Wednesday, May 20, 2015

ব্লগিং এর বিষয়বস্তু নির্বাচনে আর জটিলতা নয়

অনেকদিন ব্লগিং করার পর প্রায় ব্লগারই একটা সমস্যায় পড়েন। সেটা হল বিষয়বস্তু নির্বাচনে জটিলতা। দেখা অনেক দিন ব্লগ লেখার পর নতুন কোন আইডিয়া মাথায় আসে না। কি নিয়ে লিখব সেই চিন্তায় মস্তিষ্ক হয়ে যায় বিভর। তবে আজকে কয়েকটি কৌশল আলোচনা করব যা অনুসরন করলে ভবিষ্যতে লেখার উপাদানের অভাব অনেকটা দূর হবে।


জনপ্রিয় ব্লগগুলো বিশ্লেষন করুন
যখন একান্তই লেখার উপকরেনের অভাব হবে তখন বিভিন্ন জনপ্রিয় ব্লগগুলো ঘেটে, সেইসব ব্লগের বিভিন্ন পোস্ট পড়ে নতুন বিষয়বস্তু সম্পর্কে ধারণা লাভ করা সম্ভব। তাদের লেখাগুলো বোঝার চেষ্টা করুন, তারা কি বিষয়ের ওপর লিখছে সেই সমস্ত বিষয়গুলো আচঁ করুন এবং সেই সমস্ত বিষয় সম্পর্কে নিজের আলোকে লেখার চেষ্টা করুন। দেখবেন লেখার টপিকের অভাব হবে না। 

ওয়েব ডিজাইনিং শেখার ৮টি দারূণ ওয়েবসাইট ও কয়েকটি অনলাইন টুলস

ওয়েব ডিজাইনিং একটি সৃজনশীল কর্ম। অনেকে ওয়েব ডিজাইনিংকে প্রোফেশন হিসেবে বেছে নিয়েছে। ওয়েব ডিজাইনিং এর রয়েছে বিস্তর সীমা। এক একটি প্রোজেক্টে কাজ করার জন্য চাই প্রচুর সময়, নিষ্ঠা ও আবেগ। ওয়েব হল নিজেকে সবার সামনে তুলে ধরার, নিজেকে চেনানোর একটি মাধ্যম। এই ওয়েবেই প্রচুর মানুষ নিজের নিষ্ঠা ও সময় ব্যয় করে ওয়েব ডিজাইনিং কিংবা ডেভলপিং এর মাধ্যমে নিজের বুদ্ধিমত্তা ও মেধার পরিচয় দিয়েছে।

ডিজাইনিং এর এই বিস্তর পরিসরে একজন ডিজাইনারকে অনেক জিনিস শিখতে হয়,বিভিন্ন বিষয়ের আপডেট রাখতে হয়। একজন সফল ওয়েব ডিজাইনারের প্রয়োজন প্রচুর রিসোর্স যা তাকে একটি প্রোজেক্ট অতি সাধারণ রূপে উপস্থাপন করতে সহায়তা করবে। অনলাইনে এরকম অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা এইসব ওয়েব ডিজাইনারদের জন্য প্রচুর রিসোর্স সংকলন করছে। চলুন জানি সেই রকম কয়েকটি ওয়েবসাইট সম্পর্কে।

স্ম্যাশিং ম্যাগাজিন
smashing-mag-logo
স্ম্যাশিং ম্যাগাজিন হল ওয়েব ডিজাইনারদের জন্য একটি আল্টিমেট সাইট। ওয়েব ডিজাইনিং এর প্রায় সকল শাখার ওপর রিসোর্স খোঁজ করলে পাওয়া যাবে এই ওয়েবসাইটিতে। অভিজ্ঞ ওয়েব ডিজাইনাররা নিয়মিত এই ওয়েবসাইটি পড়েন। স্ম্যাশিং ম্যাগাজিনে ফটোশপ,গ্রাফিক্স,ওয়ার্ডপ্রেস,এইচটিএমএল,সিএসএস,কাস্টম কোডিং,বিভিন্ন টুলস সহ আরো অনেক উপকরণ আছে যা একজন ওয়েব ডিজাইনারকে বহুলাংশে সহায়তা করে। স্ম্যাশিং ম্যাগাজিন তার পাঠকদেরকে বিভিন্ন ফ্রীবাইস দিয়ে থাকে।
ফুয়েল ব্রান্ড নেটওয়ার্ক
fuel_logo
ফুয়েল ব্রান্ড নেটওয়ার্কে ওয়েব ডিজাইনিং সম্পর্কিত বিভিন্ন আপডেট, টুলস, বিভিন্ন খবরাখবর দেওয়া হয়। ব্লগিং,ফটোগ্রাফী,ভেঞ্চার, প্রোডাক্ট ডিজাইন, ইলাস্ট্রেশন সহ আরোও চারটি বিভাগ রয়েছে যেখানে ওয়েব ডিজাইনিং এর বিভিন্ন শাখায় আলোচনা করা হয়েছে। মজার ব্যাপার হল প্রতিটা বিভাগের জন্য আলাদা আলাদা ওয়েবসাইট রয়েছে। মূলত এদের সব কয়টি ওয়েবসাইট মিলেই তৈরী হয়েছে ফুয়েল ব্রান্ড নেটওয়ার্ক।
সিক্স রিভিশনস
six-revisions-w320
সিক্স রিভিশনস হল স্ম্যাশিং ম্যাগাজিনের মতই একটি ওয়েবসাইট। এটি মূলত স্ম্যাশিং নেটওয়ার্কেরই আওতাভুক্ত আরো একটি সাইট। জ্যাকব গিউওব নামের একজন প্রোফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার সাইটটি তৈরী করেন। সিক্স রিভিশনসে প্রচুর আর্টিকেল রয়েছে। রয়েছে প্রচুর পরিমানে টিউটোরিয়াল। মেধাবী ওয়েব ডিজাইনারদের লেখায় সমৃদ্ধ এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত আপডেট করা হয়।
পিএসডি টাট+
psdtuts
পিএসডি টাট+ ফটোশপ ভিত্তিক সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বৃহৎ ওয়েবসাইট। সম্পূর্ণ ওয়েবসাইটটি ফটোশপ কেন্দ্রিক করে তৈরী করা হয়েছে। ফটোশপ ওয়েব ডিজাইনিং এর একটি অত্যাবশ্যকীয় সফটওয়্যার। প্রচুর অ্যাডভান্স এই সফটওয়্যারটি সম্পূর্ণরূপে আয়ত্ত করতে প্রয়োজন প্রচুর শিক্ষা উপকরণ যা এই ওয়েবসাইটটি সরবরাহ করে থাকে। আপনার যদি ধারণা থাকে আমি ফটোশপ সম্পর্কে সব জানি তাহলে আপনি এই ওয়েবসাইটিতে একবার হলেও ঢুঁ মারবেন। দেখবেন আপনি ফটোশপ সম্পর্কে কেবলমাত্র জানতে শুরু করেছেন। শত শত টিউটোরিয়ালে পরিপূর্ণ এই ওয়েবসাইটি আর্দশ ভাবা ভুল হবে না।
ওয়েব ডিজাইনার লেজার
webdesignledger
ওয়েব ডিজাইনার লেজার একটি প্রকাশনামূলক ব্লগসাইট। প্রোফেশনাল মানের ওয়েব ডিজাইনাররা এই ব্লগে লিখে থাকেন শুধু মাত্র ওয়েব ডিজাইনারদের জন্যই। পোস্টের উচ্চ মান নিশ্চিত করতে এরা অনেক তৎপর। ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কিত রিসোর্স ও জ্ঞান বিতরণ করাই এদের মূল উদ্দেশ্য। হেনরি জোনসের এই ওয়েবসাইটটি স্ম্যাশিং ম্যাগাজিন এর আওতাভুক্ত। কিছু দিন পর পরই সাইটটি আপডেট করা হয়।
ফোলিও ফোকাস
foliofocus.com
ফোলিও ফোকাস পোর্টফোলিও ডিজাইনারদের জন্য একটি অনুপ্রেরণামূলক ওয়েবসাইট। অসাধারণ পোর্টফোলিও সাইটগুলোর গ্যালারি হল এই ওয়েবসাইটটি। ফোলিও ফোকাসে ওয়েব ডিজাইনার,ফটোগ্রাফার,গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের পোর্টফলিও ওয়েবসাইটের এক একটি অনন্য উদাহরণ আপনি খুঁজে পাবেন।
ব্লগ ডিজাইন হিরোস
blogdesignheroes
ব্লগ ডিজাইন হিরোস ও ফোলিও ফকাস এরা একই নেটওয়ার্কের আওতাভুক্ত। দুইটা সাইটই একই রকম ও অনুপ্রেরণামূলক। তবে ওয়েবসাইট দুইটির মূল পার্থক্য হল ফোলিও ফোকাস পোর্টফোলিও সাইটগুলোর ডিজাইন প্রর্দশন করে এবং ব্লগ ডিজাইন হিরোস ভালো ভালো ব্লগের ডিজাইনের গ্যালারী প্রর্দশন করে। অত্যন্ত সমৃদ্ধবান ওয়েবসাইটটি বুকমার্ক করে রাখুন যাতে পরবর্তীতে আপনার ব্লগের ডিজাইনের জন্য অনুপ্রেরণা খুঁজতে পারেন।
দ্য বেস্ট ডিজাইনস
thebestbig
বেস্ট ডিজাইনস ওয়েব ডিজাইনিং এর ওপর আর একটি তথ্য সমৃদ্ধ ওয়েবসাইট। ২০০১ সালে শুরু হওয়া ওয়েবসাইটটির পূর্ববর্তী ভার্সনে ৪০০০ হাজার ওয়েবসাইটের বিশাল সংকলন ছিল। বর্তমানটি এই সংখ্যা আরো অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। ওয়েবসাইটিতে উচ্চমান সম্পন্ন বিভিন্ন উপকরণ আছে।

অনলাইন টুলস

ওয়েব ডিজাইনিং এর ক্ষেত্রে রিসোর্সের যেমন প্রয়োজন রয়েছে তেমনি কাজের সুবিধার জন্য দরকার বিভিন্ন টুলস। ওয়েবের কল্যাণে বর্তমানে ওয়েব ডিজাইনারদের সুবিধার জন্য প্রচুর টুলস তৈরী করা হচ্ছে। চলুন জানি তেমনই কয়েকটি টুলসের কথা।

Artypapers Buttons

প্রচুর কাস্টমাইজেবল বাটন রয়েছে। প্রজেক্ট তৈরীতে অনেক কাজে দেবে।

Form Style Generator

ওয়েবসাইটিতে সিএসএস ব্যবহার করে বিভিন্ন ওয়েব ফর্ম তৈরী করা যায়।

Favicon Generator & Gallery

ফেভিকন তৈরী করতে পারবেন কিংবা এদের শোকেস থেকে বিভিন্ন ফেভিকন সংগ্রহ করতে পারবেন।

NicEdit

নাইস এডিট একটি WYSIWYG এডিটর।

colordb

চমৎকার একটি কালার প্যালেট জেনারেটর সাইট।

pForm

স্বল্প সময়ে এইচটিএমএল ফর্ম তৈরীর ওয়েবসাইট।

যেভাবে শুরু করবেন এসইও ক্যারিয়ার!

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন হচ্ছে এমন একটা প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনগুলো (যেমন গুগল এবং বিং) থেকে ওয়েবসাইটের জন্য টার্গেটেড ফ্রি ট্রাফিক বা ভিজিটর আনা যায়। সার্চ ইঞ্জিন থেকে ট্রাফিক পাওয়ার উপর একটা সাইটের সাফল্য অনেকটাই নির্ভর করে, হতে পারে সাইটটি এডসেন্স কিংবা এফিলিয়েট মার্কেটিংকে টার্গেট করে কিংবা নিজস্ব পন্য বা সেবা বিক্রি করার জন্য। অনলাইনে সফল প্রায় সকল ওয়েবসাইটই এসইও এর মাধ্যমে অধিকাংশ ট্রাফিক পেয়ে থাকে। ওয়েবসাইটে যত বেশি ট্রাফিক আসবে সেখানে প্রোডাক্ট বিক্রয় কিংবা সেবা প্রদানের হার তথা আয় বাড়ার সম্ভাবনা তত বেশী। কথাটি চিরন্তন সত্য, ট্রাফিক=রেভিনিউ!
সার্চ ইঞ্জিনগুলো সেসব ওয়েবসাইটকেই প্রথমে প্রদর্শন করে সেগুলোকে বিভিন্ন নীতিমালা অনুসরণ করে প্রথম দিকে রাখে। এক কথায় বলা যায়, সার্চ ইঞ্জিন যেভাবে একটি কনটেন্টকে দ্রুত খুঁজে পেতে পারে, সহজে পড়তে পারে এবং ইউজারের সার্চ অনুসারে সবার উপরে অর্থাৎ প্রথম পাতায় দেখাতে পারে সে ধরণের বিজ্ঞানসম্মত ব্যবস্থা করার সামষ্টিক প্রক্রিয়াকেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বলা হয়।
এসইও শিখে বিশ্বব্যাপী আকর্ষনীয় ক্যারিয়ার গঠনের করার সুযোগ রয়েছে। যেমন ব্লগিং এফিলিয়েট মার্কেটিং কিংবা নিজস্ব ব্যবসা দাড় করানোর মধ্যমে। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন শেখা ছাড়া কোনভাবেই এ ক্ষেত্রগুলোতে সফলতা পাবেন না। আর ফ্রিল্যান্সিংয়েও এসইওর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। ওডেস্ক.কম বা ফ্রিল্যান্সার.কম এর মতো অনলাইন মার্কেটপ্লেসে প্রতিমূহুর্তে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বিষয়ক শত শত প্রজেক্ট আসছে। কাজ জানা থাকলে যে কেউ সে কাজগুলো করে। বাংলাদেশী দেশে এসইও নিয়ে অনেকেই কাজ করছেন, যারা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজার হিসেবে গড়ে তুলেছেন সময়ের স্মার্ট ক্যারিয়ার। বেশ সফলও বটে তারা। যথাযথ গাইডলাইন নিয়ে শুরুতে শিখে কাজ নামতে পারলে ক্যারিয়ার মসৃণ হবে তাতে কোন সংশয় নেই।
এসইও যা যা শিখতে হবে
এসইও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ন বিষয় আছে যা ধাপে ধাপে শিখতে হয়।

Monday, May 18, 2015

যে কারণে আমি আমাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং পছন্দ করি

যখন আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শব্দটি শোনেন, কোন নামটি আপনার মনে প্রথম নাড়া দেয়?
আপনার যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে কোন জানাশোনা থাকে তাহলে প্রথম যে নামটি মনে আসবে, সেটি ক্লিকব্যাংক। আফটার অল, এটিই অ্যাফিলিয়েট ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে বড় নাম। সাইটটির প্রোডাক্ট সংখ্যা অফুরন্ত, আর এর কমিশনের পরিমাণও অনেক বড় (অনেক ক্ষেত্রে ৭৫% পর্যন্তও কমিশন দেয় সাইটটি!), একটু খোঁজ করলে রিকারিং কমিশন সহ অনেক প্রোডাক্টের খোঁজও মিলবে। আর এক্ষেত্রে উক্ত প্রোডাক্টের ক্রেতা যতদিন প্রোডাক্টটি ব্যবহার করবেন, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারও ততদিনই কমিশন পেতে থাকবেন!
ওয়াও!
এত্তসব সুবিধা রেখে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটাররা কেনই বা অন্যকোন সাইটের কিংবা স্পেসিফিক প্রোডাক্টের অ্যাফিলিয়েট করবেন? না না- অন্যকোথাও যাওয়ার কোন মানেই নেই!
আর আমাজন ডটকম অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং? কোন মানেই হয় না! আমাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং না করার অনেকগুলো কারণ আছে। সেগুলোর কয়েকটা আসলে আলোচনা করি।

অনেক কম কমিশন রেট

একটু আগেই যেমন বলেছি, ক্লিকব্যাংক অনেক প্রোডাক্টের ক্ষেত্রে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত কমিশন দেয়! আর আমাজনের অ্যাভারেজ কমিশন রেট মাত্র ৬.৫ শতাংশ! কেবলমাত্র কিছু ডাউনলোডেবল এবং স্পেসিফিক প্রোডাক্টের ক্ষেত্রে আমাজন সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ পর্যন্ত কমিশন দেয়। আবার অনেক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার রয়েছে যারা আমাজন থেকে মাত্র ৪ শতাংশ হারে কমিশন পান! ক্লিকব্যাংকের তুলনায় এটি নিতান্তই কম।

কঠিন প্রচারণা নীতি

ক্লিকব্যাংকের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটাররা যেভাবে ইচ্ছা পণ্যের প্রচারণা চালাতে পারেন, ওয়েবসাইট- বিজ্ঞাপন- ইমেইল – সোশ্যাল মিডিয়া সর্বত্রই। খুব বড় ডিজাস্টার না হলে ক্লিকব্যাংকের অ্যাকাউন্ট কখনো বাদ হয়না। কিন্তু আমাজন এক্ষেত্রে বড্ড বেরসিক। আপনি চাইলে যেকোনভাবেই পণ্য প্রচারণা করতে পারবেন না। একটু নীতির বাইরে গেলেই আপনার অ্যাকাউন্ট ব্যান হয়ে যেতে পারে!

আসলে কি তাই? আমাজন কি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য খুব খারাপ?

আসলে লেখাটি যখন শুরু করেছি তখন নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধেই আমাজন হেটার হওয়ার একটা চেষ্টা ছিল, তবে এই দুটি নেগেটিভ পয়েন্ট ছাড়া আমাজন অ্যাফিলিয়েটের আর কোন নেগেটিভ পয়েন্ট খুঁজে পেলাম না। সত্যি কথা বলতে, এই দুটি কারণে যদি আপনি আমাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংকে নেতিবাচক ভাবে নেন, তাহলে বলতেই হয় আপনি ‘মানি অন দ্যা টেবিল’ মিস করছেন!

তবুও আমি আমাজনেই…

আমাজন কম কমিশন দিলেও আমি খুশি। ক্লিকব্যাংক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং তাই খুব একটা চেষ্টা করিনি কোনদিন। আমাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংকে ভালবাসার কয়েকটি কারণ বলছি!

লোয়ার কমপিটিটিভ প্রোডাক্ট

পৃথিবীতে পাওয়া যায়, এমন অলমোস্ট সব প্রোডাক্টই আমাজন ডটকমে অ্যাভেইলেবল! ক্লিকব্যাংকের প্রোডাক্টগুলো খুবই কম্পিটিটিভ, বিক্রি করাও অনেক কঠিন। আমাজন ডটকমের ইলেকট্রনিক্স প্রডাক্ট ক্যাটেগরি ছাড়া অন্যসব প্রোডাক্টই মিড লেভেল কমপিটিটিভ। এমন কি কিছু ক্যাটেগরির প্রোডাক্ট আছে যেগুলো অনেক কম কমপিটিটিভ। সহজেই তাই আমাজনের প্রোডাক্ট বিক্রি করা যায়।
আর প্রাথমিকভাবে সহজেই ক্লিকব্যাংকে সফলতা পাওয়া যতটা না কঠিন, আমাজন ডটকমের প্রথম সেল আসা তত কঠিন নয়।

এক্স্যাক্ট ম্যাচ কিওয়ার্ড টার্গেট

ধরুন ক্লিকব্যাংকের একটা প্রোডাক্ট প্রমোট করবেন, ‘ওয়েট লস’ ইনফরমেশন প্রোডাক্ট। আপনি কোনভাবেই সরাসরি উক্ত প্রোডাক্টের নামে সার্চ ভলিউম খুঁজে পাবেন না। কিন্তু অধিকাংশ আমাজন প্রোডাক্টের নিজেরই সার্চ ভলিউম আছে। যেমন: আপনি ধরুন আপনি একটি ব্লগ তৈরি করেছেন যেখানে মাউন্টেন বাইক (সাইকেল) নিয়ে লেখালেখি করেন। আপনি আপনার ব্লগটিতে মাউন্টেন বাইক রিলেটেড কিওয়ার্ডে ট্রাফিক তো ড্রাইভ করাতে পারবেনই, সরাসরি মাউন্টেন বাইকের যে স্পেসিফিক ব্র্যান্ডগুলো আছে, সে ব্র্যান্ডনেমেও অনেক সার্চ ভলিউম আছে। আপনি চাইলে স্পেসিফিক সেই ব্যান্ডের নাম দিয়েও ট্রাফিক ড্রাইভ করাতে পারবেন। আর এক্ষেত্রে ট্রাফিক থেকে বায়ার কনভার্সন রেট অনেক ভাল থাকে।

অনেক ভাল কনভার্সন রেট পাওয়া যায়

ইন্টারনেট ব্যবহার করে কিন্তু আমাজন ডটকমের নাম শোনেননি এমন মানুষ পাওয়া যাবে না, বিশেষ করে আমাদের মূল টার্গেট মার্কেটে (যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ইউরোপের দেশগুলো)। আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রচুর মানুষের আমাজনে অ্যাকাউন্ট আছে। ইন্টারনেটে কেনাকাটার জন্য আমাজন পৃথিবীর সবচেয়ে বিশ্বস্ত নাম। আর তাই যখনই কেউ আমাজন ডটকমের কোন প্রোডাক্ট রেকমেন্ড করে, তখন ভিজিটররা সেটি অনেক বেশি বিশ্বাস করে, কেনার প্রবণতা অনেক বেড়ে যায়। অ্যাফিলিয়েট গুরু দের মতে, ক্লিকব্যাংক প্রোডাক্টগুলোর চেয়ে দ্বিগুণের বেশি কনভার্সন রেট, এটি পরীক্ষিত।

বাল্ক প্রোডাক্ট বিক্রি

এটাই আমাজনের সবচেয়ে মজার বিষয়। ধরুন, আপনি একটি মাউন্টেন বাইক বিক্রির ওয়েবসাইট করেছেন, সেখানে সার্চ ইঞ্জিন থেকে, কিংবা অন্যান্য ফ্রি বা পেইড ট্রাফিক মাধ্যমকে ব্যবহার করে আপনি সাইকেল প্রমোট করছেন। সাধারণত, যারা ক্রেতা, তাঁরা কেবল একটা সাইকেল কিনলেই চলবে না, এরসঙ্গে তাকে হেলমেট, অন্যান্য সাইক্লিং গিয়ারস এবং বডি গিয়ারস কিনতে হবে। আমাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের মজা হচ্ছে তিনি প্রচারণা চালাচ্ছেন কেবল সাইকেলের, কিন্তু বিক্রি হচ্ছে অন্যান্য প্রোডাক্টসমূহ [কারণ আগেই বলেছি, পৃথিবীর অলমোস্ট সব প্রোডাক্টই আমাজন ডটকমে পাওয়া যায়]। আর আমাজনে যেহেতু ফিজিক্যাল প্রোডাক্টই বেশি, অনেক ক্ষেত্রেই ক্রেতারা একের অধিক পণ্য কিনে থাকেন। যেটি ক্লিকব্যাংক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের ক্ষেত্রে কখনো ঘটেই না বলতে গেলে। আর আমাজনে আপনার বিক্রির ভলিউম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাজনও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের কমিশন বাড়িয়ে দেয়।

রিলেটেড প্রোডাক্ট

আমাজন ডটকম অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের কমিশন দেয় তার পাঠানো ভিজিটরের পণ্য কেনার পরিমাণের উপর ভিত্তি করে। অর্থাৎ আপনি যদি কোন ভিজিটরকে আমাজন ডটকমে পাঠান, তাহলে উক্ত ভিজিটর মোট যত টাকার পণ্য কিনবেন আপনি ঐ সম্পূর্ণ টাকার উপর একটি কমিশন পাবেন। উপরের উদাহরণ ধরেই বলি, আপনি সাইকেল কিনতে চাচ্ছেন এমন একজন ভিজিটরকে আমাজন ডটকমে পাঠালেন। উনি অনেক ঘুরে ফিরে সাইকেল আর কিনলেন না, কিনলেন বডি বিল্ডিংয়ের কিছু ইনস্ট্রুমেন্টস!
এতে একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হিসাবে কিন্তু আপনার কোন লস হচ্ছে না, আপনি উক্ত ভিজিটর যে প্রোডাক্টই কিনুন না কেন, আপনি সেই অ্যামাউন্টের উপর ভিত্তি করে কমিশন পাবেন। আমাজন যেহেতু এই প্ল্যানেটের সবচেয়ে বড় ই-কমার্স সাইট, আর এতে পৃথিবীর অলমোস্ট সব প্রোডাক্টই পাওয়া যায় তাই ক্রেতাও দেখা যায় কিছু না কিছু কিনেই আমাজন ছাড়ছেন!
ক’দিন আগেই আমার রিলেটেড প্রোডাক্ট এক্সামপল নিয়ে একটা পোস্ট লিখেছিলাম ফেইসবুকে, দেখতে পারেন। :)

 আমাজন প্রোডাক্ট পেইজ নিজেই একটা সেলস পেইজ!

আমাজন ডটকমের প্রোডাক্ট পেইজগুলো কখনো লক্ষ্য করেছেন? ফুল অব ইনফরমেশন! একজন ক্রেতা বায়িং ডিসিশন নেয়ার জন্য সাধারণত যে ধরণের তথ্যগুলো প্রয়োজন তা আমাজন ডটকমে রয়েছে। রয়েছে ইউজার রিভিউ, রেটিং থেকে শুরু করে প্রোডাক্টের একাধিক ছবি কিংবা ভিডিও। আর আমাজনের পেইজটা বেশ কনভার্সন ফ্রেন্ডলি, ভিজিটররা সহজেই তাই বায়ারে কনভার্ট হয়ে যায় এই সাইটে।
আজ মূলত আলোচনা করলাম আমাজন ডটকম অ্যাফিলিয়েট কেন আমি পছন্দ করি, আগামী পর্বে আলোচনা করবো কিভাবে আমাজন ডটকমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারবেন। সে পর্যন্ত, ভাল থাকুন।

নিস সাইট করবো নাকি অথোরিটি?

লগিংয়ে আপনি নতুন, শুরু করতে চাচ্ছেন তবে ভাবছেন কেমন সাইট বানাবেন, নিশ সাইট নাকি অথোরিটি সাইট? তাহলে আমার আজকের এই লেখাটি আপনারই জন্য। আসুন শুরুতেই জেনে নেই নিস সাইট এবং অথোরিটি সাইট কি, কেমন হয় এসব নিয়ে!
নিস সাইট
নিস সাইট তৈরি হয় যেকোনো একটি নিদিষ্ট বিষয় এর উপর ভিত্তি করে, হতে পারে সেটি অ্যামাজন বা অন্য কোন মার্কেটের প্রোডাক্ট ভিত্তিক। নিস সাইট গুলা খুব তাড়াতাড়ি গুগলে রাঙ্ক করানো যায় আর এতে করে সাইট থেকে আর্নিংটা তাড়াতাড়ি আসে। একটি নিস সাইটে সাধারণত দুই ভাবে আর্নিং হয়ে থাকে, ১ গুগল অ্যাডসেন্স ২ অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে। এছাড়াও অনেকেই অনেক ভাবেই সাইট মানিটাইজ করে।
অথরিটি সাইট
যখন কেউ আথরিটি তৈরি করে তখন সে যেকোনো একটি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। এক্ষেত্রে তার চিন্তা ভাবনা থাকে সুদূর প্রসারী। সে চায় তার একটি ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠা করতে। নিস সাইটের মতো খুব অল্প সময়ে আর্নিং না আসলেও সময়ের ব্যাবধানে সে অনেক ভালো ফিডব্যাক পেয়ে থাকে।
 
  আমার কিছু কথা!
কিছু মানুষের কথা শুনে আমাদের মধ্যে একটা ধারনা কাজ করে, অথরিটি সাইট তৈরি করার চেয়ে নিশ সাইট নিয়ে নামাই ভালো, হয়তো তাদের কাছে অনেক যুক্তিই আছে। জানি খুব অবাক হবেন যদি বলি, বাংলাদেশে আমরা নিশ সাইট নিয়ে যখন মেতে উঠলাম (২০১২-১৩ মাঝামাঝি) তারও ২/৩ বছর আগে বাহিরের মার্কেটারটরা এর ক্রিম সম্পূর্ণ নিয়ে ফেলেছিলো।
আমি আর আমার বন্ধু যখন শুরু করেছিলাম নিশ ব্লগিং/ব্যবসায় তখনো এখানে তেমন সাড়া পড়েনি। সর্বোপরি সার্চ ইঞ্জিন গুলোর বেশ কিছু পরিবর্তনের সাথে সাথে কৌশল গুলোও কম কাজ করছে। আমি এমন অনেক নিশ সাইট বিল্ডারকে দেখেছি যারা এখন নিশ বাদ দিয়ে অথোরিটি ব্লগিং নিয়ে কাজ শুরু করেছেন। জানি, পাশাপাশি কাজ করছেন নিশ সাইটের নতুন কৌশল রপ্ত করা নিয়ে, নিয়মিত চালিয়ে যাচ্ছেন এক্সপেরিমেন্ট।
ব্লগিং শুরুর দিকে নিজের ব্লগে টেক বিষয়ে নিয়মিত লেখালেখি করতাম, ব্লগিং এর বিভিন্ন বিষয় গুলো জানাশুনা বাড়লো পাশাপাশি প্রমোশন স্ট্রেটেজি গুলো আয়ত্ব আনতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে তাই তখন আমরা দীর্ঘ মেয়াদি প্লানে এগিয়েছি। নিয়মিত shamimnasir.com এ লিখতাম আমি, এছাড়াও বেশ কয়েক বছর আমার পছন্দের এড়িয়া “টেক্স টাইল” বিষয়ক ব্লগে লিখেছি, আস্তে আস্তে অথোরিটি ব্লগ দ্বার করিয়েছি, সফলতা আসতে লাগলো। নিশ সাইট নিয়ে তখনো ভাবিনি, কারন আমার জানার শুনার স্টেজ প্রাইমারিতে। নিজেকে সময় দিতে চেয়েছি… শুরু বছর ২ পরেই যখন অভিজ্ঞতা বাড়তে লাগলো, নিশ থিওরি গুলো রপ্ত করলাম, প্রমোশন স্ট্রেটেজি গুলো নিয়ে বিস্তারিত বুঝলাম শুরু করলাম নিশ সাইট!
এখানে একটা কথা বলে নেওয়া ভালো, আমরা তখন ব্যক্তিগত ভাবে কাউকে পাইনি যিনি নিশ সাইটের ব্যাপারে সারাসরি গাইড করবেন। আমি নিজেই প্রথম ২/৩ টা প্রজেক্টে খুব একটা সফলতা পাইনি, অনেক গুলো কারনে। তবে এখন দিন পাল্টিয়েছে, অনেক ব্লগ আছে যারা নিয়মিত নিশ ব্লগিংয়ের স্ট্রেটেজি, ক্যাস স্ট্যাডি শেয়ার করছে পাশাপাশি নিয়মিত লিখে যাচ্ছেন। বাংলাদেশের অনেক ছেলেই এখন নিশ ব্লগিং করছেন। বেশ ভালোও করছেন এমন অনেকের সাথেই পরিচয় আছে আমার। আমি নিজেও অনেককে পার্সোনালি, অফিসিয়ালি শিখিয়েছি।
niche-marketing-destroyed
নিশ সাইট নাকি অথোরিটি সাইট, কোনটা ভালো হবে?
আমি লেখাটিতে চেষ্টা করবো যুক্তি দিয়ে নিশ সাইট ও অথোরিটি সাইট তৈরির পজিটিভ দিক গুলো তুলে ধরতে। এবং সর্বোশেষ আপনার ব্যক্তিগত প্রেক্ষাপট কি কি হতে পারে সেটার উপর ভিত্তি করে কোনটা আপনি শুরু করবেন সেই বিষয়ে আমার নিজে মতামত ব্যক্ত করবো।
অথোরিটি সাইটের পক্ষে যুক্তি…
# অথোরিটি সাইট মানেই ব্রান্ড
– যখন কেউ অথোরিটি সাইট বানাবে তার লক্ষ হবে একটি ব্রান্ড প্রতিষ্ঠা করা এবং স্থায়ি ভাবে সেই সাইট থেকে আয় জেনারেট করা। আমার কাছে মনে হয় নিচের এই কারন গুলো আমাকে ব্রান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে যা আস্তে আস্তে আমাকে অথোরিটিতে রুপান্তর করবে। পয়েন্ট গুলো দেখুন…
  • অথোরিটি সাইটে বিষয় ভিত্তিক অনেক ইনফরমেশন/কন্টেন্ট থাকবে। মানুষ চাহিদা মত তাদের তথ্যবহুল কন্টেন্ট খুঁজে নিবে। প্রোডাক্ট ভিত্তিক হলে, লিস্টে অনেক অনেক প্রোডাক্ট থাকবে এবং ক্রেতারা যাচাই বাছাই করে পছন্দমত প্রোডাক্ট কিনতে পারবে।
  • অনেক গুলো নিশকে বাছাই করে ক্যাটাগরি করে এগুনো যাবে।
  • বিষয় ভিত্তিক এবং নিয়মিত কন্টেন্ট ডেভেলপের ফলে ইউজারদের এঙ্গেজমেন্ট বাড়বে সাথে সাথে তারা নির্ভরযোগ্য সাইট হিসেবে সাইটটা অন্যের কাছে রেফার করবো।
  • কন্টেন্ট এরিয়া বড় হওয়ায় অনেক বেশি ট্রাফিক পাওয়া যাবে, আর ট্রাফিক বাড়লে আয়ও তুলনামূলক বৃদ্ধি পাবে।
  • ট্রাস্টেড সাইট কিন্তু সব সময়ই অন্যরের রিকমেন্ডেশন পায়, যা আয় বাড়াবে নিঃসন্দেহে।
  • এক কথাই বলতে গেলে অথোরিটি সাইট হচ্ছে কচ্ছপের মতো আর দিন শেষে কিন্তু খরগোশের তুলনায় কচ্ছপই বিজয়ি হয়। 
# দেরি হলেও রিটার্ন ভালো আসে
শুরুতে একটি অথোরিটি সাইট বানাতে কিন্তু আপনাকে খুব বেশী ইনভেস্ট করতে হয় না, তুলনামূলক সময় দিতে থাকলে আয় অনেক বেশি হয়।
# নতুনদের জন্য নিস সাইট কিন্তু একটু রিস্কি
কি আমার কথা শুনে অবাক হচ্ছেন? হা এটাই সত্য কথা। কেন রিস্কি?
  • আপনার অভিজ্ঞতা নেই বললেই চলে। নিশ সাইট তৈরিতে যেমন স্ট্রেটেজিক প্লান আর কাজের অভিজ্ঞতা প্রয়োজন সেটার তুলনায় আপনার জ্ঞান অপ্রতুল।
  • নিত্যই সার্চ ইঞ্জিন গুলোর অ্যালগোরিদম পরিবর্তন হচ্ছে, প্রাইমারি কিওয়ার্ডে বেশি দিন যে আপনি টিকে থাকতে পারবেন অথবা প্যানাল্টি খেলে ব্যক করতে পারবেন সেটা কিন্তু নিশ্চিন্তে বলা যাবে না।
  • গুরুত্বপূর্ন সময়ে মানিটাইজের ঝামেলায় ভুগতে পারেন।
  • অনেক সময় ডিরেক্ট কোন প্রডাক্ট নিয়ে কাজ করতে গেলে মার্কেটপ্লেসে প্রডাক্ট এভেইলএবল নাও থাকতে পারে।
এক্ষেত্রে অথোরিটি সাইট শুরু করা অনেক এগিয়ে আছে। আমি শুধু এত টুকুই বলবো আপনি যথেস্ট সময় পাবেন নিজেকে শুধরে নিয়ে ওয়েবমাস্টারিও ভাষায় এগিয়ে চলতে।
চলবে…

ডাউনলোড করুন কিছু মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম।

আসসালামুআলাইকুম। প্রিয় বন্ধুরা নিশ্চয় আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। আমিও দয়াময়ের মেহেরবাণীতে ভালো আছি।
আজকে কিছু উন্মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে আমার সামান্য একটা পোস্ট। আমাদের দেশের অভ্যন্তরের মানুষের জন্যে এটা তেমন কোন আহামরি পোস্ট না। কারন এখানে ৩০-৫০ টাকায় যেকোন অপারেটিং সিস্টেম পাওয়া যায়। এটা প্রবসী ভাইদের জন্যে হয়তো কিছুটা উপকার করতে পারে, সাধারনত যে দেশে কপিরাইট আইন খুবই কার্যকর।
1. Windows XP SP-3 Build 5512 Final
http://adf.ly/1HNiBJ

2. Zorin OS 5.2 Core
3. Linux-Mint 12 Lisa
4. Ubuntu 11.10
ডাউনলোড সম্পন্ন হলে ISO ফাইলটি DVD বা CD তে রাইট করুন। Install করার জন্য এই ব্লগে অনেক টিউটোরিয়াল পাবেন অথবা Google এ Search দিন: How to install Linux or Ubuntu or Zorin OS.

Sunday, May 17, 2015

নাইজেরিয়ায় মানুষের মাংস বিক্রি করায় রেস্তোরাঁ বন্ধ

 
নাইজেরিয়ার এনামব্রা'র একটি রেস্তোরাঁ মানুষের মাংস বিক্রির দায়ে বন্ধ করে দিয়েছে প্রশাসন। এ ঘটনায় জড়িত ১০ জনকে আটক করা হয়েছে। খবর বিবিসির বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।

জানা গেছে, এনামব্রা'র ওই রেস্তোরাঁয় মানুষের মাংস বিক্রি হচ্ছে- স্থানীয়দের এমন অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ অভিযান চালায়। অভিযানে হোটেলের ভেতর থেকে মানুষের রক্তাক্ত মাথা উদ্ধার করে পুলিশ। এ ছাড়াও রক্ত পরিষ্কার করার জন্য ব্যবহৃত পলিব্যাগও উদ্ধার করা হয়। অভিযানে স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র, গ্রেনেড এবং সেলফোনও জব্দ করা হয়। 

স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, প্রতিদিনই তিনি সেখানে যেতেন এবং হোটেলে অদ্ভুত কার্যক্রম দেখতেন। হোটেলের লোকজন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন কাপড় পরে কাজ করতেন না।

উল্লেখ্য, গত বছর অস্ট্রেলিয়ান সেফ মার্কাস ভলকি তার বান্ধবীকে হত্যা করে রান্না করার অভিযোগে আটক হন। একই বছর, ব্রাজিলে সম্ভাব্য আয়া প্রার্থীকে হত্যা করে রান্না করার অভিযোগে তিনজনকে আটক করে পুলিশ।

রম্যগল্প - একজন ধর্ষকের অভিযোগ

পুলিশের আইজিপি সাহেব গভীর ঘুমে। ঘুমে স্বপ্ন দেখছেন যে তিনি বিচিওয়লা কলা খাচ্ছেন । ঐ কলা না, মুন্সিগঞ্জের বিখ্যাত বিচিওয়ালা কলা। হেভভি টেস্ট। হঠাৎ উনার রুমে কাফনের কাপড় পড়া একজন উপস্থিত। খাটের কিনারায় বসতে গিয়ে শব্দ হয়ে গেল। বড় সাহেবের ঘুম গেল ভেঙ্গে। কাফনের কাপড় পড়া লোকটি লজ্জা পেয়ে বলল -
- সরি স্যার , শব্দ হইয়া গেছে , গুস্তাফি মাফ করবেন
আইজিপি সাহেব ঘুম ঘুম চোখে বলল -- তুমি কে ?
- স্যার , আমি লাশ। নাম শামিম । বয়স ৩৫।




আইজিপি সাহেবের ঘুম পুরোপুরি চটে গেল। স্বপ্নে দেখেছেন নাকি বুঝতে নিজের গালে নিজেই চড় বসিয়ে দিল , বাপরে বাপ । ব্যাথা লাগে । এরমানে ঘটনা সত্য সত্য ঘটছে। উনার হাত পা ঠাণ্ডা হয়ে আসচ্ছে। তবে দীর্ঘদিন ট্রেনিং থাকায় ভয়কে তিনি কন্ট্রোল করতে শিখেছেন। বিরোধীদলের কতো মন্ত্রী এম্পিদের তিনি চুটতিতে নাকানিচুবানি দিয়েছেন আর এ তো লাশ! তার এখন উনার ভয় পেলে চলবে না। যথাসম্ভব পালটা আক্রমণ করে লাশকে ভয় দেখিয়ে দিতে হবে। এতদিনের ট্রেনিং, আজ কাজে লাগাতে হবে। তিনি গলার স্বর যথাসম্ভব কড়া মুডে রেখে বললেন -

--শামিম্মা , তোর সাহস তো কম না ! জানোস আমার লাইসেন্স করা পিস্তল আছে । দিমু গুল্লি কইরা , ভাগ হালারপুত

শামিম নাক ঝেড়ে বিছানায় হাত পরিষ্কার করে বলল --স্যার , কাউয়ারে যেমন আলকাতরার ভয় দেখাইয়া লাভ নাই তেমনি লাশরে পিস্তলের ভয় দেখাইয়া লাভ নাই। বুঝচ্ছেন নি?

পুলিশের বড় সাহেব , নিজের ভুল বুঝতে পারলো। সত্য কথা। লাশরে পিস্তলের ভয় দেখিয়ে ফয়দা নাই , তাকে ভিন্ন লাইনে এগিয়ে যেতে হবে। সূরা কালাম পড়ে ফু দেয়া যায় , কিংবা রসূন আগুন দেখালেও একটা লাভ হতে পারে। কিন্তু এতো রাতে রসূন কই পাবে ? সমস্যা হল সূরাও ঠিক মতো মনে পড়ছে না। ভালো বিপদে পড়া গেল। লাইন নাম্বার দুই। উনাকে এখন যেতে হবে কনভিন্সিং লাইনে। কতো শত মিডিয়া কর্মীদের তিনি কেবলমাত্র কথার শক্তিতে কনভিন্স করে জাম্বুরা খাইয়িয়ে দিয়েছেন আর এ তো মামুলি লাশ। এই লাশকেও কথার যাদুতে কনভিন্স করে ফেলতে হবে। এইটাও উনার ট্রেনিং এর অংশ ছিল।

--শামিম ভাইয়া , চা কফি কিছু খাবেন ?
-- না স্যার , চা খাই না । খাওয়ার সাথে সাথে পিছন দিক দিয়া বের হয়ে যায়। মইরা এই হইছে এক বিপদ। কিছুই রাখতে পারি না। সঙ্গে সঙ্গে খালাস হইয়া যায়।
-- ও আচ্ছা।
-- স্যার , আমি একটা অভিযোগ নিয়া আইছি , যদি অনুমতি দেন তো পেশ করি
-- বিলকুল ,শামিম ভাইয়া । আপনি বলতে থাকেন , আমি নোট করে নিচ্ছি। কাল ভোরেই অ্যাকশনে যাবো ইনশা আল্লাহ্‌। বলুন ভাই
-- স্যার, আমি বেশ কিছুদিন আগে নেত্রকোনায় ১৫ বছরের এক কিশোরীকে আচ্ছামত ধর্ষণ করি। খেক খেক ( হাসি )
-- ও আচ্ছা।
--- সমস্যা হইল স্যার , আমারে তো ফাঁসি দিয়া দিল। ফাঁসি দিছে যখন তখন আমার আপত্তি ছিল না। বাচ্চা একটা মেয়েরে ধর্ষণ করছি , আমি অনুতপ্ত আছিলাম। ফাঁসি দিছে তখন খুশি হইছি। ফাঁসিতে থ্রিল আছে স্যার। যখন কালা টুপি মাথায় লাগায় , ওরে স্যার সেই কি জসিলা ঢেউ যে মন উঠে , মনে হয় আরেকটা মাইয়া খাইয়া দেই।
-- ও আচ্ছা
--কিন্তু আইজ আমার খুশি নাই , আইজ আমি বেজার।
-- বেজার কেন ?
-- ওমা , ধর্ষণের বিচার ফাঁসি ক্যামনে হয় ? আমার সাথে স্যার অবিচার হইছে। আমি এর বিচার চাই
-- বলেন কি !!! ধর্ষণ একটা অপরাধ। জঘন্য এই অপরাধের বিচার তো ঠিক ই আছে !
-- স্যার ঠিক নাই । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের TSC র পাশে নারীদের ওপর যৌন নিপীড়নের ঘটনাকে ‘তিন-চারটা ছেলের দুষ্টামি ও শ্লীলতাহানির চেষ্টা’ বলা হইলে , আমার ধর্ষণের বিচার ডিরেক্ট ফাঁসি ক্যামনে হয় ? আমি না হয় একটু বেশী দুষ্টামি করছি , তাই বলে ফাঁসি !! মানতে পারলাম না স্যার। আমি এর বিচার চাই । আমার ফাঁসি উইথড্র করতে হইবে , নাইলে আমরা সকল ধর্ষণ মামলার আসামিরা অসহযোগ আন্দোলনে নামবো। তখন কেউ রাতে ভয়ে ঘুমাতে পারবে না। ভয় দেখাইয়া সবাইরে বিছানায় মুতাইয়া দিমু। হুম, এই বলে আমি দিলাম স্যার !

পুলিশের আইজিপি, এইবার ঘামা শুরু করলেন। এই প্রথম তিনি অসহায় বোধ করছেন। হায় হায় , সত্যি সত্যি যদি তারা আন্দোলন শুরু করে , তবে রাতে ঘুমিয়ে তিনি কলা খাবেন কীভাবে !

খুব ই চিন্তার বিষয় !! চিন্তায় উনার পুটু ঘেমে যাচ্ছে

প্রসঙ্গ অবৈধভাবে সমুদ্রপথে মানবপাচার !!!

বাংলাদেশ থেকে সমুদ্রপথে মানবপাচার সমস্যা নিয়ে আলোচনার জন্য বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ.এইচ. মাহমুদ আলী আগামীকাল মালয়েশিয়া যাচ্ছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেছেন, তার এই সফরে সমুদ্রপথে অবৈধভাবে মানবপাচার বন্ধের জন্য যৌথ উদ্যোগ আলোচনায় অগ্রাধিকার পাবে। এছাড়া মানবপাচার বন্ধে বৃহত্তর পরিসরে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর মধ্যে আলোচনার জন্য মালয়েশিয়া এবং থাইল্যান্ডকে আগেই চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ।


অবৈধভাবে মালয়েশিয়া বা থাইল্যান্ড গিয়ে বাংলাদেশী যারা আটকা পড়েছে, তাদের ফেরত আনার ব্যাপারেও বাংলাদেশ সহযোগিতা চাইছে। কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনের শ্রম বিষয়ক কর্মকর্তা সাইদুল ইসলাম জানান, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর সফরের সময় সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাবে মানুষ পাচার বন্ধের বিষয়টি। যারা ইতোমধ্যে পাচারকারীদের খপ্পরে পড়ে মালয়েশিয়া বা থাইল্যান্ডে গিয়ে আটকে পড়েছে, তাদের কিভাবে ফেরত আনা যায়, সেটা নিয়েও এই বৈঠকে কথা হবে বলে জানা গেছে।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বিবিসিকে জানান, বাংলাদেশ এই মানুষ পাচার বন্ধে আঞ্চলিক সহযোগিতা চায়। তিনি বলেন, বাংলাদেশের একার পক্ষে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। তাছাড়া নৌকায় যারা এভাবে সাগর পাড়ি দিয়ে সেখানে যেতে চাচ্ছে, তাদের মধ্যে বাংলাদেশের তুলনায় অন্য দেশের নাগরিকরাই সংখ্যায় বেশি। তাই এক্ষেত্রে আঞ্চলিক সহযোগিতা জরুরী।

বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম বলছে, থাইল্যান্ডের দক্ষিণ উপকূলের আন্দামান সাগরে এখনো অনেক মানুষ মাবপাচারকারীদের খপ্পরে পরে নৌকায় ভাসছে। আন্দামান সাগরে নৌকায় ভাসতে থাকা অভিবাসীরা খাদ্য ও পানির তীব্র সংকটে রয়েছে। তাদের দুর্দশা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, অনেককে বেঁচে থাকার জন্য মূত্র পান করতে হচ্ছে। সংবাদ সংস্থা এএফপি এই ছবিটি আজ থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় দ্বীপ কোহ লিপে থেকে তুলেছে। থাইল্যান্ডের দক্ষিণ উপকূলে সরেজমিনে দেখে বিবিসির সংবাদদাতা জনাথান হেড এমনটাই দাবি করেছেন। বিবিসি বাংলার খবরে এ কথা বলা হয়েছে, এসব মানুষকে অবৈধভাবে সমুদ্রপথে থাইল্যান্ড হয়ে মালয়েশিয়ায় পাচার করা হচ্ছিল। থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশ এই অবৈধ অভিবাসীদের ঠেকাতে যে কঠোর অবস্থান নিয়েছে, তার ফলে তারা এখন মারাত্মক দুর্দশায় পড়েছে।

বিবিসির সংবাদদাতা জনাথান হেড সাগরে ভাসতে থাকা এমন একটি ট্রলার সরেজমিনে দেখতে গিয়েছিলেন। ফিরে এসে তিনি তাঁর অভিজ্ঞতার বর্ণনা দেন। তিনি জানান, থাইল্যান্ড উপকূলের অদূরে আন্দামান সাগরে মাছ ধরার একটি ট্রলারে তিনি প্রায় ৩৫০ জনকে দেখেছেন। তাদের অনেকে এক সপ্তাহ ধরে খাদ্য ও পানীয়ের অভাবে নিজেদের মূত্র পান করে বেঁচে থাকার চেষ্টা করছে।

বিবিসির এই সংবাদদাতা যখন একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকায় করে ট্রলারটির কাছাকাছি যান, তখন তিনি দেখতে পান সেটি খুবই পুরোনো একটি মাছ ধরার নৌকা। সেখানে গাদাগাদি করে ৩৫০ জনের মতো নারী, পুরুষ ও শিশু রয়েছে। তাদের অধিকাংশই রোহিঙ্গা। তারা জানিয়েছে, দুই মাস ধরে তারা এই ট্রলারে রয়েছে। কিন্তু ছয় দিন আগে নৌকার চালক ও কর্মচারীরা ইঞ্জিন অকেজো করে পালিয়ে গেলে এই করুণ অবস্থার মধ্যে পড়ে তারা। ইতোমধ্যে খাদ্য ও পানির অভাবে ওই নৌকার ১০ জন মানুষ মারা গেছে।

জনাথন যখন ট্রলারটির কাছে পৌঁছান, তখন ট্রলারটি থেকে খাবার ও পানি চেয়ে লোকজন আকুতি জানাচ্ছিল। তিনি দাবি করেন, তিনি পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছিলেন লোকজন বোতলে ভরা নিজেদের মূত্র পান করছিল। থাই নৌবাহিনীর একজন কর্নেল জনাথনকে জানিয়েছেন, এই অভিবাসীরা মালয়েশিয়া যেতে চেয়েছিল। যদি তারা ফিরে যেতে রাজি হয়, তাহলে থাইল্যান্ড তাঁদের খাবার, পানি ও চিকিৎসা সহায়তা দেবে।

ওদিকে ইন্দোনেশিয়ার জলসীমা থেকে অভিবাসী বোঝাই একটি নৌকা সমুদ্রে ফেরত পাঠিয়েছে দেশটির নৌবাহিনী। নৌকাটিতে কয়েকশ’ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইন্দোনেশিয়ার নৌবাহিনীর ‍মুখপাত্র মনহন সিমরাংকির বলেছেন, 'নৌকাটিকে সমুদ্রে ফেরত পাঠানোর আগে সোমবার আমরা অভিবাসীদের খাবার ও পানি সরবরাহ করেছি। অভিবাসীরা মালয়েশিয়ায় যেতে চেয়েছে বলেই নৌ-যানটিকে আমরা সমুদ্রে ফেরত পাঠিয়েছি। নৌকার যাত্রীরা বেঁচে আছে এবং বেশ সুস্থ আছে। তারা কেবল সাহায্য চেয়েছিল। তারা ইন্দোনেশিয়ায় যেতে রাজি ছিল না। তারা মালয়েশিয়া যেতে চেয়েছিল। তাই আমরা খাবার, পানি ও ওষুধ সরবরাহ করে তাদের গন্তব্যের পথে পাঠিয়ে দিয়েছি।'

অভিবাসী বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা (আইওএম) এ ঘটনাকে দুঃখজনক আখ্যা দিয়েছে। আইওএম’র মুখপাত্র জো লোরি বিবিসি’কে বলেন, 'ঘটনা সত্য হলে তা হবে খুবই দুঃখজনক। ওই মানুষগুলোর স্থলে আশ্রয়ের প্রয়োজন ছিল। চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে ছোট ছোট জাহাজে করে এসব অসহায় মানুষ সমুদ্রে ভাসছে। খুব কম খাবার ও পানি খেয়ে তারা জীবন ধারণ করছে। এরই মধ্যে অনেকে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হয়েছে। তাদের জরুরি সাহায্য প্রয়োজন। বেরিবেরি রোগ মানুষকে জীবন্ত কঙ্কালে পরিণত করে। তাদের জরুরি ভিত্তিতে মানবিক সাহায্যের প্রয়োজন।

জাতিসংঘের পক্ষ থেকেও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সরকারের কাছে এসব শরণার্থী বোঝাই নৌকা সমুদ্রে ফেরত না পাঠানোর অনুরোধ জানানো হয়েছে। থাইল্যান্ডের জলসীমায় এখনো আরো ৮ হাজার বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা শরণার্থী অবস্থান করছে বলে সোমবার বিবিসি’কে জানিয়েছিল আইওএম। জাতিসংঘের বলছে, ওই সব নৌযান ক্ষুধার্ত ও রুগ্ন শরণার্থী দিয়ে বোঝাই। থাইল্যান্ডে ধরপাকড় শুরু হওয়ার পর মানবপাচারকারীরা অসহায় ওইসব মানুষকে ফেলে চলে গেছে।

এদিকে রোববার রাত ও সোমবার থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ায় উদ্ধার হওয়া দুই হাজারের বেশি অবৈধ অভিবাসীকে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর বিষয়ে আলোচনার জন্য দুই দেশের পুলিশ প্রধানদের বৈঠকে বসার কথা রয়েছে।

গত কয়েক মাস ধরে অবৈধ অভিবাসী সমস্যা নিয়ে অস্থিরতা বিরাজ করছে পুরো দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার সমুদ্র অঞ্চলে। একের পর এক পাওয়া যাচ্ছে অবৈধ আভিবাসীবোঝাই নৌকা। যাদের বেশিরভাগই মিয়ানমারের রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি। জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা ইউএনএইচসিআরের তথ্য মতে, চলতি বছরের প্রথমভাগে অন্তত ২৫ হাজার রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি পাচারের শিকার হয়েছেন। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের তথ্য অনুযায়ী, ছয় হাজারেরও বেশি অসুস্থ ও ক্ষুধার্ত অভিবাসী সমুদ্রে ভাসমান অবস্থায় উদ্ধারের অপেক্ষায় আছেন। উদ্ধার হওয়া অনেকে বলছেন, সারেংরা তাদের ফেলে নৌকা ছেড়ে চলে যাচ্ছে। অসহায় এই ব্যক্তিরা জানে না, এরপর তাদের কী হবে।

এসব অসহায় ব্যক্তিদের উদ্ধারের জন্য থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। কিন্তু দেশগুলোর সরকারের কাছ থেকে এখনো কোনো সাড়া পাওয়া য়ায়নি। থাইল্যান্ডের ক্ষমতাশীন জান্তা সরকারের মুখপাত্র মেজর জেনারেল ওরেনচং সুখনধাপাতিপাক রয়টার্সকে বলেন, “আমি যতদূর জানি, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নৌকায় করে আসা আর কোনো অবৈধ অভিবাসীদের ঢুকতে দেওয়া হবে না।”

তবে জাতিসংঘ মানবাধিকার সংস্থা ইউএনএইচসিআরের উদ্ধার অভিযানের আবেদন বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে তিনি রাজি হননি। মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও এই আবেদন বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে থাইল্যান্ড নেভি বুধবার জানিয়েছে, 'পুশ ব্যাকের' মতো কোনো নীতিগত সিদ্ধান্ত তাদের নেই। রিয়ার অ্যাডমিরাল কান ডিউবল রয়টার্সকে বলেন, “তারা যদি থাই সমুদ্রসীমায় চলে আসে, তবে আমরা অবশ্যই তাদের খাদ্য ও পানি দিয়ে সাহায্য করব। মানবিক কারণেই আমারা তাদের অকূল সমুদ্রে ফিরিয়ে দেব না।”

মূলত অবৈধ মানবপাচার বিষয়ে এই তিন দেশের পুলিশের শক্ত অবস্থানের কারণেও অভিবাসীদের সমুদ্রে ফেলে পালাচ্ছে পাচারকারীরা। গত সপ্তাহে থাইল্যান্ডে গণকর থেকে ৩৩ অবৈধ অভিবাসীর মৃতদেহ পাওয়ার পর বেরিয়ে আসতে থাকে একের পর এক কবর, যা রাষ্ট্রীয় ভাবমূর্তি নষ্ট করায় পুলিশ কঠোর হতে বাধ্য হয়।

গত সপ্তাহে এক হাজার অবৈধ অভিবাসী মালয়েশিয়ার ল্যাকাউই দ্বীপে এসে ভেড়ে। তাদের সেখানকার একটি সরকারি ক্যাম্পে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। তবে এরপর আর কোনো নৌকা ভেড়াতে বাধা দেয়া হচ্ছে বলে রয়টার্সকে জানান মালয়েশিয়া সরকারের এক সমুদ্র কর্মকর্তা। মালয়েশিয়ান মেরিটাইম এনফোর্সমেন্ট এজেন্সির উত্তরাঞ্চলীয় প্রধান অ্যাডমিরাল তান কো কো কিউ রয়টার্সকে বলেন, “আমরা আর তাদের সুযোগ দিচ্ছি না। এটি রাষ্ট্রীয় নীতিগত সিদ্ধান্ত।”

সোমবারও ইন্দোনেশিয়া কর্তৃপক্ষ আচেহ প্রদেশের উত্তর উপকূল থেকে খাদ্য, পানি ও ওষুধ দিয়ে ৫০০ জনকে মালয়েশিয়ার দিকে ফেরত পাঠিয়েছে। যদিও এটিকে ‘প্যুশব্যাক’ বলতে নারাজ তারা। ইন্দোনেশিয়ার নেভি বলছে, নৌকাটির যাত্রীরা মালয়েশিয়ায় যেতে চেয়েছিল, ইন্দোনেশিয়ায় নয়।

রোববারও প্রায় ৬০০ অভিবাসীকে আচেহ উপকূল থেকে উদ্ধার করা হয়। ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বুধবার এ তথ্য দিয়ে সাংবাদিকদের জানান, ইন্দোনেশিয়া পুলিশ তাদের খাদ্য দিয়ে সাহায্য করেছে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন শরণার্থী ও আভিবাসী সংস্থার সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছে তারা।

এদিকে সোমবার আশিয়ান পার্লামেন্টারিয়ানস ফর হিউম্যান রাইটস ইন্দোনেশিয়া সরকারের পুশব্যাক নীতির সমালোচনা করেছে। আন্তর্জাতিক আইনি সাহায্য সংস্থা এবিএইচআরের প্রধান ও মালয়েশিয়ার সংসদ সদস্য চার্লস সান্তিয়াগো রয়টার্সকে বলেন, “অভিবাসীদের উন্মুক্ত সমুদ্রের দিকে ঠেলে দিয়ে এটা আমার সমস্যা নয় বলে চোখ বন্ধ করা, এতবড় আঞ্চলিক সমস্যার সমাধান হতে পারে না। তিন দেশের অবস্থান এ সমস্যাকে আরও ঘনীভূত করছে।”

মালয়েশিয়ান হিউম্যান রাইটস ওয়াচের সুনাই পাহসুক রয়টার্সকে বলেন, “যখন দেশগুলো যেমন থাইল্যান্ড 'পুশব্যাক' নীতি অবলম্বন করছে, তখন উপকূলে আমরা রোহিঙ্গাদের মৃতদেহ পাচ্ছি। এই তিন দেশ যদি পুশব্যাক নীতি নিয়ে এগোতে থাকে, তবে তাদের হাতে সাধারণ মানুষের রক্তের গন্ধ লেগে থাকবে।”

এদিকে মালযেশিয়ার পুলিশ থাই পুলিশের সঙ্গে যৌথ অভিযানের সফলতা দাবি করেছে। তারা থাইল্যান্ডের পশ্চিমের ও মালয়েশিয়ার উত্তরের মানবপাচারের সাতটি চক্রকে ধসিয়ে দেওয়ার দাবি করেছে। পুলিশের দাবি, পাচারকারীরা ইউএনএইচসিআরের কাগজও জাল করে। মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্র উপমন্ত্রী ওয়ান জুনাইদি দক্ষিণ এশিয়ার সারকারদের প্রতি মিয়ানমারের উপর চাপ প্রয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন বলে সংবাদ প্রকাশ করেছে ব্যাংকক পোস্ট।

“আপনারা গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলেন, তাহলে নাগরিকদের উচ্ছিষ্ট বা অপরাধীদের মতো দেখবেন না, যাতে তাদের দেশ ছেড়ে পালাতে হয়।” ওয়ান জুনায়েদি জানান, শিগগিরই বাংলাদেশ, মিয়ানমারসহ উন্নয়নশীল দেশগুলো এবং আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তারা। অন্যান্য দেশগুলোকে আমি অনুরোধ করব, গ্যালারিতে বসে কথা না বলে, নিজেদের দরজা অসহায় আভিবাসীদের জন্য খুলে দিতে।”

জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, মালয়েশিয়ায় বর্তমানে প্রায় দেড় লাখ অবৈধ অভিবাসি অবস্থান করছেন। এর মধ্যে ৪৫ হাজারেরও বেশি মিয়ানমারের রোহিঙ্গা। বাকিদের বেশিরভাগ বাংলাদেশি। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া অঞ্চলের উপ-প্রধান ফিল রবার্টসন বলেন, মালযেশিয়া, থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ার শক্ত অবস্থান রোহিঙ্গা সমস্যাকে আরও জটিল করে তুলেছে। আর বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, উদ্ধার হওয় বাংলাদেশি আভিবাসীদের দেশে ফেরত আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা, এভাবে দীর্ঘদিন ধরে মানবপাচারকারীরা মায়ানমারের রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি অবৈধ অভিবাসিদের সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও থাইল্যান্ডে পাচার করে আসছিল। গত কয়েক মাসে এর তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় মানবপাচারকারীদের বিরুদ্ধে থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার পুলিশ কঠোর অবস্থান নেওয়ার ফলে দুর্দশা আরো ঘনিভূত হয়েছে। কারণ, মানবপাচারকারীরা ইঞ্জিন বন্ধ করে নৌকা থেকে পালিয়ে যাচ্ছে। এসব নৌকাগুলোতে তীব্র খাদ্য ও পানির সংকটের কারণে অনেকে মারা যাচ্ছে।

এখন কেবল বাংলাদেশ থেকে উদ্যোগ নিলে সমুদ্রপথে এই মানবপাচার বন্ধ হবে না। বাংলাদেশের পাশাপাশি মায়ানমারকেও এই উদ্যোগে এগিয়ে আসতে হবে। কারণ পাচার হওয়া অধিকাংশরাই এই দুটি দেশের নাগরিক। তাই মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও থাইল্যান্ডের সরকারের কাছে দুটি দেশের পক্ষ থেকেই যৌথ উদ্যোগ নিতে হবে। কারণ মায়ানমার বাংলাদেশের এই উদ্যোগে সাড়া না দিলে আঞ্চলিক এই সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও থাইল্যান্ডের পুশব্যাক নীতির ফলে পরিস্থিতি আরো ভয়ংকর মানবিক বিপর্যয় সৃষ্ট করবে বলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের ধারণা।

১৯৭৮ সালে বাংলাদেশের কক্সবাজারে মায়ানমার থেকে মুসলিম রোহিঙ্গাদের অবৈধভাবে শরনার্থী হিসেবে আশ্রয় নেবার পর থেকেই এই সমস্যার শুরু। এসব রোহিঙ্গাদের থেকেই স্থানীয় বাংলাদেশি ও থাইল্যান্ডের দালালদের মাধ্যমে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া যাবার একটি মানবপাচার রুট এরা আবিস্কার করতে সক্ষম হয়। তখন থেকেই অবৈধভাবে সমুদ্রপথে এসব মানবপাচারকারীরা রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশিদের পাচার করে আসছে। সাম্প্রতিক সময়ে এই মানবপাচারের সংখ্যা কয়েকগুন বেড়ে গেছে।

মায়ানমারের সামরিক সরকারের সঙ্গে অন্যদেশগুলোর তেমন ভালো সম্পর্ক না থাকায় আঞ্চলিক এই সমস্যা দীর্ঘদিন ধরেই জিয়িয়ে রয়েছে। বাংলাদেশে এখনো প্রায় তিন লাখ রোহিঙ্গা শরনার্থী কক্সবাজারের উখিয়ায় বসবাস করছে। জাতিসংঘ উদ্বাস্তুবিষয়ক হাইকমিশন ইউএনএইচসিআর এই রোহিঙ্গাদের দায়িত্বে রয়েছে। কিন্তু এই অবৈধ ভাবে বসবাসরত রোহিঙ্গাদের কারণে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল সীমান্তে মায়ানমার ও সমুদ্রপথে রোহিঙ্গাদের এই অপতৎপরতা কিছুতেই বন্ধ হচ্ছে না। টাকার বিনিময়ে মানবপাচারকারী এসব দালালরা একদিকে সমুদ্রপথে মানবপাচার করছে। অন্যদিকে মায়ানমার থেকে প্রচুর নেশাজাতীয় দ্রব্য বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকিয়ে দিচ্ছে। এসব রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে নানানভাবে অসত কর্মকর্তা কর্মচারীদের মাধ্যমে মানবপাচারের এই রুট চালু রাখতে সক্ষম হচ্ছে। এমন কি বাংলাদেশি জাল পাসপোর্ট এবং জাতিসংঘের ভুয়া কাগজপত্রও এরা ম্যানেজ করতে সক্ষম হচ্ছে।

আঞ্চলিক এই সমস্যা সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট সবগুলো দেশকেই আন্তরিকভাবে যৌথ উদ্যোগে এই সমস্যা মোকাবেলা করতে হবে। মায়ানমারকে প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক চাপ প্রয়োগ করে হলেও এই যৌথ উদ্যোগে অংশিদার হতে বাধ্য করতে হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গা শরনার্থীদের যতশীঘ্র সম্ভব মায়ানমারে ফেরত নেবার উদ্যোগ নিতে হবে। যতদিন রোহিঙ্গারা বাংলাদেশ ভূখণ্ডে অবৈধভাবে থাকার সুযোগ পাবে, ততদিন এই সমস্যার সমাধান হবে না। বরং নেশাজাতীয় দ্রব্য পাচার, মানবপাচারের মত আরো বড় বড় অপরাধের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে যাবে। সীমান্তে উক্তেজনা, পুশব্যাক ও পুশইন, অবৈধ অভিবাসি এগুলো আরো বেড়ে যাবে।

আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, ভূ-রাজনৈতিক কারণে বর্তমানে বঙ্গোপসাগর, আন্দামান সাগর, চীন সাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সমুদ্রাঞ্চল গুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও ভারতের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠার কারণে, এ ধরনের মানবিক আঞ্চলিক সমস্যা তৈরি করার পেছনে বড় বড় রাষ্ট্রগুলোর গোপন কোনো মিশন রয়েছে। সবাই নিজ এই অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের যে কৌশল নিয়েছে, তারই অংশ হিসেবে এসব অবৈধ কর্মকাণ্ডে তাদের ইন্ধন থাকার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তাছাড়া এই অঞ্চলে প্রচুর প্রাকৃতিক সম্পদ যেমন গ্যাস ও সামুদ্রিক প্রাণীসম্পদ রয়েছে। তাই এই আঞ্চলিক সমস্যা সমাধানে কেবল বাংলাদেশ, মায়ানমার, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া আন্তরিক হলেও এটাকে কার্যকর করার জন্য বৃহৎ শক্তিধর চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় দেশগুলোকে জড়াতে না পারলে, তা আলোর মুখ দেখবে না। অনেক পর্যবেক্ষক মনে করেন, এটা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক সমস্যা হলেও এখানে আন্তর্জাতিক মহলের সাম্রাজ্যবাদী অংশিদারিত্ব রয়েছে। যা সমস্যাকে সমাধানের দিকে না নিয়ে দিন দিন আরো বাড়িয়ে দিচ্ছে।
........................................
১৫ মে ২০১৫
ঢাকা

তথ্যসূত্র: বিবিসি, রয়টার্স, বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক, ব্লগ, ও টেলিভশন

Saturday, May 9, 2015

ওয়েবপেজ বা ব্লগকে ১ দিনের মধ্যে গুগলে ইনডেক্স করুন (১০০% working)

এটা আমার এই ব্লগে লেখা প্রথম পোস্ট। জানিনা কেমন হবে, কে কিভাবে নিবেন। আজকে যে টিপস টা দিব তা সবার কাজে লাগবে আশা করি । আমরা আমাদের নতুন ওয়েবপেজ বা ব্লগকে গুগলে ইনডেক্স করার জন্য কত কিছুই না করি । কিন্তু গুগলে কি এত সহজেই আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ কে ইনডেক্স করে ফেলবে ! এর জন্য আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে । আমার মত যারা অলস তাদের জন্য এটা মহা মুশকিল । চিন্তার কিছু নেই । আপনার কিছুই করতে হবে না যা করার করবে একটা ওয়েবসাইট । তাও আবার কোন রকম কষ্ট ছাড়া । বিশ্বাস হয় না তা হলে নিচে দেখুন ।
প্রথমে এই লিংকের ওয়েবসাইট টি ওপেন করুন। দেখুন নিচের ছবির মতো একটা পেজ আসবে।

তারপর একটু নিচে দেখবেন কিছু বক্স সেখানে আপনি আপনার ওয়েবসাইট এর নাম , কি ওয়ার্ড অ্যান্ড ২৫০০ দিয়ে সিলেক্ট করুন । এখানে দেখবেন (৫০,১০০,২৫০,৫০০,১০০০,২৫০০) বক্স আছে । এগুলা হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ অন্য পেজ এর সাথে যুক্ত হওয়ার সংখ্যা মানে আপনি যদি ৫০ দেন তাহলে মাত্র ৫০ টা পেজ এ আপনার সাইট যুক্ত হবে । এখানে ২৫০০ দিতে কারন সবগুলা পেজ ই dofollow না ।
এখন সাবমিট বাটন এ ক্লিক করুন এবং অপেক্ষা করুন । দেখবেন আপনার পেজ একে একে যুক্ত হচ্ছে । এটি করতে অনেক সময় লাগবে মানে ৫ ঘন্টার বেশি তাই এটি রাত্রে করা টাই বেটার ।

আশা করি সবার ভালো লেগেছে । আর কিছু না বুঝলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন । আর ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টি তে দেখবেন কারন আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে পোস্ট টি করেছি আর SEO বিষয়ক এটা আমার প্রথম পোস্ট । ধন্যবাদ সবাইকে।

খুব সহজে প্রতি ঘণ্টায় আয় করুন ফ্রি বিটকয়েন [1 BITCOIN = $454.36!!!]

বিটকয়েন কি?

বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। ২০০৮ সালে সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। বিটকয়েনের লেনদেন হয় পিয়ার টু পিয়ার বা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কম্পিউটারে বা মোবাইলে । বিটকয়েনের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অনলাইনে একটি উন্মুক্ত সোর্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে অথবা কোন ওয়েব সাইটের মাধ্যমে ।
বর্তমানে ১টি বিটকয়েনের মূল্য প্রায় ৪৫৪.৩৬ ডলার ।



অর্থাৎ BITCOIN = $454.36 !!!

বিটকয়েন একাউন্টঃ

আপনাকে প্রথমে একটি বিটকয়েন অ্যাড্রেস তৈরি করা লাগবে । এই অ্যাড্রেস সাধারনত ৩৪ Character -এর হয় । এই কারনেই এটা এতো বেশি সিকিউর ।

ধাপঃ

১। প্রথমে এই লিঙ্কে যান । এরপর নিচের মত একটা পেজ আসবে ।

২।  এরপর Wallet(1) এ ক্লিক করুন। তারপর Create my free wallet(২) এ ক্লিক করুন। নিচের মত আরেকটি পেজ আসবে।

3। Email এর বক্সে আপনার মেইল অ্যাড্রেস এবং Password এর বক্সে আপনার পাসওয়ার্ড (মিনিমাম ১০ সংখ্যা) দিয়ে এবং ক্যাপচা পূরণ করে  Continue এ ক্লিক করুন ।

Continue তে ক্লিক করুন।

4। এরপর Login পেজ আসবে। আপনার পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন।

5। এখানে দেখবেন আপনার জন্য একটি নতুন বিটকয়েন এড্রেস তৈরি হয়েছে । এর মাধ্যমে আপনার একাউন্টে বিটকয়েন জমা হবে।

এটাকে সেভ করে অথবা কপি করে রাখুন পরে কাজে লাগবে ।

বিটকয়েন আয়ঃ

ধাপঃ

১। প্রথমে এই লিঙ্কে যান । নিচের মত একটা পেজ আসবে ।
এখান থেকেঃ (১নং অংশে)
Your Bitcoin Address – এ কিছুক্ষণ আগে যে বিটকয়েন অ্যাড্রেস তৈরি করলেন সেটা দিন ।
Password For Your Account – এখানে আপনার পাসওয়ার্ড দিন ।
Repeat Password – এখানে পুনরায় একই পাসওয়ার্ড দিন ।
Your Email – এখানে আপনার ইমেইল দিন ।
ব্যাস এরপর SIGN UP বাটনে ক্লিক করুন । আপনার একাউন্ট হয়ে গেছে । ইমেইল ভেরিফাই করা লাগবে না ।

২। এরপর ওপরের চিত্রে ২নং চিহ্নিত অংশের ঘরগুলো পুরন করুন এবং কেপচা দিয়ে LOGIN বাটনে ক্লিক করুন । এরপর নিচের মত পেজ আসবে । এরপর ১নং চিহ্নিত অংশের কেপচা দেখে ২নং চিহ্নিত বক্স পূরণ করে ROLL!(3) এ ক্লিক করুন ।

৩। এরপর যদি নিচের চিত্রের মত টাইমার(2) উঠা শুরু করে তাহলে তাহলে আপনি Success । আর যদি Invalid Code লেখা আসে তাহলে আবার TRY করুন হয়ে যাবে । এভাবে প্রতি ঘণ্টায় আপনি বিটকয়েন আর্ন করতে পারবেন । আবার ১ ঘন্টা পর আসুন এবং কেপচা পূরণ করে ROLL-এ ক্লিক করুন । দেখবেন একাউন্টে বিটকয়েন যোগ হয়েছে । এভাবে ১ ঘণ্টা পর পর ওয়েব সাইটে যান এবং আর্ন করতে থাকুন । নিচের চিত্রে দেখুন ৩নং চিহ্নিত অংশে আমার আর্ন দেখাচ্ছে ।

পেমেন্টঃ

এবার আসি পেমেন্টের কথায় । এটা  ১০০% পে করে কারন আমি দুইবার পেমেন্ট পেয়েছি ।
এরা প্রতি সোমবার পে করে । আপনার একাউন্ট Balance যদি 0.00005460 বিটকয়েনের বেশি হয় তাহলে সেটা অটোমেটিকভাবে সোমবারে আপনার একাউন্টে চলে যাবে । আপনার কিছু করতে হবে না ।
আর হ্যাঁ আপনি রেফার করেও আর্ন করতে পারবেন । আপনার Homepage-থেকে Refer বাটনে ক্লিক করলে আপনার রেফারেল লিঙ্ক দেখতে পারবেন ।
আজ আপাতত এ পর্যন্ত।
***পরবর্তী পোস্টে দেখাবো কিভাবে আপনার আয় করা বিটকয়েন বাংলাদেশের যেকোন অনলাইন ব্যাংকে Withdraw করবেন তার বিস্তারিত বর্ণনা নিয়ে।

আর্টিকেল লিখে আয় করার ভিন্নধর্মী ৩ ওয়েবসাইট

বর্তমানে আউটসোসিং নিয়ে বেশি খবর হয়ত শুনে থাকবেন আপনি ব্লগ , খবর কিংবা মিডিয়াতে। এগুলো শুনে নিশ্চয় আপনার আউটসোসিং করে অনেক টাকা আয় করতে ইচ্ছা করবে। কিন্তু আউটসোসিং এ শর্টকাট কোন উপায় নেই টাকা আয় করার জন্য। আপনাকে অবশ্যই কাজে দক্ষতা ও জ্ঞান সবশের্ষ পরিশ্রম করার মানসিকতা থাকবে হবে। তবে আউটসোসিং এ কাজ করতে হলে কোন বিষয়ে আপনি কাজ করবেন তা আপনাকে নিধারণ করতে হবে। যদি আপনি লেখালেখি করতে ভালবাসেন তাহলে এটিকেই পেশা হিসেবে গ্রহন করতে পারেন।
ওডেস্ক, ইল্যান্স, ফ্রিল্যান্সার ডটকমের পাশাপাশি আরও অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আর্টিকেল লিখে ভালো আয় করা যায়। জনপ্রিয় এই মার্কেটপ্লেস ছাড়াও আরও কিছু মার্কেটপ্লেস রয়েছে সেগুলো আর্টিকেল লিখে ভালো আয় করা যায়। এই রকম না জানি তিনটি ওয়েবসাইট সম্পর্কে তুলে ধরা হলো।
স্কুইডু
পেইজ ও আর্টিকেল প্রকাশ করার ক্ষেত্রে এটি একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট। বিভিন্ন ধরণের আর্টিকেল লিখে এই ওয়েবসাইট থেকে আয় করা যায়। এটার একটি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং প্লাটফর্মও রয়েছে, যার মাধ্যমে কনটেন্টগুলো লাখ লাখ মানুষের কাছে শেয়ার করা যায়। যখনই কোনো ব্যবহারকারীর লেখা জনপ্রিয় হতে শুরু করবে তখনই আয় শুরু হবে
ই-কপিরাইটার্স
অনলাইনে লেখালেখি করে আয় করার আরেকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হলো ই-কপিরাইটার্স। মূলত যারা কনটেন্ট রাইটিংয়ে দক্ষ তাদের জন্যই এই ওয়েবসাইটটি বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। এটি অন্যান্য ওয়েবসাইটের তুলনায় বেশি পে করে থাকে।
ট্রিওন্ড
কনটেন্ট লিখে আয় করার সবচেয়ে পুরাতন ও সুপরিচিত ওয়েবসাইট হলো ট্রিওন্ড। ভালোমানেন কনটেন্ট হলে এই ওয়েবসাইটে দ্রুত সেটি প্রকাশ করা হয়। এটিও জনপ্রিয়তার ভিত্তিকে লেখককে পে করে থাকে।
এছাড়া লেখালেখির কাজটা একটি শিল্পিক কাজ। অনেক ধৈর্য এবং সময় নিয়ে করতে হয়। তাই হয়ত অনেক টপিক ভুলে যেতে পারেন লেখালেখি করতে গিয়ে।তবে ভালোভাবে ও সহজে কাজ করতে চাইলে দক্ষতার পাশাপাশি টুলসের ব্যবহার জানাও জরুরী। টুলস একদিকে যেমন বিভিন্ন তথ্যের উৎস, তেমনিভাবে কাজের ক্ষেত্রে অনেক সহায়ক। আর্টিকেল রাইটার কিংবা ফ্রিল্যান্স রাইটারদের জন্য সহায়ক এমনই অনেক টুলস রয়েছে। যেমন: রাইটিং ডটকম, গুগল ক্যালেন্ডার, এভারনোট ইত্যাদি।এছাড়া আরও বিভিন্ন টুলস সর্ম্পকে জানতে এই লিখাটি সহায়ক হতে পারে।

অনলাইনে আয় করুন ফাইল শেয়ারিং করে – পোষ্ট টি গুরুত্ব দিয়ে পড়ুন – (না দেখেল মিস করবেন)

অন্যান্য দেশের খবর তেমন একটা না জানলেও নিজের দেশের শতকরা ৭০ ভাগ (ধারণার উপর বললাম) ইন্টারনেট ইউজারই যে কোন না কোন ভাবে নিজের সময়ের মূল্যবান অংশ ব্যয় করছেন ইন্টারনেটে আয় করার পিছনে এটুকু সিউর। অনেকেই হয়তো সফল হয়েছেন তাদেরকে সাধুবাদ জানাই, তবে সিংহভাগই যে ব্যর্থ সেটা মুখ ফুটে বলার প্রয়োজন হয়না… যারা টেকনলজী বিষয়ে সাধারণ জ্ঞান রাখেন মাত্র তারাও আপাদ-মস্তক চিন্তা-ভাবনা না করেই ছুটছেন আয়ের পিছে, অতঃপর নিজের মূল্যবান সময় অপচয় করে অনলাইনে আয় সম্পর্কে ভুল ধারণা লাভ করছেন।জানাবো কিভাবে আপনি ফাইল শেয়ারিং করে করে প্রতিদিন আয় করতে পারবেন।তবে চেষ্টা করলে ভালো কিছু পাওয়া সম্ভব।
আয় করা সাধারণ বিষয় না, দুনিয়ার সকল প্রকার মানুষ কাজ করে কিছু টাকা আয়ের জন্যই। হোক সেটা অনলাইনে আর হোক সেটা ব্যবসা বা চাকরির মাধ্যমে, যেভাবেই আপনি আয় করতে চান না কেন আপনাকে কষ্ট করতেই হবে, বিনা কষ্টে কেউ আপনাকে টাকা দেবে না। ইন্টারনেট ব্যবহারে যারা নতুন তারা কোনভাবে কারও কাছে ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে শুনেই নেমে পড়েন আয়ের উদ্দেশ্যে, কিন্তু সেটা যদি এতোই সহজ হত তবে কোন মানুষই আর গরীব থাকতো না।
কি অবাক হচ্ছেন? ফাইল আপলোড করে আবার কি ভাবে আয় করা যায়? অবিশ্বাস হলেও সত্যি। এরকমই একটি সাইট গ্লোবাল সেয়ার ডট কম। এখানে আয় করতে হলে আপনাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। রেজিষ্ট্রেশন করুন।ফাইল আপলোড করুন। এবং আপনার আপলোডকৃত ফাইল গুলো যে কেউ শেয়ারিং করলে সাথে সাথে আপনার আয় আসতে শুরু করবে। এর পর সাইন ইন থাকা অবস্থায় আপনার প্রয়োজনীয় ফাইল আপলোড করুন।যত ভিউ, টিউমেন্ট আর লাইক হবে, এই সাইট আপনাকে প্রতিটিতে ১ সেন্ট করে দিবে।যখন আপনার ৩০ ডলার জমা হবে, তারা আপনাকে পে করবে।
 এখানে ফাইল পোষ্ট করলেও আয় পাবেন, ভিউ করলেও পাবেন। অবশ্যই এটা খুব ভালো একটা ফিগার! আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে নিচে কমেন্ট করে দিন। আশা করি টাকা দিয়ে কোথাও অ্যাকাউন্ট খোলার চেয়ে এটা বাংলাদেশে ব্যাপক সাড়া ফেলবে। সাইটে ওদের একটি ভিডিও আছে। দেখলেই বাকি সব বুঝবেন আশা করি। আর কোন প্রশ্ন থাকলে আমি তো আছিই।এই লিংক থেকে ১০০ View/Like/Comments হলেই আপনি পাবেন ২০ ডলার পর্যন্ত । আর নুন্যতম 2 ডলার হলেই আপনি টাকা উঠাতে পারবেন।

তাহলে দেরি কেন একুনি রেজিষ্ট্রেশন করুন। তবে এটি অ্যাডসেন্স এর মত পরিক্ষিত । কারন ৩০ ডলার হলেই পে করে। তাই দয়া করে খারাপ মন্তব্য করবেন না।আপনি এরপর আপনার ইউনিক লিংক টি ছড়িয়ে দিন। অন্নকেও অ্যাকাউন্ট ওপেন করতে উৎসাহিত করুন।

Friday, May 8, 2015

ফ্রি ডাউনলোড!! দরকারী সব সফটওয়্যার ডাউনলোড করে নিন একসাথে!!!


কমিউনিটি, সবাইকে আমার আন্তরিক সালাম এবং শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের টিউন। টাইটেল দেখেই বুঝতে পারছেন এই পোষ্টটি ফ্রি সফটওয়্যার ডাউনলোড নিয়ে। ইন্টারনেটে  কাজ করতে  হলে   বিভিন্ন ধরনের  সফটওয়্যার   ব্যবহার করতে হয় ।  সফটওয়ার  এর ব্যবহার জানতে   হলে আগে  সফটওয়্যার টি    ডাউনলোড করতে হবে । সফটওয়ার  ডাউনলোড  করতে গিয়ে  অনেকে  অনেক ঝামালায় পড়েন। কি  ধরনের সফটওয়ার   ডাউনলোড করবেন,  কোথা থেকে  ডাউনলোড করবেন তা  অনেকেই বুঝতে পারেন না। অনেক  সময় দেখা যায়  কেঊ  একটা সফটওয়্যার   ডাউনলোড  করার জন্য একটা লিঙ্ককে  ক্লিক  করেছে  কিন্তু ওই লিঙ্কটা  আর একটা  লিঙ্ক কে রেফারেন্স করছে।
এভাবে আপনি বিভিন্ন লিঙ্ক এর মাধ্যমে ঘুরছেন কিন্তু কাজ এর কাজ কিছুই হচ্ছে  না   আপনে  কোথায় গিয়ে  সফটওয়্যার  ডাউনলোড করবেন তা বুঝে ওঠতে  পারছেন না।  এই সমস্যায়  আপনাকে যেন আর না পরতে হয়  তার জন্য আমার  ছোট্ট এই প্রচেষ্টা।
এই  লিঙ্ক কে   লিক করুন  ঢুকে  যান ডাউনলোডের  জগতে।

সওয়্যার ডাউনলোডফট

1. Avast free antivirus 2014

2. KM Player

3. CCleaner

4.Youtube Downloader

5. DriverMax

6. PhotoScape

7. Malwarebytes Anti-Malware

8. WinRAR (32-bit)

9. ManyCam

10. WinZip
11.VLC Media Player
12.Mozilla Firefox

laravel   এর  কোড  ডাউনলোড  করতে    নিচের  সাইট  গুলো ব্যাবহার করতে পারি।

1.Laravel 

2. Laravel  site

আরো অনেক অনেক নামী-দামী সফটওয়্যার পেতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

ডাউনলোড করে নিন Viber এর ডেক্সটপ/ল্যাপটপ ভার্সন আর কথা বলুন ফ্রী তে।

কেমন আছেন সবাই ? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। হয়তো আপনারা সবাই  Viber ব্যবহার করেন আপনাদের অ্যান্ড্রয়েড ফোনে। আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো Viber এর ডেক্সটপ/ল্যাপটপ ভার্সন।


Viber এর সুবিধা সমূহঃ
  • HD সাউন্ড কওয়ালিটির সাহায্যে ফ্রি কল
  • সর্বোচ্চ ৪০ জনকে নিয়ে গ্রুপ তৈরি করা যায়
  • সটীকার এবং ইমোটিকনস ম্যাসেজিং সিস্টেমকে মজাদার করে তোলে
  • আপনার অবস্থান শেয়ার করতে পারবেন
  • কুইক রিপ্লাই এর মাধ্যমে তাতখনিকভাবে ম্যাসেজের রিপ্লাই দিতে পারবেন
  • পজ নোটিফিকেশনের মাধ্যমে আপনার viber বন্ধ থাকলেও আপনি কল ও ম্যাসেজ রিসিভ
    করতে পারবেন
  • অপারেটিং সিস্টেম ইন্টিগ্রেশন – আপনার ডিভাইস এর গ্যালারি থেকে সরাসরি ফটো এবং
    ভিডিও পাঠাতে পারবেন
  • কোন বিজ্ঞাপন নেই এবং ১০০% ফ্রি

ডাউনলোড লিঙ্ক :- 

http://adf.ly/1GiUoj
ডাউনলোড করার নিয়মঃ

আপনার ডাউনলোড করা RAR ফাইলটি Winrar দিয়ে ওপেন করুন । এবার সেটআপ ফাইলে ক্লিক করে   ইন্সটল করে নিন । ইন্সটল করার পর মোবাইল এ একটা কোড যাবে ঐ কোড এন্টার করার পর কম্পিউটার এ ভাইবার চালু হয়ে যাবে ।

আসুন দেখি কিভাবে একটা পেজা একাউন্ট খুলবেন আর সেটি ভেরিফাই করবেন।

পেজা অনলাইন ভিত্তিক একটি প্রতিষ্টান যার মাধ্যমে আপনার অনলাইন থেকে ইনকাম করা অর্থ বাংলাদেশে আনতে পারবেন । অনলাইনে অনেক সাইট আছে যারা আপনাকে পেজার মাধ্যমে পেমেন্ট করবে । তাই অনলাইনে যারা কাজ করতে চান তাদের জন্য পেজা আকাউন্ট থাকা অনেক সুবিধাজনক । আজকে আমরা দেখবো কিভাবে একটা পেজা একাউন্ট করা যায় আর সেটি ভেরিফাই করা যায় ।
প্রথমে এই লিংকে ক্লিক করুন Payza । তারপর sign up বাটনে ক্লিক করুন । এরপর আমার দেওয়া স্টেপ গুলো ফলো করুন।
 https://secure.payza.com/?PbDslmrkPzNUQ0O%2f62qSuLLIj5MOju4GHHXcNRhY78w%3d
 Step 1
Sign Up বাটনে ক্লিক পর দেখুন এমন একটি পেজ আসবে এখান থেকে আপনি Personal এ ক্লিক করুন ।

Step 2
Personal এ ক্লিক করার পর আপনার নাম  বসান (ভোটার ID কার্ড অনুযায়ী ) Email , Password বসান । Get Started বাটনে ক্লিক করুন।
  Step 3
Get Started বাটনে ক্লিক করার পর আপনাকে Email Verification করতে হবে ।


Step 4
আপনার Email চেক করুন দেখবেন আপনাকে Email এ একটা Mail এসেছে Payza থেকে Mail  টা  Open করুন এবং Validate my email লিংকে ক্লিক করুন । এবার দেখুন আপনার একাউন্ট তৈরি হয়ে গেছে এখান থেকে Complete profile setup ক্লিক করুন আর আপনার বাকি তথ্য গুলো বসান। ঠিকানা অবশ্যই Bank Statement এর সাথে হুবহু মিল রেখে পুরন করবেন। লক্ষ্য রাখবেন কোন বানান যেন ভুল না হয় ।

Step 5
Complete Profile Setup কাজ শেষ এবার আমরা একাউন্ট ভেরিফাই  করবো । একাউন্ট ভেরিফাই  করার জন্য আপনার Full Name এর উপর ক্লিক করুন দেখবেন নিচে একটা Menu মত এসেছে এখান থেকে Verification  লেখাতে ক্লিক করুন ।

Step 6
Verification  লেখাতে ক্লিক করার পর দেখবেন ২ টা অপশন এসেছে । এখান থেকে অপশন A  ক্লিক করুন ।

অপশন A  ক্লিক করার পর আপনার ভোটার ID কার্ড সাথে Bank Statement Scan করে Upload   করুন । ( Bank Statement ১ মাসের  বেশি পুরনো যেন না হয় )। Bank Statement পাবার জন্য আপনার যে ব্যাংকে একাউন্ট আছে সেই ব্যাংকে যোগাযোগ করুন । ভোটার ID কার্ড আর Bank Statement Upload করা হলে দেখবেন ২-৩ দিনের মধ্যেই আপনার একাউন্ট Verified হয়ে গেছে । তারপর আপনি বাংলাদেশের যে ব্যাংকে টাকা আনতে চান সেই ব্যাংকটি যুক্ত করুন পেজাতে ।
কোন সমস্যা হলে জানাবেন । ধন্যবাদ সবাইকে ।
Create A Payza Account Now

Facebook/tunebd

ফ্রিতে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করুন সেল পাবেন ১০০%

প্রথমেই একটা বিষয় জেনে নিন, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি আপনার জন্য ভাল হবে কিনা। আফিলিয়ায়েট মার্কেটিং এ ভাল করার জন্য আপনার অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই ইংরেজি তে ভাল দক্ষতা থাকতে হবে। সহজ ভাবে বলা যায় – বাংলায় বললে যেভাবে বুঝেন, ইংরেজি ও একই ভাবে বুঝতে হবে, আর আপনি যেভাবে আপনার মনের ভাব বাংলায় লিখে প্রকাশ করতে পারেন – ঠিক সেভাবে আপনার ইংরেজি তেও লিখতে পারতে হবে। Spoken এর কোনো দরকার হয় না, কিন্তু বুঝতে ও লিখতে পারতে হবে।

Create A Account From Here

যারা নতুন মারকেটার আমরা খুঁজি কিভাবে ফ্রিতে মার্কেটিং করে ভালো আয় করা যায়!!

ফ্রি মেথড গুলির ভেতর আছে (YouTube ,Twitter, Facebook , SEO, Guest Blogging, Delicious, LinkedIn , Yahoo Answers, Blog Commenting, Reddit ,Article Marketing, Google+, P interest , google alert ) ইত্যাদি এর মাধ্যমে!!
এখন বেশি মারকেটার হয়ে যাওয়ায় ফেসবুক গ্রুপ গুলতে একি পোস্ট বার বার হতে থাকে, এর ফলে আসল ক্রেতা খুঁজে খুব পাওয়া কষ্ট এবং তারাও ঝামেলার ভেতর কিনতে চায় না!!
‎তবে Affiliate Marketing‬ নিয়ে আজকে এমনটা ইনফো দিবো , আমি নিশ্চিত আপনারা ফেসবুক আর টুইটার মার্কেটিং করেন আপনি যেই সেল পান তার থেকে অনেক বেশি সেল পাবেন!!
‪Affiliate Markets‬ দের জন্য খুবী সম্ভাবনাময় একটা যায়গা Tsu ! কারন এখানে প্রচুর USA, UK, Canadian, Australian,Europe ইত্যাদি দেশের লোক প্রচুর !! আমি Tsu হতে নিয়মিত সেল পাচ্ছি ………য়ার টার্গেট ক্লাইন্টট পাওয়া খুবি সহজ। তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম!!!
‪Tsu‬ কি?
Tsu হল একটা নতুন সোসাল সাইট USA এর headquartered in New York, ,সম্পূর্ণ ফেসবুকের মতো…কিছু কিছু ক্ষেত্রে ফেসবুক থেকে অনেক ভালো! এখানে বাংলাদেশী খুবী কম, বেশির ভাগই আমেরিকান,কানাডিয়ান, ইত্যাদি দেশের …Facebook আর Twitter এর সাথে পাল্লা দিতে নতুন সোশ্যাল মিডিয়া সাইট…… আমার কাছে দারুন লাগছে!!! এখানে একাউন্ট করতে হলে আপনাকে অবশ্যই কারো রেফারেলে অথবা কারো ইনভাইটেশন এর মাধমে জয়েন করতে হবে!! কারো Invitation অথবা রেফারেল লিঙ্ক লাগলে বলবেন!!
আপনি  এটা রেফারাল আইডি হিসেবে ব্যাবহার করতে পারবেন।
https://www.tsu.co/earnfre

 https://www.tsu.co/earnfre
 #Tsu সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতেঃ Wikipedia:Wikipedia Link
YouTube: Youtube Video
Facebook Group: Tsu

Monday, May 4, 2015

অনলাইনে ঘরে বসে adf ly থেকে সহজেই আয় করুন। একটু পরিশ্রম করেই আয় করতে পারেন ডলার। না দেখলে চরম মিস!

আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমি আপনাদের দোয়ায় অনেক ভাল আছি। আজ আপনাদের দেখাব অনলাইনে ইনকামের একটি ওয়েবসাইটের বিস্তারিত। আমরা জানি যে, বর্তমানে অনেক ভূয়া ptc সাইট দেশে বিদেশে গড়ে উঠেছে। তারা click করার মাধ্যমে টাকা পেমেন্ট করে বলে জোর দাবি করে। কিন্তু ভিজিটররা এতে অনেকেই প্রতারিত হন। ফলে অনেক পরিশ্রম করে নির্ধারিত পাওনা থেকে বঞ্চিত হয়ে থাকেন। তাই আজ আপনাদের এমন একটি সাইটের বর্ননা দেব যেটি থেকে অনেক ভাল ইনকাম করতে পারবেন। 
প্রথমে রেজিস্টার করুন এখান থেকে ।।
কিভাবে রেজিস্ট্রশন করবেন সেটা আমার মনে হয় বলার দরকার নাই, যদি কারো রেজিস্ট্রশন করতে সমস্যা হয় coment করবেন অবশ্বই। রেজস্ট্রশন শেষ হলে আপনি বিভিন্ন ওয়েব সাইটের লিংক কপি করে এনে নিচে দেখানো চিত্রের মত বক্সে পেস্ট করে shrink এ click করুন। দেখবেন লিংকটি অটোমেটিক শর্ট হয়ে গেছে।
assss
এবার এই লিঙ্ক এ কোন ভিসিটর ক্লিক করলে তাকে ৫মিনিটের একটা এড দেখাবে এবং Skip Add এ ক্লিক করতে বলবে।
আর যখন একজন ভিসিটর আপনার লিঙ্ক এ ক্লিক করে Skip Add করবে তখন ই আপনি টাকা আর্ন করতে পারবেন। এছাড়া আরও অনেক Tools আছে যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই প্রতি মাসে ৫০-১০০$ ইনকাম করতে পারবেন। যাদের ব্লগ সাইট আছে তাদের আর্ন করার সুযোগ আরও বেশি।
আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে Adf.ly
এর পেমেন্ট মেথড Payza সার্পোট করে।
পোস্টে এইভাবে আপনার অনেকে নাও বুঝতে পারেন। সমস্যা নাই, আপনাদের জন্য ভিডিও টিউটোরিয়াল দেওয়া আছে। ওইখানে কিভাবে কি করবেন বিস্তারিত সব দেওয়া আছে।
                         ভিডিও পার্ট ১
                         ভিডিও পার্ট ২
এবার ভিডিও টিউটোরিয়াল গুলো দেখে নিন।
আর হ্যা এই ভিডিও টিউটোরিয়াল গুলো লাজুক ভাইয়ের। তাই টিউটোরিয়াল গুলোর সকল ক্রেডিট লাজুক ভাইয়ের প্রাপ্য। এই ভিডিও গুলোতে বিস্তারিত সব দেওয়া আছে এবং

Facebook 

ব্ল্বগে ভিজিটর কম থাকলেও আয় করুন সহজে।

ব্ল্বগে ভিজিটর কম থাকলেও আয় করুন সহজে।
আমরা অনেকেই ব্লগ করে থাকি, কিন্তু ভিজিটর কম তাই আয় তেমন একটা হয় না বললে চলে, আর অনেকেই গুগল অ্যাডসেন্সএর অনুমোদন পাই না। আর যাদের বাংলা ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইট আছে তারা তো গুগল অ্যাডসেন্স ব্যবহার করতে পারে না। তাই তাদের জন্য নিয়ে এলাম গুগল অ্যাডসেন্স এর বিকল্প। সাইটটির নাম popcash
এটি একটি পপ-আপ অ্যাড সাইট। এতে ভিজিটরদের বিরক্ত হওয়ার কোনো কারণ নাই, কারণ এটি শুধু সারাদিনে একবার অ্যাড শো করবে প্রতি কম্পিউটারে।
এই লিংকে গিয়ে  আপনি একাউন্ট করার পর আপনার ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইট যোগ করুন। ২৪ ঘন্টার মধ্যে এপ্রোভ করবে। তারপর get code এ ক্লিক করে কোডটি নিয়ে আপনার ব্লগ কিংবা ওয়েব সাইটে বসিয়ে দিন।
আপনার কাজ শেষ। এখন থেকে আয় করুন সহজে।
আমার ব্লগ সাইটে ঘুরে আসতে পারেন

ফেইসবুক পেজ লিংক 


ডাউনলোড করে নিন ZD Soft Screen Recorder 8 Pro সফটওয়্যার সাথে ফুল ভার্সন।

আসসালামু আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো ZD Soft Screen Recorder 8 Pro। এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনি খুব সহজে আপনার পিসির Screen থেকে যে কোন কিছু Recorde করতে পারবেন। অনেকেই ধরেন ভিডিও টিউটোরিয়াল  বানাতে চাইতেছেন, তাহলে আপনি এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন।

Setup File  ডাউনলোড লিঙ্ক :- এখানে ক্লিক  করুন ।।
Crack File  ডাউনলোড লিঙ্ক :- এখানে ক্লিক  করুন ।।
ডাউনলোড করার নিয়মঃ

আপনার ডাউনলোড করা RAR ফাইলটি Winrar দিয়ে ওপেন করুন । এবার সেটআপ ফাইলে ক্লিক করে   ইন্সটল করে নিন । Crack ফাইল টি ক্লিক করুন এবং পপ শব্দ  হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন । আর উপভোগ করুন ZD Soft Screen Recorder 8 Pro সফটওয়্যার সাথে ফুল ভার্সন।

অসাধারন বাংলা ই-বুক : ফেসবুক ক্যাশ ফরমূলা Free


>>> আপনি কি ফেসবুক ব্যবহার করে প্রতিদিন ৩০০+ ডলার আয়ের গোপন সূত্র জানতে চান ?
>>> ফেসবুক ব্যবহার করে ঘরে বসেই আয় করতে চান ?
>>> এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করার গোপন রহস্য জানতে চান ?
তাহলে এই বইটি আপনার জন্য ….. ‘ফেসবুক ক্যাশ ফরমূলা’

ডাউনলোড লিংক ১ : এই লিংকে 
বিস্তারিত জানতে : ফেসবুকে যোগাযোগ করুন

ডাউনলোড করে নিন ২৪ ডলার মুল্যের জনপ্রিয় টরেন্ট ডাউনলোডার uTorrent Plus ফ্রীতে।

uTorrent Plus আপনার পিসির জন্য একটি জনপ্রিয় টরেন্ট ডাউনলোডার সফটওয়্যার। সর্বোচ্চ গতি এবং ভাইরাস সুরক্ষা সুবিধা দিতে সক্ষম একটি টরেন্ট ফাইল ডাউনলোড সফ্টওয়্যার। আপনারা সবাই টরেন্ট ফাইল সম্পর্কে পরিচিত। টরেন্ট ফাইল ডাউনলোড করার জন্য আপনারা এতদিন হয়তো ফ্রি ভার্সন টি ব্যবহার করে আসছেন। আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি uTorrent সফটওয়্যারের পেইড ভার্সন- uTorrent Plus। এটি ফ্রি ভার্সনের চাইতে অধিক সুবিধা সম্পূর্ণ।
µTorrent Plus এর সুবিধা সমুহঃ
– অধিক ডাউনলোড গতি।
– আপনার frends এবং ডাউনলোডের সঙ্গে শেয়ার করুন।
– অনেক গুলো ফাইল একই সময় একসাথে উনলোড করতে সক্ষম।
– একাধিক ফাইল একসাথে ডাউনলোড।
– ওয়াইফাই মোড সিস্টেম।
– ডাউনলোড গতি উচ্চ এবং নিম্ন করার পুর্ন নিয়ন্ত্রণ করতে পাবেন।
– প্রক্সি ডাউনলোডার সমর্থিত।
– Virus মুক্ত ডাউনলোড।
– কোনো প্রকার বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন নেই।

ডাউনলোড লিঙ্ক –  এখানে ক্লিক করুন  ।।
ডাউনলোড করার নিয়ম –
aaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaa
আজ তাহলে এ পর্যন্তই । পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।

ফ্রী ইনকাম করুন ২ - ১০ ডলার প্রতেক দিন কনো কাজ না করে ( Automatic )

ফ্রী ইনকাম করুন  ২ - ১০ ডলার প্রতেক দিন কনো কাজ না করে ( Automatic )
 
প্রত্যেকদিন ইনকাম করুন ২ - ১০ ডলার + অটোমেটিক কনো কাজ না করে।।
যদি আপনারা আমার এই মেথড ব্যাবহার করে কাজ করতে চান তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন।।
আমি আপনাদের যথা সাধ্য চেষ্টা করবো Help করার...

STEP 1
প্রথমে এইখানে একটি একাউন্ট খুলুন  Local Dogecoin

তারপর আপনার একাউন্টে লগিন করে Wallet এ গিয়ে Dogecoin Wallet ID কপি করে নোটপ্যাড এ সেভ করে রাখুন।।

STEP 2
এইখানে একটি একাউন্ট খুলুন  Free Dogicoin  

তারপর আপনার নোটপ্যাড এ সেভ করা  Dogecoin Wallet ID ইমেইল PASSWORD ব্যাবহার করে একটি একাউণ্ট ওপেন করুন।
প্রত্তেক ১ ঘন্টা পর পর ফ্রী রোল করে DOGICOIN ইনকাম করুন।। 

বি দ্র :  STEP 2 তে একাউন্ট খোলার সময় আমার রেফারেলে একাউন্ট খুলবেন  Please..  আর আপনারা যদি আমার এই অটো মেটিক সিস্টেম ব্যাবহার করতে চান তাহলে অবশ্যই যোগাযোগ করবেন।। আমাদের সাথে থাকতে আমাদের ফেসবুক পেজে একটা লাইক দিবেন।

আমাদের ফেসবুক পেজ  Facebook

Call  01771-502800 / 01919-921601

 আরো কিছু Dogi coin ইনকামের সাইট লিস্ট 

 1. 777 Dogi

2. Moon Dogi

3.  Box Dogi

4. Dogi Free 

5. Free Dogi

6. Dogi Ran  

সর্ব শেষ কথা আপনি যদি ঠিকমত কাজ করেন তাহলে দিনে ১০ - ২০ ডলার ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে কনো কাজ না করে...

আপনারা যদি Automatic System এ কাজ করতে চান তাহলে এই সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করবেন
 http://adf.ly/1F7QBz


আমাদের ফেসবুক পেজ  Facebook

Call  01771-502800 / 01919-921601