজ শেষ।


এই  ফর্মে প্রয়োজনীয়্ ইনফরমেশন গুলো ফিল আপ করে একাউন্ট ক্রিয়েট করুন।

এরপর একাউন্ট ক্রিয়েট হয়ে গেলে আপনি নীচের মত একটা পেজ দেখতে পাবেন। বুঝতেই পারছেন নিশ্চই কী করতে হবে।



চ্যানেল সিলেক্ট করা

এখানে আপনাকে আপনার কোন অনলাইন একটিভিটি কেমন হলে কী করতে হবে সেটাই বলে দিতে হবে। এখানে কিছু না করে কনটিনিউ বাটন চেপে যান। এর পর দুই বার কনটিনিউ বাটন প্রেস করার পর আপনার সামনে এমন একটা উইন্ডো আসবে।

এখানে আপনি কোন কোন বিষয়ে আগ্রহী বা কোন কোন বিষয়ে কাজ করতে চান সেটা সিলেক্ট করতে হবে। আপনি যে বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করতে চান বা যে চ্যানেল গুলো নিয়ে কাজ করতে চান সেগুলোর উপর ক্লিক করুন। ফলে সেহুলোর এক কোণে সবুজ রঙের টিক চিহ্ন চলে আসবে। এবার সিলেক্টিং শেষ হলে কন্টিনিউ বাটন প্রেস করুন।

রেসিপি

এবার নীচের চিত্রের মত আপনার সামনে আপনার বিষয়ের সাথে রিলেটেড বিভিন্ন রেসিপি আপনার সামনে সো করা হবে।

এই  রেসিপি জিনিসটা হল এমন একটা জিনিস যেটা কে আমরা বিভিন্ন ধরণের কাজ হিসেবে ডিফাইন করতে পারি। এখানে দুই ধরণের  রেসিপি রয়েছে। ইফ রেসিফি, আর ডু রেসিপি।ইফ  রেসিপি এ গিয়ে আপনি কী কাজ ঘটলে কোন ডু  রেসিপি কাজ করবে সেটা বলে দিতে হবে। এভাবে ইফ রেসিপি ও ডু রেসিপিকাজ করে থাকে। অর্থাৎ,  রেসিপি হল বিভিন্ন চ্যানেলের ভিতর একটা সেতুবন্ধন বা সম্পর্ক তৈরী করে। যেমন উদাহরণস্বরূপ আমরা বলতে পারি একটা  রেসিপি কথা :
“ যদি ফেসবুকের প্রোফাইল পিক চেঞ্জ হয় তাহলে টুইটারেরও চেঞ্জ কর”।
এটা হল একটা  রেসিপি উদাহরণ। এখানে সার্চ বক্সে গিয়ে আপনি আপনার পছন্দের বা কাজের বিভিন্ন  রেসিপি সার্চ করতে পারেন।

রেসিপি তৈরি করা

উপরের চিত্রের একদম উপরে ডান দিকে দেখান মাই রিসিপ নামে একটা অপশন আছে। ওইটার উপর ক্লিক করুন। তারপর এইরকম একটা পেজ দেখতে পাবেন।


এই পেজে “Creat A Rceipe” বাটনে ক্লিক করুন। এখানে আমার আগে থেকেই একটা রিসিপ ক্রিয়েট করা আছে বলে সেটা সো করছে। আপনার ক্ষেত্রে এটাতে কিছু সো করবে না।  তখন আপনি এমন একটা পেজ দেখতে পাবেন। এখান থেকে THIS এ ক্লিক করুন।


ট্রিগার চ্যানের সেট করা

ফলে দেখতে পাবেন যে অনেকগুলো অপশন আপনার সামনে এসে হাজির হয়েছে। না বুঝলে নীচের চিত্র ফলো করুন।

এখান থেকে আপনাকে একটা চ্যানেল সিলেক্ট করতে হবে যার উপর আপনি কাজ করতে চান। এখানে বিভিন্ন বিষয় দেওয়া আছে। যেকোন একটা সিলেক্ট করুন। ধরুন, আমি ফেসবুক সিলেক্ট করলাম। ফলে এটা আপনার ফেসবুকের সাথে কান্টেক করার পারমিশন চাইবে ও আপনি কানেক্ট বাটনে চাপ দিলে এটা বিভিন্ন পারমিশন নিবে। এরপর পারমিশন দেবার পর আপনি ফেসবুকের বিভিন্ন কাজ যেটা আপনি এই অ্যাপ দিয়ে করতে পারবেন তার একটা লিস্ট দেখতে পাবেন। নীচের চিত্রটা খেয়াল করুন।

এখান থেকে আমি আমকে যদি কেউ কোন ফটো ট্যাগ করে এই অপশনটা সিলেক্ট করেছি। আপনি নিজের ইচ্ছা মত যেকোন অপশন সিলেক্ট করতে পারেন।
এবার নীচের মত একটা চিত্র দেখতে পাবেন।

এখানে আপনাকে ট্রিগার চয়েজ করতে বলা হবে। ক্রিয়েট ট্রিগার প্রেস করু ন। ফলে আবার আগের মত একটা ইফ, দেন, দ্যাট পেজ দেখতে পাবেন। এবার এখান থেকে THAT এ ক্লিক করুন।


একশন চ্যানেল সেট করা

দেখুন অনেকগুলো কাজ যা ফেসবুকের ফটো ট্যাগের পরে ঘটতে পারে বা আপনি করতে পারেন তার একটা লিস্ট দেওয়া আছে। এখান থেকে আপনাকে ফেসবুকের ট্যাগের পর কী একশন নিতে হবে সেটা বলে দিতে হবে।

এখান থেকে আমি এন্ড্রয়েড এসএমএস সিলেক্ট করেছি। আপনি যেকোন একটা সিলেক্ট করতে পারেন। এটা সিলেক্ট করুর পর আপনি এইরকম একটা চিত্র দেখতে পাবেন। সেখান থেকে Send An SMS এ ক্লিক করুন। তারপর নীচের মত একটা ফর্ম আসবে।

ফর্মএ সব ভ্যালিড ডাটা দিয়ে পূরণ করে ক্রিয়েট একশন বাটনে চাপ দিন।




কনফার্মেশন করা


এবার এমন একটা লাস্ট কনফার্মেশন পেজ আসবে। এখানে ক্রিয়েট বাটনে চাপ দিন। ফলে আপনির একটা কাজ অনলাইনে সিডিউল করা হয়ে গেল। ফলে আপনি নীচের চিত্রের মত একটা কনফার্মেশন পাবেন।

এখানে ক্রিয়েট রিসিপ এ ক্লিক করলেই আপনার কাজ শেষ। এভাবে আপনি আপনার সুবিধা মত বিভিন্ন চ্যানেল থেকে ইফ ও ডু রিসিপ তৈরী করতে পারেন ও সেগুলো আপনার বাস্তব জীবনে কাজে লাগাতে পারেন।
আর এখানে অনেক ইফ ও ডু রিসিপ রয়েছে যেটার সবগুলো এভঅবে বর্ণণা করা সম্ভব নয়। তাই আমি জাস্ট একটা উদাহরণ দিয়ে আপনাদের বিষয়টা দেখালাম। অঅর আপনার কী ধরণের কাজ করা লাগবে সে অনুসারে ইফ্ও ডু রিসিপ তৈরী করুন।
আজ এই পর্যন্তই। কোন বিষয়ে কনফিউশন থাকলে Facebook এ আমি।।

নিজের টিউন এর মার্কেটিং করুন ফেসবুক এবং টুইটারে স্বয়ংক্রিয় ভাবে!! টিউন করার সাথে সাথে!!

টিউন মার্কেটিং নিয়ে আজকে আমার টিউন। অনেকে নিজের টিউন কীভাবে মার্কেটিং এর জন্য ফেসবুক বা টুইটারে অটোমেটিক শেয়ার করতে হয় তা জানেন না। কিংবা অনেকে জানলেও কাজ করছে না, তাদের জন্য আপডেট সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং নিয়ে আমার আজকের  টিউন। আশা করি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর জন্য শেয়ারিং এর জন্য সমস্যা সবার দূর হবে।
আপনি একজন নিয়মিত টিউনার? তাহলে আপনি জানবেন টিউন লেখা থেকে শুরু করে ফলোয়ারদের প্রশ্নের উত্তর দিতে কতো সময় একজন টিউনারকে ব্যয় করতে হয়। কারণ আপনি যতোবেশি অনলাইনে একটিভ থাকবেন আপনি ততবেশি ব্লগিং এ সফল। :)
অন্যদিকে আপনার সকল টিউন আপনার সকল বন্ধু বা অনুসারীদের কাছে পৌঁছানো দরকার। কিন্তু এতো ব্যস্ততার মধ্যে হয়তো আপনি সব টিউন সোশ্যাল মিডিয়া যেমন ফেসবুক, টুইটার বা লিঙ্কড-ইনে শেয়ার করে পারেন না। কিন্তু ম্যাক্সিমাম ফলোয়ার হয়তো আপনার এই সোশ্যাল মিডিয়া নির্ভর। সেহেতু আপনার সকল টিউন বা টিউন সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা দরকার। কিন্তু এটা একটা একটা করে শেয়ার করা কষ্ট সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।
সেহেতু এই কাজকে সহজ করে দিতে কিছু থার্ড পার্টি অ্যাপ বা ওয়েব সাইট আছে। আপনি সেখানে ম্যানুয়ালি আপনার ব্লগ, সোশ্যাল সাইটের ওয়েব এড্রেস দিয়ে পারমিশন দিলে অটোমেটিকালি আপনার টিউন সোশ্যাল নেটওয়ার্ক বা ফেসবুক বা টুইটারে টিউন হয়ে যাবে। যেহেতু সোশ্যাল মিডিয়া আপনার ব্লগের জন্য ভিজিটর আনতে খুব কার্যকারী ভুমিকা রাখে সেহেতু আপনি আপনার সকল লেখা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে হয়। সেই কাজকে সহজ করতে যে মাধ্যমগুলো আছে তাঁর মধ্যে সব থেকে জনপ্রিয় মাধ্যম নিয়ে আমার আজকের আলোচনা।

আপনার ব্লগ টিউন অটোমেটিকালি আপনার সোশ্যাল সাইটে শেয়ার করুনঃ

ডিএলভিআর ডট ইট (DLVR)

সঠিক উচ্চারণ ডেলিভার ডট ইট। এটি আপনার ব্লগের টিউন শেয়ার করার একটি গুরুত্বপূর্ণ থার্ড পার্টি অ্যাপ। আপনি এই অ্যাপের মাধ্যমে খুব সহজে আপানার সকল ব্লগের টিউন জনপ্রিয় সকল সোশ্যাল মিডিয়া যেমন ফেসবুক, টুইটারে শেয়ার করতে পারবেন।

কীভাবে করবেন-

  • প্রথমে DLVR এর ওয়েব সাইটে প্রবেশ করুন এবং নিচের ছবির মতো অপশন থেকে সাইন আপ ক্লিক করুন।
  •  

  • আপনি ১ নম্বর অপশনে আপনার মেইল এড্রেস এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে সাইন আপ করতে পারেন, অথবা ২ নাম্বার অপশন থেকে  আপনার টুইটার অথবা ফেসবুক আইডি দিয়েও সাইন-আপ করতে পারবেন।

  • তারপর আপনার দেওয়া মেইলে একটা ভেরিফিকেশন লিংক যাবে, সেটা ক্লিক করে কনফার্ম করলেই হবে।
  • এবার আপনি DLVR এ লগইন করুন। এবং আপনার ড্যাশবোর্ড থেকে My New Route এ ক্লিক করুন।

  • তারপর যে নতুন পেজ আসবে সেখানে আপনি কীভাবে  শেয়ার করতে চান তা ঠিক করে দিন।

  •  সেখানে আপনি Feed থেকে টিউন শেয়ার করতে চাইলে নিচের ছবির মতো Feed লোগোতে ওকে দিন।

  • তারপর নতুন উইন্ডো আসবে যেখানে Connect Feed এ ক্লিক করুন।

  • তারপর যে নতুন উইন্ডো ওপেন হবে সেখানে আপনার ব্লগের ফিড URL দিন। 

  • এবার Destinations এ ADD ক্লিক করুন। (সমস্যা হলে ছবি দেখে করুন)

  • তারপর যে উইন্ডো আসবে সেখানে ফেসবুক বা টুইটার যে সোশ্যাল সাইটে আপনি আপনার ব্লগ টিউন শেয়ার করতে চান, সেটাতে ক্লিক করুন।
  • আমি ফেসবুকের জন্য  করছি, যেকারনে ফেসবুক সিলেক্ট করছি।
  •  পরে Connect to Facebook এ ক্লিক করুন। (সমস্যা হলে ছবি দেখে করুন)

  • তারপর একটি পপ-আপ ওপেন হবে এবং কিছুক্ষণ পরে আপনার ফেসবুক Destinations হিসেবে সিলেক্ট হয়ে যাবে। (ফেসবুক লগইন না থাকলে করে নিবেন)
  • যদি কেউ আপনার ফেসবুক পেজে ব্লগ টিউন শেয়ার করতে চান, তাহলে পপ-আপ এ Account এর অপশনে আপনার ফেসবুক পেজকে সিলেক্ট করে দিবেন। তাহলে ব্লগ টিউন আপনার ফেসবুক পেজে চলে যাবে।

  • তারপর যখনি আপনি নতুন টিউন করবেন তখনি  আপনার ফেসবুক এবং টুইটারে অটো টিউন পাবলিশ হবে। কীভাবে পাবলিশ হবে দেখেন নিচের ছবিতে। (ফেসবুক স্ক্রিনশট) এভাবে আপনি ফেসবুক গ্রুপ, পেজ বা নিজের প্রোফাইলে আপনার টিউন অটো পাবলিশ করতে পারবেন। 

আশা করি বুঝতে সমস্যা হবে না। তারপরও কোন সমস্যা হলে আমাকে  Facebook মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না।
ধন্যবাদ সবাইকে। :)

আপনার পছন্দের Mp3 গানে লাগিয়ে নিন আপনার Picture খুব সহজেই।

আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন এবং টেকটিউনস এর সাথেই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
প্রথমে বলে রাখি এই ট্রিক্স টি হইতো অনেকেই জানেন আর যারা জানেন না শুধু তাদের জন্য ই এই টিউন।
আজ আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে আপনি আপনারAndroid মোবাইলে কিভাবে পছন্দের Song এর মধ্যে নিজের ছবি লাগাতে হয় তার নিয়ম,
তাহলে আসুন নিয়মটা শিখে নিয়
প্রথমে এখান থেকে iTag অ্যাপস টি ডাউনলোড কর iTag Mp3 Song Editor
ডাউনলোড
এবার এটা আপনার ফোনে ইন্সটল করুন।
এবার Song/Album বাটনে ক্লিক করে, যে গানে আপনার ছবি দিতে চান তা সিলেক্ট করুন
যে গান/ অ্যালবাম গুলো সিলেক্ট করেছেন সেটার ছবিটা রিমুভ/পরিবর্তন করব, তা করতে হলে, Celvor Cover বাটনে ক্লিক করুন তাহলে ফাঁকা হয়ে যাবে।
এবার আমরা খালি জায়গায় আমাদের ছবি বসিয়ে দিব, তা করতে হলে Pic picture বাটনে ক্লিক করুন এবার Gallery থেকে আপনার পছন্দের ছবি সিলেক্ট করুন।
এবার ইচ্ছামত Edit করে সবশেষ Save দিতে ভুলবেন না।
আশা করি আপনারা খুব সহজেই যেকোন গানে আপনার ছবি অ্যাড করতে পারবেন।
নোটঃ সেটিং স্ক্রিন সট দেওয়ার কারনে আপ্সটি জিপ ফাইল করে দেওয়া হয়েছে ফাইলটি ডাউনলোড ক্রে আনজিপ করে নিবেন।
ভালো লাগলে টিউমেন্ট করতে ভুলবেন না, আজ এই পর্যন্ত।