“কিভাবে লেখালেখি করে অনলাইনে টাকা আয় করবেন নিয়ে” ধারাবাহিকভাবে লিখছিলাম। আগের পর্ব না পড়লে এখানে পড়ে নিন বুঝতে সুবিধা হবে।
আপনি যদি আগের পর্ব পড়ে থাকেন তাহলে আমার এখন ইংরেজিতে লিখে অনলাইন এ টাকা আয়ের বিভিন্ন উপায়, উৎস এবং টিপস শিখব। তার আগের একটা ব্যাপার নিয়ে একটু বলি।
ইন্টারনেট তো এখন আমাদের জীবনের অপরিহার্য অংশ। দেশে প্রতিনিয়ত ইন্টারনেট ইউজার বাড়ছে। কিন্তু আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন হয়নি, হলেও যেটুকু হয়েছে তা চোখে পরার মত না। মনে হয় ইন্টারনেট/ অনলাইন ব্যাপারটিকে আমরা এখনো সহজভাবে নিতে পারিনি। শুধুমাত্র এই কারনেই আমাদের অনলাইন কার্যক্রম সীমাবদ্ধ, অনেকটা অকার্যকর।
আপনারা শুনে থাকবেন একটা বহুল ব্যবহৃত কথা হল “ইন্টারনেট এ তো কত কিছুই থাকে সব কি ঠিক?” পত্র পত্রিকায়ও তো কত কিছুই থাকে তার সব কি ঠিক? ভুল, অতিরঞ্জিত খবর থাকে, অনেক ভুয়া বিজ্ঞাপন থাকে। কিন্তু আমরা তো তার মধ্য থেকে পুরোপুরি না হলেও বেশিরভাগ সময় সঠিকটিই বাছাই করতে পারি। যে পত্রিকা ভালো খবর দেয় সেটিই জনপ্রিয়, যে বিজ্ঞাপন বাস্তবভিত্তিক তাতেই লোকজন অ্যাপ্লাই করে। এখন আপনি যদি কাউকে বলেন “আরে পত্রিকাই তো কত কিছুই থাকে সব কি ঠিক?” তার উত্তরে সে বলবে, “কি হইছে, এইটা কি বলার মত কিছু হইল?” এটাই মূলকথা। ইন্টারনেট এর বেপারেও এমন মানসিকতা থাকতে হবে। টেলিভিশান যেমন খুবই সাধারন একটা জিনিস, কোনটা ভালো কোনটা মন্দ আপনি বুঝেন ইন্টারনেট কেউ সেইভাবে নিতে হবে।
সবারই ব্লগ লিখতে হবে এমন কোন কথা নাই, আর লিখলেও কিছু হয় নাই। It’s just not a big deal. তবে ইন্টারনেট এর বিজ্ঞাপন, চাকরি বাকরি সবই যেহেতু পশ্চিমা ঘেঁষা, ওদের দেশের টাকার মান ভালো কাজেই এখানে আপনি বিদেশে না গিয়েও মোটামুটি ভালো টাকা আয় করতে পারেন। ইন্টারনেট এর সম্ভাবনা অসীম। আপনি একটা ওয়েবসাইট এর জন্য লিখছেন, ১ বছর পর নিজের একটা ওয়েবসাইট খুলবেন, ২ বছর পর ওয়েবসাইট ভালো করলে আরও ভালো কিছু করতে পারবেন। সাধারন চাকরিতে এটা মনে হয় কঠিন। (এইগুলা কোন বৈজ্ঞানিক সুত্র না! ভুল হওয়ার সম্ভাবনা নাই। তবে আপনার ভালো না লাগলে পড়বেন না!)
তবে অনলাইনে কিছু করা অনেক বেশি কঠিন। আপনি পড়াশোনা শেষ করে একটা চাকরি পাবেনই এটা তো মনে হয় বলাই যায় তেমনি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অনলাইনে আয় করতে এসে আপনি সাফল্য পাবেন না (মনের মত) সেটাও বলা যায়। সুতরাং সময় নষ্ট করার আগে নিজেকে বুঝে নিন।
আর উপরের মত মানসিকতা (একটা বহুল ব্যবহৃত কথা হল ইন্টারনেট এ তো কত কিছুই থাকে সব কি ঠিক? …………) থাকলে মনে হয় আপনি ইন্টারনেট এ কিছু করতে পারবেন না………!
ঠিক আছে এখন আমরা সরাসরি লিখে কিভাবে অনলাইন এ টাকা আয় করতে পারবেন তা দেখব।
আমরা প্রথমে যেটা দেখব সেটা হল outsourcing যেহেতু এটি এখনকার সময়ের সবচেয়ে আলোচিত ব্যাপার।
আপনি বিভিন্ন outsourcing ওয়েবসাইট এ লেখা লেখি করে টাকা আয় করতে পারেন। আরও অনেক উৎস, উপায় আছে পরে আলোচনা করবো।
তাহলে আপনি লেখক হিসাবে outsourcing ওয়েবসাইট এ কাজ করে টাকা আয় করতে যাচ্ছেন? এই ক্ষেত্রে প্রথমে আপনাকে outsourcing ব্যাপার টা বুঝতে হবে (কিভাবে করে , কিসে করে, কোনটা ভালো………………)। আপনি বাংলা অথবা ইংরেজিতে অনেক ওয়েবসাইট পাবেন যেখানে এই ব্যাপারে লেখা পাবেন।
যাই হোক outsourcing কি……… তাহলে এখন আপনি জানেন। এখন outsourcing ওয়েবসাইট গুলোতে লেখালেখির জন্য যে ধরনের কাজ থাকেঃ
১। টেকনিক্যাল রাইটিংঃ লিখতে গেলে আসলে অনেক কিছুই মনে আসে। যেমন ধরুন আমাদের কথা বার্তা শুনে আপনার influenced হওয়ার কথা। সেটা হয়ে আপনি অনলাইন এ লেখালেখি করে টাকা আয় করতে চাইলেন কিন্তু আপনি Written English এ ভালো না। তাহলে তো আর লাভ নেই। আগের পর্বে বলেছিলাম বাংলাতে তেমন একটা লেখার কাজ নাই। কাজেই ইংরেজিতে ভালো আপনাকে লিখতেই হবে যেকোনো ধরনের অনলাইন এ লেখার কাজের জন্য।
অনেকের ভুল ধারনা থাকে। সামান্য একটু ভালো লিখলেও ভাবে অনেক ভালো তাহলেও মনে হয় হবেনা।
ধরুন outsourcing বাদ, টেকনিক্যাল রাইটিং বাদ। আপনি নিজের ওয়েবসাইট এর জন্যই ইংরেজিতে লিখবেন। তাহলেও হবেনা ভালো ইংরেজিতে না লিখলে মানুষ আপনার লেখা পড়বেনা।
প্রস্তুতির চেয়েও প্রস্তুতির প্রস্তুতি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ এই কারনে এত কথা বললাম। পরের টিউটোরিয়াল এ outsourcing ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে লিখে টাকা আয় করবেন, বিভিন্ন ধরনের লেখা ইত্যাদি নিয়ে লিখব। ভালো থাকবেন।
আপনি যদি আগের পর্ব পড়ে থাকেন তাহলে আমার এখন ইংরেজিতে লিখে অনলাইন এ টাকা আয়ের বিভিন্ন উপায়, উৎস এবং টিপস শিখব। তার আগের একটা ব্যাপার নিয়ে একটু বলি।
ইন্টারনেট তো এখন আমাদের জীবনের অপরিহার্য অংশ। দেশে প্রতিনিয়ত ইন্টারনেট ইউজার বাড়ছে। কিন্তু আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন হয়নি, হলেও যেটুকু হয়েছে তা চোখে পরার মত না। মনে হয় ইন্টারনেট/ অনলাইন ব্যাপারটিকে আমরা এখনো সহজভাবে নিতে পারিনি। শুধুমাত্র এই কারনেই আমাদের অনলাইন কার্যক্রম সীমাবদ্ধ, অনেকটা অকার্যকর।
আপনারা শুনে থাকবেন একটা বহুল ব্যবহৃত কথা হল “ইন্টারনেট এ তো কত কিছুই থাকে সব কি ঠিক?” পত্র পত্রিকায়ও তো কত কিছুই থাকে তার সব কি ঠিক? ভুল, অতিরঞ্জিত খবর থাকে, অনেক ভুয়া বিজ্ঞাপন থাকে। কিন্তু আমরা তো তার মধ্য থেকে পুরোপুরি না হলেও বেশিরভাগ সময় সঠিকটিই বাছাই করতে পারি। যে পত্রিকা ভালো খবর দেয় সেটিই জনপ্রিয়, যে বিজ্ঞাপন বাস্তবভিত্তিক তাতেই লোকজন অ্যাপ্লাই করে। এখন আপনি যদি কাউকে বলেন “আরে পত্রিকাই তো কত কিছুই থাকে সব কি ঠিক?” তার উত্তরে সে বলবে, “কি হইছে, এইটা কি বলার মত কিছু হইল?” এটাই মূলকথা। ইন্টারনেট এর বেপারেও এমন মানসিকতা থাকতে হবে। টেলিভিশান যেমন খুবই সাধারন একটা জিনিস, কোনটা ভালো কোনটা মন্দ আপনি বুঝেন ইন্টারনেট কেউ সেইভাবে নিতে হবে।
সবারই ব্লগ লিখতে হবে এমন কোন কথা নাই, আর লিখলেও কিছু হয় নাই। It’s just not a big deal. তবে ইন্টারনেট এর বিজ্ঞাপন, চাকরি বাকরি সবই যেহেতু পশ্চিমা ঘেঁষা, ওদের দেশের টাকার মান ভালো কাজেই এখানে আপনি বিদেশে না গিয়েও মোটামুটি ভালো টাকা আয় করতে পারেন। ইন্টারনেট এর সম্ভাবনা অসীম। আপনি একটা ওয়েবসাইট এর জন্য লিখছেন, ১ বছর পর নিজের একটা ওয়েবসাইট খুলবেন, ২ বছর পর ওয়েবসাইট ভালো করলে আরও ভালো কিছু করতে পারবেন। সাধারন চাকরিতে এটা মনে হয় কঠিন। (এইগুলা কোন বৈজ্ঞানিক সুত্র না! ভুল হওয়ার সম্ভাবনা নাই। তবে আপনার ভালো না লাগলে পড়বেন না!)
তবে অনলাইনে কিছু করা অনেক বেশি কঠিন। আপনি পড়াশোনা শেষ করে একটা চাকরি পাবেনই এটা তো মনে হয় বলাই যায় তেমনি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অনলাইনে আয় করতে এসে আপনি সাফল্য পাবেন না (মনের মত) সেটাও বলা যায়। সুতরাং সময় নষ্ট করার আগে নিজেকে বুঝে নিন।
আর উপরের মত মানসিকতা (একটা বহুল ব্যবহৃত কথা হল ইন্টারনেট এ তো কত কিছুই থাকে সব কি ঠিক? …………) থাকলে মনে হয় আপনি ইন্টারনেট এ কিছু করতে পারবেন না………!
ঠিক আছে এখন আমরা সরাসরি লিখে কিভাবে অনলাইন এ টাকা আয় করতে পারবেন তা দেখব।
আমরা প্রথমে যেটা দেখব সেটা হল outsourcing যেহেতু এটি এখনকার সময়ের সবচেয়ে আলোচিত ব্যাপার।
আপনি বিভিন্ন outsourcing ওয়েবসাইট এ লেখা লেখি করে টাকা আয় করতে পারেন। আরও অনেক উৎস, উপায় আছে পরে আলোচনা করবো।
তাহলে আপনি লেখক হিসাবে outsourcing ওয়েবসাইট এ কাজ করে টাকা আয় করতে যাচ্ছেন? এই ক্ষেত্রে প্রথমে আপনাকে outsourcing ব্যাপার টা বুঝতে হবে (কিভাবে করে , কিসে করে, কোনটা ভালো………………)। আপনি বাংলা অথবা ইংরেজিতে অনেক ওয়েবসাইট পাবেন যেখানে এই ব্যাপারে লেখা পাবেন।
যাই হোক outsourcing কি……… তাহলে এখন আপনি জানেন। এখন outsourcing ওয়েবসাইট গুলোতে লেখালেখির জন্য যে ধরনের কাজ থাকেঃ
১। টেকনিক্যাল রাইটিংঃ লিখতে গেলে আসলে অনেক কিছুই মনে আসে। যেমন ধরুন আমাদের কথা বার্তা শুনে আপনার influenced হওয়ার কথা। সেটা হয়ে আপনি অনলাইন এ লেখালেখি করে টাকা আয় করতে চাইলেন কিন্তু আপনি Written English এ ভালো না। তাহলে তো আর লাভ নেই। আগের পর্বে বলেছিলাম বাংলাতে তেমন একটা লেখার কাজ নাই। কাজেই ইংরেজিতে ভালো আপনাকে লিখতেই হবে যেকোনো ধরনের অনলাইন এ লেখার কাজের জন্য।
অনেকের ভুল ধারনা থাকে। সামান্য একটু ভালো লিখলেও ভাবে অনেক ভালো তাহলেও মনে হয় হবেনা।
ধরুন outsourcing বাদ, টেকনিক্যাল রাইটিং বাদ। আপনি নিজের ওয়েবসাইট এর জন্যই ইংরেজিতে লিখবেন। তাহলেও হবেনা ভালো ইংরেজিতে না লিখলে মানুষ আপনার লেখা পড়বেনা।
প্রস্তুতির চেয়েও প্রস্তুতির প্রস্তুতি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ এই কারনে এত কথা বললাম। পরের টিউটোরিয়াল এ outsourcing ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে লিখে টাকা আয় করবেন, বিভিন্ন ধরনের লেখা ইত্যাদি নিয়ে লিখব। ভালো থাকবেন।
No comments:
Post a Comment