হ্যালো বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন?
আশা করি ভালো।আমি আজকে যে বিষয়টা নিয়ে কথা বলবো তা হচ্ছে On Page SEO.
আপনারা সকলেই নিশ্চয় জানেন SEO কি এবং কেন করতে হয়।
তাই আমি এতো ব্যাখ্যায় না গিয়ে সরাসরি মূল Topics এ চলে যাই।
ওন পেইজ এসইও কি?
ওন পেইজ এসইও হচ্ছে মূলতো একটা ওয়েভসাইটকে এসইও optimized করার জন্য সেই
সাইট এর ভিতরে যে change বা পরিবর্তনগুলা করতে হয় তাই
সাধারণত ওন পেইজ এসইও নামে পরিচিত।
তো আমরা এই টিউন এ ওন পেইজ এসইওর ৭টি প্রয়োজনীয় বিষয় সম্পর্কে জানবো।
চলুন শুরু করা যাক।
টাইটেল ট্যাগ এর ব্যবহার।
প্রথমেই আসি টাইটেল ট্যাগ এর কথায়।আপনি গুগলে কোন কিছু লিখে সার্চ করলে
কিছু ওয়েবসাইট দেখায় আপনার সার্চ করা keyword সহ।
তার মানে যে কিওয়ার্ড (কি-ওয়ার্ড মানে আপনি গুগলে যা লিখে সার্চ করেন) লিখে সার্চ করেছেন তা সেই ওয়েভসাইটের টাইটেল ট্যাগ এবং Heading
হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।তাই ওন পেইজ এসইওর জন্য আপনার পোস্ট বা সাইট এর টার্গেট
কিওয়ার্ড যেন সেই ওয়েভসাইটের টাইটের ট্যাগ এবং Heading (h1) এর শুরুতে থাকে।
এসইও ফ্রেন্ডলি URL এর ব্যবহার।
এখন আসা যাক এসইও ফ্রেন্ডলি URL এর কথায়।
Example: Click Here (এসইও আন ফেন্ডলি URL)
Click Here (এসইও ফেন্ডলি URL)
আশা করছি এসইও ফেন্ডলি URL এর ব্যপারটা উপরের Example দেখে মোটামুটি
বুঝতে পারছেন।
এসইও ফেন্ডলি URL এর মেইন ব্যাপারটা হচ্ছে আপনার সিলেক্ট করা কি-ওয়ার্ড
যেন আপনার পোস্ট বা সাইট এর URL বা লিঙ্ক এ থাকে।
মাল্টিমিডিয়া ব্যাবহার করা।
মাল্টিমিডিয়া বলতে আমি বুঝাতে চাচ্ছি আপনার সাইটে বা পোস্টে ছবি,ভিডিও ইত্যাদি এর
ব্যবহার করা।
এগুলোর ব্যবহার এর মাধ্যমে আপনি আপনার সাইট এর ভিজিটরদের attention দরে
রাখতে পারবেন যার ফলে বাউন্স রেট কমবে।
প্রথমে কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করা।
আপনার ওয়েবসাইট বা পোস্ট এর ১০০ শব্দের মধ্যে আপনার selected কি-ওয়ার্ড ব্যবহার
করুন এবং h1 h2 ট্যাগে নুন্যতম একবার করে।আর কি-ওয়ার্ড টি অবশ্যই পোস্ট এর অন্যান্য ওয়ার্ডগুলোর থেকে আলাদা করে লিখবেন।(h1,h2 অথবা strong ট্যাগ এর ব্যবহারকে বুঝাচ্ছি)
যাতে গুগল বুঝতে পারে আপনি এই পোস্ট এর জন্য কোন কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করছেন।
সাইট এর লোডিং স্পিড।
গুগল এর নতুন আপডেটে গুগল ওয়েবসাইট এর লোডিং স্পিড এর উপর গুরুত্ত দিয়েছে।
তাই অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন যেন আপনার ওয়েবসাইটের হোমপেইজ দ্রুত লোড হয়।
দেখা গেছে কোন ওয়েবসাইট যদি ৭সেকেন্ড এর বেশি সময় নেয় লোড হতে তাহলে
ভিজিটর সেই ওয়েবসাইট এ আর প্রবেশ করতে চান না।
সোশাল শেয়ারিং বাটন এর ব্যবহার।
যত বেশি শেয়ার ততো বেশি ভোট।
অর্থাৎ প্রতেক্যটি শেয়ার গুগল আপনার সাইট এর একটি করে ভোট হিসেবে
ব্যবহার করে।এটা আপনার সাইট রেংঙ্কিং বাড়ানোর জন্য খুবই জরুরি।তাই লক্ষ্য রাখবেন
যেন Facebook,Google+,Twitter,Apple শেয়ার বাটন আপনার সাইটে থাকে।
বড় ধরনের কন্টেন্ট পাবলিশ করা।
আপনি গুগলের 1st পেইজ এ থাকা যেকোনো সাইটে ভিজিট করলে দেখতে পারবেন
যে তাদের পোস্ট এ কমপক্ষে ১৫০০+ শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে।
পোস্ট যতো informative হবে তার রেঙ্কিং ভালো হওয়ার সম্ভাবনা ততো বেশি।তাই অবশ্যই চেষ্টা করবেন
যেনো আপনার যেকোনো পোস্টে কমপক্ষে ১৫০০ এর শব্দের চেয়ে বেশি শব্দ থাকে।
so আজ এ পর্যন্তই।আবার কোনো একদিন আরো ভালো কোনো Tune নিয়ে দেখা হবে।
কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট এ জানান।
ধন্যবাদ।
আশা করি ভালো।আমি আজকে যে বিষয়টা নিয়ে কথা বলবো তা হচ্ছে On Page SEO.
আপনারা সকলেই নিশ্চয় জানেন SEO কি এবং কেন করতে হয়।
তাই আমি এতো ব্যাখ্যায় না গিয়ে সরাসরি মূল Topics এ চলে যাই।
ওন পেইজ এসইও কি?
ওন পেইজ এসইও হচ্ছে মূলতো একটা ওয়েভসাইটকে এসইও optimized করার জন্য সেই
সাইট এর ভিতরে যে change বা পরিবর্তনগুলা করতে হয় তাই
সাধারণত ওন পেইজ এসইও নামে পরিচিত।
তো আমরা এই টিউন এ ওন পেইজ এসইওর ৭টি প্রয়োজনীয় বিষয় সম্পর্কে জানবো।
চলুন শুরু করা যাক।
টাইটেল ট্যাগ এর ব্যবহার।
প্রথমেই আসি টাইটেল ট্যাগ এর কথায়।আপনি গুগলে কোন কিছু লিখে সার্চ করলে
কিছু ওয়েবসাইট দেখায় আপনার সার্চ করা keyword সহ।
তার মানে যে কিওয়ার্ড (কি-ওয়ার্ড মানে আপনি গুগলে যা লিখে সার্চ করেন) লিখে সার্চ করেছেন তা সেই ওয়েভসাইটের টাইটেল ট্যাগ এবং Heading
হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।তাই ওন পেইজ এসইওর জন্য আপনার পোস্ট বা সাইট এর টার্গেট
কিওয়ার্ড যেন সেই ওয়েভসাইটের টাইটের ট্যাগ এবং Heading (h1) এর শুরুতে থাকে।
এসইও ফ্রেন্ডলি URL এর ব্যবহার।
এখন আসা যাক এসইও ফ্রেন্ডলি URL এর কথায়।
Example: Click Here (এসইও আন ফেন্ডলি URL)
Click Here (এসইও ফেন্ডলি URL)
আশা করছি এসইও ফেন্ডলি URL এর ব্যপারটা উপরের Example দেখে মোটামুটি
বুঝতে পারছেন।
এসইও ফেন্ডলি URL এর মেইন ব্যাপারটা হচ্ছে আপনার সিলেক্ট করা কি-ওয়ার্ড
যেন আপনার পোস্ট বা সাইট এর URL বা লিঙ্ক এ থাকে।
মাল্টিমিডিয়া ব্যাবহার করা।
মাল্টিমিডিয়া বলতে আমি বুঝাতে চাচ্ছি আপনার সাইটে বা পোস্টে ছবি,ভিডিও ইত্যাদি এর
ব্যবহার করা।
এগুলোর ব্যবহার এর মাধ্যমে আপনি আপনার সাইট এর ভিজিটরদের attention দরে
রাখতে পারবেন যার ফলে বাউন্স রেট কমবে।
প্রথমে কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করা।
আপনার ওয়েবসাইট বা পোস্ট এর ১০০ শব্দের মধ্যে আপনার selected কি-ওয়ার্ড ব্যবহার
করুন এবং h1 h2 ট্যাগে নুন্যতম একবার করে।আর কি-ওয়ার্ড টি অবশ্যই পোস্ট এর অন্যান্য ওয়ার্ডগুলোর থেকে আলাদা করে লিখবেন।(h1,h2 অথবা strong ট্যাগ এর ব্যবহারকে বুঝাচ্ছি)
যাতে গুগল বুঝতে পারে আপনি এই পোস্ট এর জন্য কোন কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করছেন।
সাইট এর লোডিং স্পিড।
গুগল এর নতুন আপডেটে গুগল ওয়েবসাইট এর লোডিং স্পিড এর উপর গুরুত্ত দিয়েছে।
তাই অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন যেন আপনার ওয়েবসাইটের হোমপেইজ দ্রুত লোড হয়।
দেখা গেছে কোন ওয়েবসাইট যদি ৭সেকেন্ড এর বেশি সময় নেয় লোড হতে তাহলে
ভিজিটর সেই ওয়েবসাইট এ আর প্রবেশ করতে চান না।
সোশাল শেয়ারিং বাটন এর ব্যবহার।
যত বেশি শেয়ার ততো বেশি ভোট।
অর্থাৎ প্রতেক্যটি শেয়ার গুগল আপনার সাইট এর একটি করে ভোট হিসেবে
ব্যবহার করে।এটা আপনার সাইট রেংঙ্কিং বাড়ানোর জন্য খুবই জরুরি।তাই লক্ষ্য রাখবেন
যেন Facebook,Google+,Twitter,Apple শেয়ার বাটন আপনার সাইটে থাকে।
বড় ধরনের কন্টেন্ট পাবলিশ করা।
আপনি গুগলের 1st পেইজ এ থাকা যেকোনো সাইটে ভিজিট করলে দেখতে পারবেন
যে তাদের পোস্ট এ কমপক্ষে ১৫০০+ শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে।
পোস্ট যতো informative হবে তার রেঙ্কিং ভালো হওয়ার সম্ভাবনা ততো বেশি।তাই অবশ্যই চেষ্টা করবেন
যেনো আপনার যেকোনো পোস্টে কমপক্ষে ১৫০০ এর শব্দের চেয়ে বেশি শব্দ থাকে।
so আজ এ পর্যন্তই।আবার কোনো একদিন আরো ভালো কোনো Tune নিয়ে দেখা হবে।
কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট এ জানান।
ধন্যবাদ।
No comments:
Post a Comment