তথ্যপ্রযুক্তির বদৌলতে blogging এই মুহূর্তে আমাদের দেশে একটি জনপ্রিয় শব্দ। আর গত কয়েক মাসের ঘটনার পর তো blogging/ blogger কথাটি জানেনা এমন একজন ও পাওয়া জাবেনা। আপনি কি জানেন blogging এর সংজ্ঞা কি? মানে মুলত blog/ blogging/ blogger বলতে কি বুঝায়? আপনিও জানেন।
আমরা এই section এ কিভাবে ব্লগিং করে টাকা আয় করা যায় তা শিখব।
→ আপনি কি যা জানেন অন্যকে জানানোর অথবা সমাজসেবার জন্য ব্লগিং করেন? তাই করুন না নিজের ব্লগে? আপনার মতামত, পরামর্শ, চিন্তা ভাবনা ছড়িয়ে দিন!
→ আপনার একটি বেবসা প্রতিষ্ঠান আছে? প্রতিষ্ঠানের নামে ব্লগ শুরু করুন। ক্লায়েন্টদের/ কাস্টমারদের feedback পাবেন। কি করলে সেবার মান আরও উন্নত হবে জানুন।
ব্লগ: blog শব্দটা এসেছে webblog বা web log থেকে। সহজ ভাষায় ব্লগ হল আপনার অনলাইন ডায়েরি। ব্লগার: যারা ব্লগ করেন বা ব্লগে লেখালেখি করেন তাদের ব্লগার বলা হয়।
ব্লগিং: আপনি যে ব্লগ লিখছেন সেই ঘটনাকেই ব্লগিং বলা হয়।
এইসব প্রশ্নের উত্তর থেকে আপনার ব্লগ এর সাবজেক্ট খুজে বের করুন। বেশিরভাগ ব্লগার রাই মুলত যারা টাকার জন্য ব্লগিং শুরু করেন এই ভুলটি করেন। Google এ সার্চ দিয়ে (কোন টপিক এ টাকা বেশি, কি সাবজেক্ট মানুষ বেশি পড়ে) শুরু করেন তারপর আর উৎসাহ থাকেনা অথবা পর্যাপ্ত knowledge এর অভাবে continue করতে পারেন না।
তবে আপনি যদি যেকোনো সাবজেক্ট এ ব্লগ শুরু করতে চান তাহলে বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে আপনি যে সব বিষয় এর উপর লিখতে পারেন।
১। প্রথমেই কিভাবে অনলাইন এ টাকা আয় করা যায়:
আমাদের দেশের এবং কলকাতার অনেকেই এখন অনলাইন এ টাকা আয় করতে চান। কিন্তু বাংলায় সেইরকম কোন ওয়েবসাইট নাই যে তারা শিখতে পারে। আমাদের দেশের বেশিরভাগ বাংলা টিউটোরিয়াল ওয়েবসাইট হুবুহু ইংরেজি থেকে translate করা। একদম আক্ষরিক অনুবাদ যাকে বলে। কাজেই লোকজন ওয়েবসাইট এ ঢুকে ঠিকই, লেখা পড়েও কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়না। তাছাড়া অনলাইন এ আয়ের ব্যাপারে অজ্ঞ বিধায় অনেকেই প্রতারনার ফাদে পড়ে (ptc, mlm……) আপনি তাদের সাহায্যও করতে পারেন।
২। রাজনিতি/ সাহিত্য:
এ ব্যাপারে বেশি কিছু বলার নাই তবে আপনি কোন ব্লগে টেকনিক্যাল একটি লেখার সাথে সাহিত্য/ রাজনিতি বিষয়ক লেখার পাঠক/ কমেন্ট সংখ্যা তুলনা করলেই বুঝতে পারবেন।
৩। শিক্ষামূলক:
একই অবস্থা। আমাদের resource নাই। আপনি শুরু করতে পারেন।
৪। টেকনোলজি:
এই সাবজেক্ট এর জনপ্রিয়তা যদিও আপাতত অনেক কম তবে আগামি ৪/৫ বছরের মধ্যে আমাদের সামগ্রিক দৃশ্যপট ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হবে। আমার কাচে পরামর্শ চাইলে বলব অনলাইন আয়/ টেকনোলজি নিয়ে শুরু করুন।
তবে সবচেয়ে বড় কথা জেই বিষয়ের প্রতি ভালো লাগা আছে তা দিয়েই শুরু করুন। আর ভুলেও চিন্তা ভাবনা না করে গুগল এ সার্চ দিয়ে যেকোনো সাবজেক্ট নিয়ে শুরু করবেন না।
আমি কয়েকদিন আগে একটা বাংলা ওয়েবসাইট এ কি কি বিষয়ের উপর ব্লগ করা যায় তা পরলাম।
আজকের পার্ট এইখানেই শেষ করব। পরের পার্ট এ পাঠক শ্রেণী ঠিক করা (আপনি যদি ইংরেজিতে অনলাইন এ আয় নিয়ে লিখতে চান তাহলে আমাদের দেশের মানুষের এবং একজন আমেরিকান এর জন্য এক লেখা হবে না) আরও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।
ভালো লাগলে অন্যকে জানান, একতাই বল!
আমরা এই section এ কিভাবে ব্লগিং করে টাকা আয় করা যায় তা শিখব।
কেন ব্লগিং করবেন ?
→আপনারা যারা বিভিন্ন ব্লগে ফ্রী তে লেখালেখি করেন কিন্তু টাকা পয়সার দরকার আছে (দরকার না থাকলে চালিয়ে যান), তারা চিন্তা করে দেখুন আপনি কি নিজেই একটি ব্লগ শুরু করতে পারেন না? আপনি কেন আপনার মূল্যবান সময় বিনা পারিশ্রমিকে অন্যকে দিচ্ছেন যে আপনার শ্রম দিয়ে টাকা কামাচ্ছে?→ আপনি কি যা জানেন অন্যকে জানানোর অথবা সমাজসেবার জন্য ব্লগিং করেন? তাই করুন না নিজের ব্লগে? আপনার মতামত, পরামর্শ, চিন্তা ভাবনা ছড়িয়ে দিন!
→ আপনার একটি বেবসা প্রতিষ্ঠান আছে? প্রতিষ্ঠানের নামে ব্লগ শুরু করুন। ক্লায়েন্টদের/ কাস্টমারদের feedback পাবেন। কি করলে সেবার মান আরও উন্নত হবে জানুন।
ব্লগ: blog শব্দটা এসেছে webblog বা web log থেকে। সহজ ভাষায় ব্লগ হল আপনার অনলাইন ডায়েরি। ব্লগার: যারা ব্লগ করেন বা ব্লগে লেখালেখি করেন তাদের ব্লগার বলা হয়।
ব্লগিং: আপনি যে ব্লগ লিখছেন সেই ঘটনাকেই ব্লগিং বলা হয়।
কিভাবে শুরু করবেনঃ
প্রথমেঃ
আপনার ব্লগ এর বিষয় নির্বাচন করুন। আপনি কি নিয়ে লিখবেন? আপনি কি ভালো জানেন? আপনার কি মনে হয় আপনার এই বিশেষ কথাগুলো অন্যকে জানান উচিত? আপনার পছন্দ কি? আপনি কি ক্রিকেট পাগল? আপনার গল্পের বই এর প্রতি প্রচণ্ড ভালোবাসা?এইসব প্রশ্নের উত্তর থেকে আপনার ব্লগ এর সাবজেক্ট খুজে বের করুন। বেশিরভাগ ব্লগার রাই মুলত যারা টাকার জন্য ব্লগিং শুরু করেন এই ভুলটি করেন। Google এ সার্চ দিয়ে (কোন টপিক এ টাকা বেশি, কি সাবজেক্ট মানুষ বেশি পড়ে) শুরু করেন তারপর আর উৎসাহ থাকেনা অথবা পর্যাপ্ত knowledge এর অভাবে continue করতে পারেন না।
তবে আপনি যদি যেকোনো সাবজেক্ট এ ব্লগ শুরু করতে চান তাহলে বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে আপনি যে সব বিষয় এর উপর লিখতে পারেন।
১। প্রথমেই কিভাবে অনলাইন এ টাকা আয় করা যায়:
আমাদের দেশের এবং কলকাতার অনেকেই এখন অনলাইন এ টাকা আয় করতে চান। কিন্তু বাংলায় সেইরকম কোন ওয়েবসাইট নাই যে তারা শিখতে পারে। আমাদের দেশের বেশিরভাগ বাংলা টিউটোরিয়াল ওয়েবসাইট হুবুহু ইংরেজি থেকে translate করা। একদম আক্ষরিক অনুবাদ যাকে বলে। কাজেই লোকজন ওয়েবসাইট এ ঢুকে ঠিকই, লেখা পড়েও কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়না। তাছাড়া অনলাইন এ আয়ের ব্যাপারে অজ্ঞ বিধায় অনেকেই প্রতারনার ফাদে পড়ে (ptc, mlm……) আপনি তাদের সাহায্যও করতে পারেন।
২। রাজনিতি/ সাহিত্য:
এ ব্যাপারে বেশি কিছু বলার নাই তবে আপনি কোন ব্লগে টেকনিক্যাল একটি লেখার সাথে সাহিত্য/ রাজনিতি বিষয়ক লেখার পাঠক/ কমেন্ট সংখ্যা তুলনা করলেই বুঝতে পারবেন।
৩। শিক্ষামূলক:
একই অবস্থা। আমাদের resource নাই। আপনি শুরু করতে পারেন।
৪। টেকনোলজি:
এই সাবজেক্ট এর জনপ্রিয়তা যদিও আপাতত অনেক কম তবে আগামি ৪/৫ বছরের মধ্যে আমাদের সামগ্রিক দৃশ্যপট ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হবে। আমার কাচে পরামর্শ চাইলে বলব অনলাইন আয়/ টেকনোলজি নিয়ে শুরু করুন।
তবে সবচেয়ে বড় কথা জেই বিষয়ের প্রতি ভালো লাগা আছে তা দিয়েই শুরু করুন। আর ভুলেও চিন্তা ভাবনা না করে গুগল এ সার্চ দিয়ে যেকোনো সাবজেক্ট নিয়ে শুরু করবেন না।
আমি কয়েকদিন আগে একটা বাংলা ওয়েবসাইট এ কি কি বিষয়ের উপর ব্লগ করা যায় তা পরলাম।
" মুভিঃ আপনি মভি রিভিউ করতে পারেন। আপনার ব্লগ এ বিভিন্ন ছবির রিভিউ থাকবে..............."এইরকম একটি লেখা ছিল। আপনি চিন্তা করে দেখুন আমাদের দেশের কয়জন মানুষ আমাদের ছবি দেখে (সবার প্রতি যথেষ্ট সম্মান নিয়ে বলছি), অথবা তা নিয়ে পড়তে আগ্রহি। আপনি কি বাংলাদেশে থেকে Hollywood মুভি রিভিউ করে ভালো করতে পারবেন। পারলে তো কথাই নাই।
আজকের পার্ট এইখানেই শেষ করব। পরের পার্ট এ পাঠক শ্রেণী ঠিক করা (আপনি যদি ইংরেজিতে অনলাইন এ আয় নিয়ে লিখতে চান তাহলে আমাদের দেশের মানুষের এবং একজন আমেরিকান এর জন্য এক লেখা হবে না) আরও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।
ভালো লাগলে অন্যকে জানান, একতাই বল!
No comments:
Post a Comment